জামালগঞ্জ (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জে ফসল রক্ষায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করেছেন এলাকাবাসী। আজ সোমবার সকালে উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের লম্বাবাঁক গ্রামের বড় মাঠে এই বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এ সময় আল্লাহর দরবারে দুই হাত তুলে বৃষ্টির জন্য কান্না করেন স্থানীয়রা।
এদিকে মোনাজাতে অংশ নেওয়ার জন্য মাইকিং করা হয় বিভিন্ন গ্রামসহ এলাকার প্রধান প্রধান বাজারগুলোতে।
স্থানীয়রা জানান, বড় পুকুর, জলাশয়, খাল-বিল শুকিয়ে তৈরি হয়েছে তীব্র পানির সংকট। নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বোরো ফসল। চরম শঙ্কা আর অস্বস্তিতে রয়েছেন হাওর পারের কৃষকেরা। হুমকির মুখে রয়েছে বিভিন্ন জাতের ধানের চারা। পানির অভাবে ধানের চারায় মাজরা পোকা নামে একধরনের কীট ধান খেত নষ্ট করছে। এমন পরিস্থিতিতে বৃষ্টির জন্য উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে আয়োজন করা হয়েছে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের।
এদিকে একই দিনে জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়নের নয়াহালট গ্রামেও বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের আয়োজন করা হয়। এটি পরিচালনা করেন লম্বাবাঁক গ্রামের মসজিদের ইমাম মাও. ইয়াহিয়া বিন। এতে কয়েক গ্রামের শিশুসহ প্রায় সহস্রাধিকের অধিক মানুষ এই বিশেষ প্রার্থনায় শরিক হন।
মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি আব্দুর রহমান ওরফে ময়না মিয়া বলেন, ‘এর আগে কখনো এতটা পানি শূন্যতা দেখিনি। তীব্র খরায় আমাদের ধানের জমি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তাই বৃষ্টির জন্য কয়েক গ্রামের লোকজন মিলে আল্লাহর দরবারে প্রার্থনার আয়োজন করেছি।’
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জে ফসল রক্ষায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করেছেন এলাকাবাসী। আজ সোমবার সকালে উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের লম্বাবাঁক গ্রামের বড় মাঠে এই বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এ সময় আল্লাহর দরবারে দুই হাত তুলে বৃষ্টির জন্য কান্না করেন স্থানীয়রা।
এদিকে মোনাজাতে অংশ নেওয়ার জন্য মাইকিং করা হয় বিভিন্ন গ্রামসহ এলাকার প্রধান প্রধান বাজারগুলোতে।
স্থানীয়রা জানান, বড় পুকুর, জলাশয়, খাল-বিল শুকিয়ে তৈরি হয়েছে তীব্র পানির সংকট। নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বোরো ফসল। চরম শঙ্কা আর অস্বস্তিতে রয়েছেন হাওর পারের কৃষকেরা। হুমকির মুখে রয়েছে বিভিন্ন জাতের ধানের চারা। পানির অভাবে ধানের চারায় মাজরা পোকা নামে একধরনের কীট ধান খেত নষ্ট করছে। এমন পরিস্থিতিতে বৃষ্টির জন্য উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে আয়োজন করা হয়েছে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের।
এদিকে একই দিনে জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়নের নয়াহালট গ্রামেও বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের আয়োজন করা হয়। এটি পরিচালনা করেন লম্বাবাঁক গ্রামের মসজিদের ইমাম মাও. ইয়াহিয়া বিন। এতে কয়েক গ্রামের শিশুসহ প্রায় সহস্রাধিকের অধিক মানুষ এই বিশেষ প্রার্থনায় শরিক হন।
মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি আব্দুর রহমান ওরফে ময়না মিয়া বলেন, ‘এর আগে কখনো এতটা পানি শূন্যতা দেখিনি। তীব্র খরায় আমাদের ধানের জমি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তাই বৃষ্টির জন্য কয়েক গ্রামের লোকজন মিলে আল্লাহর দরবারে প্রার্থনার আয়োজন করেছি।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৯ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২৭ মিনিট আগে