রংপুর প্রতিনিধি
কোটা আন্দোলনে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় তাঁর গ্রামের বাড়িতে গিয়ে বাবা-মায়ের হাতে সাড়ে ৭ লাখ টাকার চেক তুলে দেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিদল।
আবু সাঈদের বাড়ি রংপুরের পীরগঞ্জের বাবনপুর গ্রামে। ৯ ভাই-বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট ও পরিবারের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া। বেরোবির ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন। ১৬ জুলাই কোটা আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে বেরোবির দ্বিতীয় গেটে লুটিয়ে পড়েন আবু সাঈদ। হাসপাতালে নিলে কর্মরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। আবু সাঈদকে গুলি করার সেই দৃশ্য ও খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমেও এসেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর শরিফুল ইসলাম, বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. তুহিন ওয়াদুদ, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মণ্ডল আসাদ, কর্মকর্তা অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফিরোজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
বেরোবির প্রক্টর শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘ভিসি মহোদয়ের নির্দেশে সাঈদের বাবা-মায়ের সঙ্গে সব সময় যোগাযোগ রাখছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ভিসি স্যার নিজেও সাঈদের পরিবারের খোঁজ রাখছেন, পরিবারের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এরই অংশ হিসেবে আজকে সাড়ে ৭ লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এ সহযোগিতার ধারা অব্যাহত থাকবে।’
আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রতিদিনই কেউ না কেউ খোঁজ রাখছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা এর আগেও এসেছিলেন। ভিসি ফোনে কথা বলেছেন। খোঁজখবর নিয়েছেন। আজ আর্থিক সহযোগিতাও করা হলো।
মকবুল হোসেন বলেন, ‘আমি ভিসি সাহেবকে বলেছি, আমার ছেলেকে তো ফিরে পাব না। বিশ্ববিদ্যালয় আমার পরিবারের একজনকে যেন চাকরির ব্যবস্থা করে দেন।’
আবু সাঈদ মারা যাওয়ার পর পরিচিত-অপরিচিত কাছের-দূরের অনেকেই তাঁদের খোঁজ নিচ্ছেন, আর্থিক সহযোগিতা করছেন। সবার কাছে ছেলের জন্য দোয়া চেয়েছেন মকবুল হোসেন।
কোটা আন্দোলনে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় তাঁর গ্রামের বাড়িতে গিয়ে বাবা-মায়ের হাতে সাড়ে ৭ লাখ টাকার চেক তুলে দেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিদল।
আবু সাঈদের বাড়ি রংপুরের পীরগঞ্জের বাবনপুর গ্রামে। ৯ ভাই-বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট ও পরিবারের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া। বেরোবির ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন। ১৬ জুলাই কোটা আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে বেরোবির দ্বিতীয় গেটে লুটিয়ে পড়েন আবু সাঈদ। হাসপাতালে নিলে কর্মরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। আবু সাঈদকে গুলি করার সেই দৃশ্য ও খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমেও এসেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর শরিফুল ইসলাম, বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. তুহিন ওয়াদুদ, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মণ্ডল আসাদ, কর্মকর্তা অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফিরোজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
বেরোবির প্রক্টর শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘ভিসি মহোদয়ের নির্দেশে সাঈদের বাবা-মায়ের সঙ্গে সব সময় যোগাযোগ রাখছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ভিসি স্যার নিজেও সাঈদের পরিবারের খোঁজ রাখছেন, পরিবারের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এরই অংশ হিসেবে আজকে সাড়ে ৭ লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এ সহযোগিতার ধারা অব্যাহত থাকবে।’
আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রতিদিনই কেউ না কেউ খোঁজ রাখছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা এর আগেও এসেছিলেন। ভিসি ফোনে কথা বলেছেন। খোঁজখবর নিয়েছেন। আজ আর্থিক সহযোগিতাও করা হলো।
মকবুল হোসেন বলেন, ‘আমি ভিসি সাহেবকে বলেছি, আমার ছেলেকে তো ফিরে পাব না। বিশ্ববিদ্যালয় আমার পরিবারের একজনকে যেন চাকরির ব্যবস্থা করে দেন।’
আবু সাঈদ মারা যাওয়ার পর পরিচিত-অপরিচিত কাছের-দূরের অনেকেই তাঁদের খোঁজ নিচ্ছেন, আর্থিক সহযোগিতা করছেন। সবার কাছে ছেলের জন্য দোয়া চেয়েছেন মকবুল হোসেন।
রাজধানীর মিরপুরের পল্লবীতে মেট্রোরেল স্টেশনের পিলারে মোটরসাইকেলের ধাক্কা লেগে ইমন মোল্লা (২৬) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার রাত ১২টার দিকে পল্লবীতে মেট্রোরেল স্টেশনের নিচে এ দুর্ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় স্বজনেরা তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক রাত ২টার...
১০ মিনিট আগেবিজিবি ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, এই ১০ বাংলাদেশি অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করলে সে দেশের তুরা জেলা পুলিশ তাদের আটক করে। পরে রোববার বিকেলে নাকুগাঁও আইসিপি দিয়ে তাদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে বিএসএফ। রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিজিবি তাদের নালিতাবাড়ী থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
৩৮ মিনিট আগে৯৬ ঘণ্টা পর আজ (১১ আগস্ট) সকাল ৭ টা থেকে চন্দ্রঘোনা-রাইখালী নৌ রুটে ফেরি চলাচল পুনরায় শুরু হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাঙামাটি সড়ক ও জনপদ বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী কীর্তি নিশান চাকমা।
৪৩ মিনিট আগেনিহত রুপলালের স্ত্রী ভারতী রানী বাদী হয়ে ৭০০ জন অজ্ঞাতনামা আসামি দিয়ে গতকাল রোববার দুপুরে তারাগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরপর পুলিশ ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে রাতে অভিযান চালিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত চারজনকে গ্রেপ্তার করেন।
১ ঘণ্টা আগে