নীলফামারী ও সৈয়দপুর প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম বলেছেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতার লোভে আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে মহান বিজয় দিবস ও জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থান উপলক্ষে আয়োজিত চিত্রাঙ্কন, রচনা ও কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব মন্তব্য করেন। স্থানীয় ফাইভ স্টার মাঠে, সৈয়দপুর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সারজিস আলম বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা নিজের ক্ষমতার লোভেই আওয়ামী লীগের মতো এত বড় একটা দলের ভবিষ্যৎ বিসর্জন দিয়েছেন। সেই কারণেই সৃষ্টিকর্তার পক্ষ থেকে হাসিনার এমন পরিণতি হয়েছে। যদি ন্যূনতম লজ্জা থাকে তাহলে তিনি আর বাংলাদেশে পা রাখবেন না।’
সারজিস আলম আরও বলেন, ‘সামনে আমাদের লড়াই ও সংগ্রাম আরও কঠিন এবং দীর্ঘ হবে। এ জন্য আমরা আমাদের বিবেকবোধকে দল, গোষ্ঠী কিংবা ব্যক্তির কাছে বিক্রি না করি। রাষ্ট্রকে সংস্কার কিংবা আমাদের দেশকে এগিয়ে নিতে হলে নিজদের বদলাতে হবে। আমাদের বিবেককে জাগ্রত করতে হবে।’
সারজিস আলম সৈয়দপুরবাসীর উদ্দেশে বলেন, ‘যদি আগামীতে বাংলাদেশে আরও দু–একটি জেলা বৃদ্ধি পায় তাহলে যাতে সৈয়দপুরকে জেলা করা হবে। এ জন্য প্রয়োজনে আমার যেখানে যেতে হবে আমি সেখানেই যাব।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সৈয়দপুর এর সদস্য জাবেদ আত্তারী। সৈয়দপুর সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মো. সাকিব হোসেন সঞ্চালনা করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন—সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুর-ই আলম সিদ্দিকী, বিএনপি সৈয়দপুর রাজনৈতিক জেলা শাখার সভাপতি অধ্যক্ষ মো. আব্দুল গফুর সরকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা সালাহউদ্দিন বেগ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহ-সমন্বয়ক মো. রেদোয়ান ইসলাম প্রমুখ।
এ সময় সৈয়দপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আমিনুল ইসলাম, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যূত্থানে সৈয়দপুরের নিহত সাজ্জাদ হোসেনের বাবা মো. আলমগীর হোসেন, জামায়াতে ইসলামী সৈয়দপুর পৌর শাখার আমীর মো. শরফুদ্দিন খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম বলেছেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতার লোভে আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে মহান বিজয় দিবস ও জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থান উপলক্ষে আয়োজিত চিত্রাঙ্কন, রচনা ও কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব মন্তব্য করেন। স্থানীয় ফাইভ স্টার মাঠে, সৈয়দপুর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সারজিস আলম বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা নিজের ক্ষমতার লোভেই আওয়ামী লীগের মতো এত বড় একটা দলের ভবিষ্যৎ বিসর্জন দিয়েছেন। সেই কারণেই সৃষ্টিকর্তার পক্ষ থেকে হাসিনার এমন পরিণতি হয়েছে। যদি ন্যূনতম লজ্জা থাকে তাহলে তিনি আর বাংলাদেশে পা রাখবেন না।’
সারজিস আলম আরও বলেন, ‘সামনে আমাদের লড়াই ও সংগ্রাম আরও কঠিন এবং দীর্ঘ হবে। এ জন্য আমরা আমাদের বিবেকবোধকে দল, গোষ্ঠী কিংবা ব্যক্তির কাছে বিক্রি না করি। রাষ্ট্রকে সংস্কার কিংবা আমাদের দেশকে এগিয়ে নিতে হলে নিজদের বদলাতে হবে। আমাদের বিবেককে জাগ্রত করতে হবে।’
সারজিস আলম সৈয়দপুরবাসীর উদ্দেশে বলেন, ‘যদি আগামীতে বাংলাদেশে আরও দু–একটি জেলা বৃদ্ধি পায় তাহলে যাতে সৈয়দপুরকে জেলা করা হবে। এ জন্য প্রয়োজনে আমার যেখানে যেতে হবে আমি সেখানেই যাব।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সৈয়দপুর এর সদস্য জাবেদ আত্তারী। সৈয়দপুর সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মো. সাকিব হোসেন সঞ্চালনা করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন—সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুর-ই আলম সিদ্দিকী, বিএনপি সৈয়দপুর রাজনৈতিক জেলা শাখার সভাপতি অধ্যক্ষ মো. আব্দুল গফুর সরকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা সালাহউদ্দিন বেগ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহ-সমন্বয়ক মো. রেদোয়ান ইসলাম প্রমুখ।
এ সময় সৈয়দপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আমিনুল ইসলাম, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যূত্থানে সৈয়দপুরের নিহত সাজ্জাদ হোসেনের বাবা মো. আলমগীর হোসেন, জামায়াতে ইসলামী সৈয়দপুর পৌর শাখার আমীর মো. শরফুদ্দিন খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৭ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে