প্রতিনিধি
বিয়ানীবাজার (সিলেট): বিয়ানীবাজার উপজেলায় হঠাৎ বাড়ছে জ্বর-সর্দির প্রকোপ। দুই সপ্তাহ ধরে আক্রান্ত বেড়ে যাওয়ায় উপজেলার একমাত্র সরকারি হাসপাতাল, চিকিৎসকদের চেম্বার ও সাধারণ ফার্মেসিতে এ ধরনের রোগীর চাপ বেড়েছে। করোনার উপসর্গের সঙ্গে মিল থাকায় এ নিয়ে অনেকে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত।
তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, এটি ভাইরাসজনিত সিজনাল-ফ্লু এবং খুব ছোঁয়াচে। যে কারণে একই ঘরে একাধিক ব্যক্তি এ ফ্লুতে আক্রান্ত হচ্ছেন।
বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আবু ইসহাক আজাদ বলেন, গত এক সপ্তাহে তিনি হাসপাতালের বহির্বিভাগে ১২০ জনের মতো রোগী দেখেছেন। তাঁরা সবাই সিজনাল ফ্লুতে আক্রান্ত। হাসপাতালে আউটডোরে আসা রোগীদের সিংহভাগই জ্বর, সর্দি-কাশির রোগী।
এসব রোগীর মেডিকেল চেকআপে শুধু জ্বর-কাশি ছাড়া অন্য কোনো সমস্যা পাওয়া যায়নি।তবে অনেক ক্ষেত্রে জ্বরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১০৫ ডিগ্রি পর্যন্ত হয়। এই ফ্লুতে আক্রান্তদের আতঙ্কিত না হয়ে মুখে মাস্ক পরা, ঘন ঘন হাত ধোয়া, হাঁচি-কাশির সময় মুখে রুমাল বা কনুই ব্যবহার করা এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন এ চিকিৎসক।
ডা. আবু ইসহাক আরও বলেন, সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না পেলে শিশু ও বয়স্কদের জন্য কিছুটা ঝুঁকি থাকে। কাশি জটিল পর্যায়ে গেলে শিশুরা নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। বিশেষ করে শিশুরা ফ্লুতে আক্রান্ত হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। করোনার সংক্রমণ এখনো চলমান থাকলেও বেশির ভাগ মানুষ স্বাস্থ্যবিধি না মানায় আরেক বিপদের আশঙ্কার কথাও বলেন তিনি।
এ ব্যাপারে বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোয়াজ্জেম আলী খান বলেন, এখন যে জ্বর, সর্দি-কাশির প্রকোপ দেখা দিয়েছে এটা মৌসুমি সমস্যা। এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। তবে আতঙ্কের বিষয় হচ্ছে, এ ধরনের ফ্লুতে আক্রান্তদের করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তুলনামূলক বেশি। তাই লোকজনকে বাইরে বেরোতে হলে মাস্ক ব্যবহার এবং নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব মেনে চলতে হবে।
বিয়ানীবাজার (সিলেট): বিয়ানীবাজার উপজেলায় হঠাৎ বাড়ছে জ্বর-সর্দির প্রকোপ। দুই সপ্তাহ ধরে আক্রান্ত বেড়ে যাওয়ায় উপজেলার একমাত্র সরকারি হাসপাতাল, চিকিৎসকদের চেম্বার ও সাধারণ ফার্মেসিতে এ ধরনের রোগীর চাপ বেড়েছে। করোনার উপসর্গের সঙ্গে মিল থাকায় এ নিয়ে অনেকে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত।
তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, এটি ভাইরাসজনিত সিজনাল-ফ্লু এবং খুব ছোঁয়াচে। যে কারণে একই ঘরে একাধিক ব্যক্তি এ ফ্লুতে আক্রান্ত হচ্ছেন।
বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আবু ইসহাক আজাদ বলেন, গত এক সপ্তাহে তিনি হাসপাতালের বহির্বিভাগে ১২০ জনের মতো রোগী দেখেছেন। তাঁরা সবাই সিজনাল ফ্লুতে আক্রান্ত। হাসপাতালে আউটডোরে আসা রোগীদের সিংহভাগই জ্বর, সর্দি-কাশির রোগী।
এসব রোগীর মেডিকেল চেকআপে শুধু জ্বর-কাশি ছাড়া অন্য কোনো সমস্যা পাওয়া যায়নি।তবে অনেক ক্ষেত্রে জ্বরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১০৫ ডিগ্রি পর্যন্ত হয়। এই ফ্লুতে আক্রান্তদের আতঙ্কিত না হয়ে মুখে মাস্ক পরা, ঘন ঘন হাত ধোয়া, হাঁচি-কাশির সময় মুখে রুমাল বা কনুই ব্যবহার করা এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন এ চিকিৎসক।
ডা. আবু ইসহাক আরও বলেন, সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না পেলে শিশু ও বয়স্কদের জন্য কিছুটা ঝুঁকি থাকে। কাশি জটিল পর্যায়ে গেলে শিশুরা নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। বিশেষ করে শিশুরা ফ্লুতে আক্রান্ত হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। করোনার সংক্রমণ এখনো চলমান থাকলেও বেশির ভাগ মানুষ স্বাস্থ্যবিধি না মানায় আরেক বিপদের আশঙ্কার কথাও বলেন তিনি।
এ ব্যাপারে বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোয়াজ্জেম আলী খান বলেন, এখন যে জ্বর, সর্দি-কাশির প্রকোপ দেখা দিয়েছে এটা মৌসুমি সমস্যা। এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। তবে আতঙ্কের বিষয় হচ্ছে, এ ধরনের ফ্লুতে আক্রান্তদের করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তুলনামূলক বেশি। তাই লোকজনকে বাইরে বেরোতে হলে মাস্ক ব্যবহার এবং নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব মেনে চলতে হবে।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৪ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৪ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৪ ঘণ্টা আগে