নীলফামারী প্রতিনিধি
সরিষা তেল মিল মালিক বাবার রেখে যাওয়া ২০০ কোটি টাকার সম্পত্তিতে ওয়ারিশ মিলছে না আট মেয়ের। দেশের প্রচলিত আইন উপেক্ষা করে ওই সম্পত্তি থেকে মেয়েদের বঞ্চিত করেছে ব্যবসায়ী বাবার দুই ছেলে।
ঘটনাটি সৈয়দপুর শহরের নতুন বাবুপাড়া এলাকার সানাউল্লাহর ওয়েল মিলের মালিক মৃত সানাউল্লাহর পরিবারের। পিতার সম্পত্তির দাবিতে গত সাত দিন ধরে বাবার বাড়িতে অবস্থান করছেন তাঁর জীবিত মেয়ে মেহজাবিন, সুফিয়া খাতুন ও তার নাতি নাতনিরা।
আজ শুক্রবার সকালে সরেজমিনে ওই বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, বাবার বিলাসবহুল বাড়ি, আছে গাড়ি এবং ওয়েল মিল। অথচ জরাজীর্ণ বারান্দায় সন্তান নাতিদের নিয়ে অসহায়দের মতো বসে আছেন মেয়ে মেহজাবিন ও সুফিয়া খাতুন। ভাইয়ের ছেলেরা অন্যান্য রুম ও টয়লেটে তালা দেওয়ায় তাঁরা এখানে অবস্থান করছেন।
দুই ভাই ও আট বোনের মধ্যে সবার ছোট মেহজাবিন বলেন, ১৯৮০ সালে বাবা মারা যাওয়ার পর ভাইয়েরা সম্পত্তির ভাগ দিতে অস্বীকৃতি জানায়। শুধু তা–ই নয়, মা শাহেরবানিকেও ভালোভাবে দেখাশোনা করেনি ভাইয়েরা। মা ক্ষুধার জ্বালায় এক মুষ্টি মুড়ির জন্য ছেলেদের দ্বারে দ্বারে ঘুরলেও কপালে জোটেনি খাবার। খাবারের বদলে ছেলেদের কাছ থেকে মিলেছে তিরস্কার।
তিনি আরও বলেন, ‘বাবার এত সম্পত্তি থেকেও আমার মা যেখানে এত কষ্ট ভোগ করে দুনিয়া ত্যাগ করেছে আমরা সেসব সম্পত্তির সঠিক ভাগ চাই।’
এ বিষয়ে কথা হয় বাড়ি দখলে থাকা মৃত সানাউল্লাহর নাতি মাসুদ আলম লিটনের সঙ্গে। তিনি এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘দাদা সানাউল্লাহর তাঁর সম্পত্তি দুই ছেলেকেই অর্থাৎ আমার বাবা ও চাচাকে লিখে দিয়েছেন। কোনো মেয়েকে লিখে দেননি। ফলে আমার আট ফুফুর এ সম্পত্তিতে কোনো অধিকার নাই।’
সৈয়দপুর পৌরসভার কাউন্সিলর এরশাদ হোসেন পাপ্পু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মৃত সানাউল্লাহর ৮ মেয়ের ওয়ারিশদের আবেদনে পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে সালিস বৈঠক করা হয়। মৃত সানাউল্লাহর দুই ছেলের ওয়ারিশেরা ওই বৈঠকে জমির কাগজপত্র দেখাতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তাঁরা ৮ ফুফুকে সম্পত্তি দিতে রাজি নন। এটি হঠকারিতার শামিল।’
এ ব্যাপারে সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) আতাউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, অভিযোগ পেয়ে মৃত সানাউল্লাহর ছেলের ওয়ারিশগণের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। কিন্তু তাঁরা বিষয়টি নিষ্পত্তির লক্ষ্যে কোনো সাড়া দেননি।
সরিষা তেল মিল মালিক বাবার রেখে যাওয়া ২০০ কোটি টাকার সম্পত্তিতে ওয়ারিশ মিলছে না আট মেয়ের। দেশের প্রচলিত আইন উপেক্ষা করে ওই সম্পত্তি থেকে মেয়েদের বঞ্চিত করেছে ব্যবসায়ী বাবার দুই ছেলে।
ঘটনাটি সৈয়দপুর শহরের নতুন বাবুপাড়া এলাকার সানাউল্লাহর ওয়েল মিলের মালিক মৃত সানাউল্লাহর পরিবারের। পিতার সম্পত্তির দাবিতে গত সাত দিন ধরে বাবার বাড়িতে অবস্থান করছেন তাঁর জীবিত মেয়ে মেহজাবিন, সুফিয়া খাতুন ও তার নাতি নাতনিরা।
আজ শুক্রবার সকালে সরেজমিনে ওই বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, বাবার বিলাসবহুল বাড়ি, আছে গাড়ি এবং ওয়েল মিল। অথচ জরাজীর্ণ বারান্দায় সন্তান নাতিদের নিয়ে অসহায়দের মতো বসে আছেন মেয়ে মেহজাবিন ও সুফিয়া খাতুন। ভাইয়ের ছেলেরা অন্যান্য রুম ও টয়লেটে তালা দেওয়ায় তাঁরা এখানে অবস্থান করছেন।
দুই ভাই ও আট বোনের মধ্যে সবার ছোট মেহজাবিন বলেন, ১৯৮০ সালে বাবা মারা যাওয়ার পর ভাইয়েরা সম্পত্তির ভাগ দিতে অস্বীকৃতি জানায়। শুধু তা–ই নয়, মা শাহেরবানিকেও ভালোভাবে দেখাশোনা করেনি ভাইয়েরা। মা ক্ষুধার জ্বালায় এক মুষ্টি মুড়ির জন্য ছেলেদের দ্বারে দ্বারে ঘুরলেও কপালে জোটেনি খাবার। খাবারের বদলে ছেলেদের কাছ থেকে মিলেছে তিরস্কার।
তিনি আরও বলেন, ‘বাবার এত সম্পত্তি থেকেও আমার মা যেখানে এত কষ্ট ভোগ করে দুনিয়া ত্যাগ করেছে আমরা সেসব সম্পত্তির সঠিক ভাগ চাই।’
এ বিষয়ে কথা হয় বাড়ি দখলে থাকা মৃত সানাউল্লাহর নাতি মাসুদ আলম লিটনের সঙ্গে। তিনি এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘দাদা সানাউল্লাহর তাঁর সম্পত্তি দুই ছেলেকেই অর্থাৎ আমার বাবা ও চাচাকে লিখে দিয়েছেন। কোনো মেয়েকে লিখে দেননি। ফলে আমার আট ফুফুর এ সম্পত্তিতে কোনো অধিকার নাই।’
সৈয়দপুর পৌরসভার কাউন্সিলর এরশাদ হোসেন পাপ্পু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মৃত সানাউল্লাহর ৮ মেয়ের ওয়ারিশদের আবেদনে পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে সালিস বৈঠক করা হয়। মৃত সানাউল্লাহর দুই ছেলের ওয়ারিশেরা ওই বৈঠকে জমির কাগজপত্র দেখাতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তাঁরা ৮ ফুফুকে সম্পত্তি দিতে রাজি নন। এটি হঠকারিতার শামিল।’
এ ব্যাপারে সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) আতাউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, অভিযোগ পেয়ে মৃত সানাউল্লাহর ছেলের ওয়ারিশগণের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। কিন্তু তাঁরা বিষয়টি নিষ্পত্তির লক্ষ্যে কোনো সাড়া দেননি।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১৫ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ ঘণ্টা আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে