দোয়ারাবাজার (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
ভূমিহীন সালেমা খাতুন। নিজেদের কোনো জমি না থাকায় স্বামী মনসুর আলী ও ৬ সন্তানকে নিয়ে অন্যের জমিতে ঘর বানিয়ে বসবাস করছেন প্রায় ৭ বছর ধরে। আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে থাকার এই একমাত্র ঘরটিও নির্মাণ করেছেন গ্রামের বিভিন্ন মানুষের সহযোগিতায়। গতকাল (২৬ এপ্রিল) মঙ্গলবার দিবাগত রাতে কালবৈশাখী ঝড়ে ঘরটি ভেঙে লন্ডভন্ড হয়ে যায়। মাথা গোঁজার একমাত্র ঠাঁইটুকু ভেঙে পড়ায় পরিবার নিয়ে দুশ্চিন্তায় সালেমা খাতুন।
বুধবার দুপুরে তাঁর বাড়িতে গেলে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। এ সময় তিনি বিলাপ করে বলেন, ‘আমার থাকার আর জায়গা নাই। কষ্টের ঘরটাও তুফানে ভেঙে নিয়ে গেছে। এখন কোথায় যাব, কোথায় থাকব সন্তানদের নিয়ে।’
ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত সালেমা খাতুনের বাড়ি সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের বক্তারপুর গ্রামে। স্বামী-স্ত্রী দুজনেই অন্যের বাড়িতে কাজ করে কোনোরকমে সংসারের জীবিকা নির্বাহ করেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মঙ্গলবার দিবাগত রাতে কালবৈশাখী ঝড়ে সালেমা খাতুনের ঘর ভেঙে পড়ে। এ সময় ঘরের ভেতরে থাকা সবাই ভাঙা ঘরে চাপা পড়েন। তাঁদের চিৎকার শুনে রাতেই প্রতিবেশীরা উদ্ধার করে নিয়ে যান।
সালেমা খাতুন বলেন, ‘প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসায় পরিবারের সবাই অল্পের জন্য মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে যাই। অভাব অনটনের সংসার। হাতে টাকা পয়সা নেই। এখন কীভাবে ভাঙা ঘর মেরামত করব, স্বামী-সন্তান নিয়ে কোথায় থাকব ভেবে পাচ্ছি না।’
দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দেবাংশু কুমার সিংহ জানান, ‘ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ভূমিহীন সালেমা খাতুনের পরিবারের খোঁজখবর নিচ্ছি। ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যের সঙ্গে আলাপ হয়েছে। এখানে আশ্রয় প্রকল্পের কাজ শুরু হলে তাদেরকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রণয়নের জন্য পিআইও অফিসকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
ভূমিহীন সালেমা খাতুন। নিজেদের কোনো জমি না থাকায় স্বামী মনসুর আলী ও ৬ সন্তানকে নিয়ে অন্যের জমিতে ঘর বানিয়ে বসবাস করছেন প্রায় ৭ বছর ধরে। আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে থাকার এই একমাত্র ঘরটিও নির্মাণ করেছেন গ্রামের বিভিন্ন মানুষের সহযোগিতায়। গতকাল (২৬ এপ্রিল) মঙ্গলবার দিবাগত রাতে কালবৈশাখী ঝড়ে ঘরটি ভেঙে লন্ডভন্ড হয়ে যায়। মাথা গোঁজার একমাত্র ঠাঁইটুকু ভেঙে পড়ায় পরিবার নিয়ে দুশ্চিন্তায় সালেমা খাতুন।
বুধবার দুপুরে তাঁর বাড়িতে গেলে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। এ সময় তিনি বিলাপ করে বলেন, ‘আমার থাকার আর জায়গা নাই। কষ্টের ঘরটাও তুফানে ভেঙে নিয়ে গেছে। এখন কোথায় যাব, কোথায় থাকব সন্তানদের নিয়ে।’
ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত সালেমা খাতুনের বাড়ি সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের বক্তারপুর গ্রামে। স্বামী-স্ত্রী দুজনেই অন্যের বাড়িতে কাজ করে কোনোরকমে সংসারের জীবিকা নির্বাহ করেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মঙ্গলবার দিবাগত রাতে কালবৈশাখী ঝড়ে সালেমা খাতুনের ঘর ভেঙে পড়ে। এ সময় ঘরের ভেতরে থাকা সবাই ভাঙা ঘরে চাপা পড়েন। তাঁদের চিৎকার শুনে রাতেই প্রতিবেশীরা উদ্ধার করে নিয়ে যান।
সালেমা খাতুন বলেন, ‘প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসায় পরিবারের সবাই অল্পের জন্য মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে যাই। অভাব অনটনের সংসার। হাতে টাকা পয়সা নেই। এখন কীভাবে ভাঙা ঘর মেরামত করব, স্বামী-সন্তান নিয়ে কোথায় থাকব ভেবে পাচ্ছি না।’
দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দেবাংশু কুমার সিংহ জানান, ‘ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ভূমিহীন সালেমা খাতুনের পরিবারের খোঁজখবর নিচ্ছি। ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যের সঙ্গে আলাপ হয়েছে। এখানে আশ্রয় প্রকল্পের কাজ শুরু হলে তাদেরকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রণয়নের জন্য পিআইও অফিসকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে