অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর ঢাকা সিটি কলেজকে বর্তমান স্থান থেকে সরিয়ে নেওয়াসহ ৯ দফা দাবি জানিয়েছে ঢাকা কলেজের ছাত্র-শিক্ষকেরা। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ঢাকা কলেজ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে পাঠ করে ৯ দফা দাবি তুলে ধরেন ঢাকা কলেজ শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। এ সময় ছাত্ররাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। লিখিত বক্তব্যে দাবিগুলো তুলে ধরেন শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক আ ক ম রফিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘সংঘর্ষে দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী ও এক শিক্ষক আহত হয়েছেন। আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে। ঢাকা কলেজের স্থাপনায় সেনাবাহিনী সরাসরি হামলা ও ভাঙচুর করেছে, যা আমাদের জন্য লজ্জাজনক। এ হামলায় জড়িত প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। বিশেষ করে দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তা, যারা এই হামলার নির্দেশ দিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে।’
রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ইতোপূর্বে সকল বিশৃঙ্খলার সঙ্গে সিটি কলেজের কতিপয় সন্ত্রাসী শিক্ষার্থী দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় এবং পরবর্তী সংঘর্ষ এড়াতে সিটি কলেজকে এখান থেকে স্থানান্তর করতে হবে। সিটি কলেজের যে সকল শিক্ষক এই নিন্দনীয় ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত ও নির্দেশ দাতা, তাদেরকে আইনের আওতায় আনতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘এই ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্তে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে সশরীরে ক্যাম্পাসে এসে পরিদর্শন করতে হবে। এই হামলায় জড়িত সেনা ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করতে হবে।’
আ ক ম রফিকুল ইসলাম বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সাত শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন এবং শত শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন, তাই পরিকল্পিতভাবে ঢাকা কলেজের ১৮৪ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে হামলা করে বর্তমান সরকারকে ব্যর্থ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে, যাতে সরাসরি সিটি কলেজ ও পুলিশ জড়িত ছিল।
ঢাকা কলেজের ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এসব পূরণ এবং কলেজে শিক্ষার স্বাভাবিক পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবি জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে এর আগে ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াস বলেন, ‘এইখানে (ঢাকা কলেজ ক্যাম্পাসে) যখন সেনাবাহিনী এসে ভেতরে ঢুকে পরে, তখন পুলিশ ও সেনাবাহিনী একসঙ্গে এসেছিল। আমাদের ইতিহাস বিভাগের প্রভাষক ইকবাল হোসেন আহত হন, দুই দিকে ঢিলের মাঝখানে উনার হাতে এসে ঢিল লাগে। আমাদের ছাত্ররা উনাকে উদ্ধার করে আমাদের রুমে নিয়ে আসে। টিয়ার গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেডের (ঢাকা কলেজ ক্যাম্পাসে) ভেতরে পিটুনির ফলে আমাদের কতজন ছাত্র আহত হয়েছেন এর হিসাব এখনো বলা যাচ্ছে না।
তিনি বলেন, আশা করি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ত্বরিৎ ব্যবস্থা নিয়ে এর একটা সুষ্ঠু সমাধান করবেন, যাতে আমাদের ছাত্ররা শান্ত থাকে ও আমাদের কার্যক্রম সচল রাখা যায়।’
জানা যায়, গত কয়েকদিন আগে সায়েন্স ল্যাবরেটরি এলাকায় ঢাকা কলেজের কয়েকজন ছাত্রের সঙ্গে বাসে ওঠাকে কেন্দ্র করে সিটি কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থীর হাতাহাতি হয়। এর জের ধরেই আজ বুধবার দুপুরে আবারও সংঘর্ষে জড়ায় দুই কলেজের শিক্ষার্থীরা।
রাজধানীর ঢাকা সিটি কলেজকে বর্তমান স্থান থেকে সরিয়ে নেওয়াসহ ৯ দফা দাবি জানিয়েছে ঢাকা কলেজের ছাত্র-শিক্ষকেরা। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ঢাকা কলেজ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে পাঠ করে ৯ দফা দাবি তুলে ধরেন ঢাকা কলেজ শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। এ সময় ছাত্ররাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। লিখিত বক্তব্যে দাবিগুলো তুলে ধরেন শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক আ ক ম রফিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘সংঘর্ষে দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী ও এক শিক্ষক আহত হয়েছেন। আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে। ঢাকা কলেজের স্থাপনায় সেনাবাহিনী সরাসরি হামলা ও ভাঙচুর করেছে, যা আমাদের জন্য লজ্জাজনক। এ হামলায় জড়িত প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। বিশেষ করে দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তা, যারা এই হামলার নির্দেশ দিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে।’
রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ইতোপূর্বে সকল বিশৃঙ্খলার সঙ্গে সিটি কলেজের কতিপয় সন্ত্রাসী শিক্ষার্থী দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় এবং পরবর্তী সংঘর্ষ এড়াতে সিটি কলেজকে এখান থেকে স্থানান্তর করতে হবে। সিটি কলেজের যে সকল শিক্ষক এই নিন্দনীয় ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত ও নির্দেশ দাতা, তাদেরকে আইনের আওতায় আনতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘এই ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্তে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে সশরীরে ক্যাম্পাসে এসে পরিদর্শন করতে হবে। এই হামলায় জড়িত সেনা ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করতে হবে।’
আ ক ম রফিকুল ইসলাম বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সাত শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন এবং শত শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন, তাই পরিকল্পিতভাবে ঢাকা কলেজের ১৮৪ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে হামলা করে বর্তমান সরকারকে ব্যর্থ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে, যাতে সরাসরি সিটি কলেজ ও পুলিশ জড়িত ছিল।
ঢাকা কলেজের ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এসব পূরণ এবং কলেজে শিক্ষার স্বাভাবিক পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবি জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে এর আগে ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াস বলেন, ‘এইখানে (ঢাকা কলেজ ক্যাম্পাসে) যখন সেনাবাহিনী এসে ভেতরে ঢুকে পরে, তখন পুলিশ ও সেনাবাহিনী একসঙ্গে এসেছিল। আমাদের ইতিহাস বিভাগের প্রভাষক ইকবাল হোসেন আহত হন, দুই দিকে ঢিলের মাঝখানে উনার হাতে এসে ঢিল লাগে। আমাদের ছাত্ররা উনাকে উদ্ধার করে আমাদের রুমে নিয়ে আসে। টিয়ার গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেডের (ঢাকা কলেজ ক্যাম্পাসে) ভেতরে পিটুনির ফলে আমাদের কতজন ছাত্র আহত হয়েছেন এর হিসাব এখনো বলা যাচ্ছে না।
তিনি বলেন, আশা করি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ত্বরিৎ ব্যবস্থা নিয়ে এর একটা সুষ্ঠু সমাধান করবেন, যাতে আমাদের ছাত্ররা শান্ত থাকে ও আমাদের কার্যক্রম সচল রাখা যায়।’
জানা যায়, গত কয়েকদিন আগে সায়েন্স ল্যাবরেটরি এলাকায় ঢাকা কলেজের কয়েকজন ছাত্রের সঙ্গে বাসে ওঠাকে কেন্দ্র করে সিটি কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থীর হাতাহাতি হয়। এর জের ধরেই আজ বুধবার দুপুরে আবারও সংঘর্ষে জড়ায় দুই কলেজের শিক্ষার্থীরা।
গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলায় একটি চালকলে ডাকাতি হয়েছে। এ সময় ডাকাত দল শ্রমিকদের বেঁধে চেতনানাশক দ্রব্য পান করিয়ে টাকা ও মালপত্র লুটে নেয়। পরে সেখান থেকে অসুস্থ অবস্থায় ১৫ জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
২ মিনিট আগেক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও চট্টগ্রাম-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য হাছান মাহমুদ ও তাঁর স্ত্রী নুরান ফাতেমার দুটি ফ্ল্যাট ক্রোকের ও ২২টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। তাঁদের দেশত্যাগেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
১৫ মিনিট আগেশেরপুরের ঝিনাইগাতীতে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া এক স্কুলছাত্রীকে (১২) ধর্ষণের অভিযোগে মো. বাবুল মিয়া (৫২) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার (২৩ জুন) তাঁকে শেরপুর আদালতে পাঠানো হয়। গ্রেপ্তার বাবুল মিয়ার বাড়ি উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নে।
২২ মিনিট আগেলোহাগাড়ায় ট্রাকচাপায় মো. আলাউদ্দিন (৩০) নামের এক পুলিশ সদস্যের পা কাটা পড়েছে। চেকপোস্টে দায়িত্ব পালনের সময় বেপরোয়া গতির মোটরসাইকেল আটকাতে গিয়ে তিনি ট্রাকের নিচে পড়েন। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার চুনতি হাজী রাস্তার মাথা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩০ মিনিট আগে