সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুরে মিনি ম্যারাথন প্রতিযোগিতা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ৬টা এ দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হয়।
সৈয়দপুরের চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মো. কামরুল হাসান সোহেলের উদ্যোগে সৈয়দপুর কমিউনিটি চক্ষু হাসপাতাল ও ফিনিক্স ক্লাবের সহযোগিতায় সৈয়দপুর রানার্স এই আয়োজন করে। বৃষ্টি উপেক্ষা করে প্রায় ৭০০ প্রতিযোগী ১০ কিলোমিটার দৌড়ে অংশ নেন।
সৈয়দপুর শহরের উপকণ্ঠে দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বেলাইচণ্ডী ইউনিয়নের সোনাপুকুরে বাঁশি বাজিয়ে প্রতিযোগিতার সূচনা করেন ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতার রেস মার্শাল আমানুল হক আমান। এর আগে বেলুন উড়িয়ে এ প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন নীলফামারী-৪ (সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. সিদ্দিকুল আলম সিদ্দিক ও সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নুর-ই-আলম সিদ্দিকী।
উপজেলার চাকলাবাজার, বেনিরহাট ও ক্যানেল বাজার মোড় ঘুরে আবার সোনাপুকুরে গিয়ে দৌড় শেষ হয়। গ্রামীণ সড়কে আয়োজিত এই ম্যারাথনে এদিন বৃষ্টিতে ভিজেই রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় থেকে আগত সাত শতাধিক নানা বয়সী ও পেশার নারী-পুরুষ অংশ নেন। দৌড় প্রতিযোগিতা দেখতে এলাকার সব বয়সী মানুষ রাস্তার পাশে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে থাকে। তারা হাত উঁচিয়ে করতালি দিয়ে অংশগ্রহণকারীদের উৎসাহ জোগান।
অংশগ্রহণকারীদের জন্য দুই কিলোমিটার অন্তর পাঁচটি পয়েন্টে জুস, কলা, শরবত, খেজুর, কেক ও কোমল পানীয় সরবরাহ করা হয়।
আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন, পাশে আছি নামের এক সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবী ও গ্রাম পুলিশ সদস্যরা। ম্যারাথন দৌড়ে ১০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে সর্বনিম্ন ৩৭ মিনিট ১১ সেকেন্ড সময় লাগে। অতিথিরা দৌড়ে অংশগ্রহণকারীদের হাতে মেডেল ও ক্রেস্ট তুলে দেন।
আয়োজক সংগঠন সৈয়দপুর রানার্সের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ডা. মো. কামরুল হাসান সোহেল বলেন, ‘দৌড় কিংবা হাঁটাচলায় সব বয়সী মানুষকে আগ্রহী ও উৎসাহ জোগাতে আমাদের এ আয়োজন।’
নীলফামারীর সৈয়দপুরে মিনি ম্যারাথন প্রতিযোগিতা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ৬টা এ দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হয়।
সৈয়দপুরের চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মো. কামরুল হাসান সোহেলের উদ্যোগে সৈয়দপুর কমিউনিটি চক্ষু হাসপাতাল ও ফিনিক্স ক্লাবের সহযোগিতায় সৈয়দপুর রানার্স এই আয়োজন করে। বৃষ্টি উপেক্ষা করে প্রায় ৭০০ প্রতিযোগী ১০ কিলোমিটার দৌড়ে অংশ নেন।
সৈয়দপুর শহরের উপকণ্ঠে দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বেলাইচণ্ডী ইউনিয়নের সোনাপুকুরে বাঁশি বাজিয়ে প্রতিযোগিতার সূচনা করেন ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতার রেস মার্শাল আমানুল হক আমান। এর আগে বেলুন উড়িয়ে এ প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন নীলফামারী-৪ (সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. সিদ্দিকুল আলম সিদ্দিক ও সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নুর-ই-আলম সিদ্দিকী।
উপজেলার চাকলাবাজার, বেনিরহাট ও ক্যানেল বাজার মোড় ঘুরে আবার সোনাপুকুরে গিয়ে দৌড় শেষ হয়। গ্রামীণ সড়কে আয়োজিত এই ম্যারাথনে এদিন বৃষ্টিতে ভিজেই রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় থেকে আগত সাত শতাধিক নানা বয়সী ও পেশার নারী-পুরুষ অংশ নেন। দৌড় প্রতিযোগিতা দেখতে এলাকার সব বয়সী মানুষ রাস্তার পাশে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে থাকে। তারা হাত উঁচিয়ে করতালি দিয়ে অংশগ্রহণকারীদের উৎসাহ জোগান।
অংশগ্রহণকারীদের জন্য দুই কিলোমিটার অন্তর পাঁচটি পয়েন্টে জুস, কলা, শরবত, খেজুর, কেক ও কোমল পানীয় সরবরাহ করা হয়।
আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন, পাশে আছি নামের এক সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবী ও গ্রাম পুলিশ সদস্যরা। ম্যারাথন দৌড়ে ১০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে সর্বনিম্ন ৩৭ মিনিট ১১ সেকেন্ড সময় লাগে। অতিথিরা দৌড়ে অংশগ্রহণকারীদের হাতে মেডেল ও ক্রেস্ট তুলে দেন।
আয়োজক সংগঠন সৈয়দপুর রানার্সের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ডা. মো. কামরুল হাসান সোহেল বলেন, ‘দৌড় কিংবা হাঁটাচলায় সব বয়সী মানুষকে আগ্রহী ও উৎসাহ জোগাতে আমাদের এ আয়োজন।’
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৮ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪১ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে