চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনা জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১ নম্বর সাধারণ ওয়ার্ডে চাটমোহর উপজেলার দুজন সাধারণ সদস্য পদপ্রার্থী একই সংখ্যক ভোট পেয়েছেন। মোট ১৫৯ জন ভোটারের মধ্যে ১৫৮ জন ভোট দিয়েছেন। এর মধ্যে তাঁরা উভয়েই পেয়েছেন ৬৩টি করে ভোট।
সমান ভোট পেয়ে এগিয়ে থাকা প্রার্থী দুজন হলেন—হেলাল উদ্দিন (হাতি প্রতীক) ও সাইদুল ইসলাম (তালা প্রতীক)। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বলছেন, জেলা নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত জানাবে।
আজ সোমবার চাটমোহর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সকাল ৯টা থেকে ২টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। ঈশ্বরদী উপজেলার উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. সেলিম আকতার এ কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন।
জেলা পরিষদের সদস্য পদপ্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন পাঁচজন প্রার্থী। অপর তিন প্রার্থী হলেন—এ এইচ এম কামরুজ্জামান। তিনি টিউবওয়েল প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নিয়ে ভোট পেয়েছেন ২৮ টি, অ্যাডভোকেট সাইদুল ইসলাম চৌধুরী। তিনি উট পাখি প্রতীকে নির্বাচনে করে ভোট পেয়েছেন ৩টি এবং আমিনুল ইসলাম। বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ভোট পেয়েছেন ১ টি।
এদিকে সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে আফিয়া খাতুন (হরিণ) পেয়েছেন ৬৩ ভোট, গুলশাহানারা পারভীন (টেবিল ঘড়ি) পেয়েছেন ২৪ ভোট, ছাবিনা ইয়াসমিন (মাইক) পেয়েছেন ৬৬ ভোট ও ফরিদা ইয়াসমিন (ফুটবল) পেয়েছেন ৫ ভোট। এ নির্বাচনে চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া ও ফরিদপুর তিন উপজেলার ভোটে একজন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য নির্বাচিত হবেন।
সমান ভোটে এগিয়ে থাকা প্রার্থীদের মন্তব্যের জন্য যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।
তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে চাটমোহর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আমি কিছুই বলতে পারছি না। এ ব্যাপারে জেলা নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে।’
পাবনা জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১ নম্বর সাধারণ ওয়ার্ডে চাটমোহর উপজেলার দুজন সাধারণ সদস্য পদপ্রার্থী একই সংখ্যক ভোট পেয়েছেন। মোট ১৫৯ জন ভোটারের মধ্যে ১৫৮ জন ভোট দিয়েছেন। এর মধ্যে তাঁরা উভয়েই পেয়েছেন ৬৩টি করে ভোট।
সমান ভোট পেয়ে এগিয়ে থাকা প্রার্থী দুজন হলেন—হেলাল উদ্দিন (হাতি প্রতীক) ও সাইদুল ইসলাম (তালা প্রতীক)। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বলছেন, জেলা নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত জানাবে।
আজ সোমবার চাটমোহর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সকাল ৯টা থেকে ২টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। ঈশ্বরদী উপজেলার উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. সেলিম আকতার এ কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন।
জেলা পরিষদের সদস্য পদপ্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন পাঁচজন প্রার্থী। অপর তিন প্রার্থী হলেন—এ এইচ এম কামরুজ্জামান। তিনি টিউবওয়েল প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নিয়ে ভোট পেয়েছেন ২৮ টি, অ্যাডভোকেট সাইদুল ইসলাম চৌধুরী। তিনি উট পাখি প্রতীকে নির্বাচনে করে ভোট পেয়েছেন ৩টি এবং আমিনুল ইসলাম। বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ভোট পেয়েছেন ১ টি।
এদিকে সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে আফিয়া খাতুন (হরিণ) পেয়েছেন ৬৩ ভোট, গুলশাহানারা পারভীন (টেবিল ঘড়ি) পেয়েছেন ২৪ ভোট, ছাবিনা ইয়াসমিন (মাইক) পেয়েছেন ৬৬ ভোট ও ফরিদা ইয়াসমিন (ফুটবল) পেয়েছেন ৫ ভোট। এ নির্বাচনে চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া ও ফরিদপুর তিন উপজেলার ভোটে একজন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য নির্বাচিত হবেন।
সমান ভোটে এগিয়ে থাকা প্রার্থীদের মন্তব্যের জন্য যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।
তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে চাটমোহর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আমি কিছুই বলতে পারছি না। এ ব্যাপারে জেলা নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে