মো. তারেক রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
রং-তুলির আঁচড় আর শৈল্পিক হাতের ছোঁয়ায় বরেন্দ্রভূমির প্রত্যন্ত গ্রামের মাটির এক দ্বিতল বাড়ি হয়ে উঠেছে অনন্য। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল উপজেলার নেজামপুর ইউনিয়নের কাজল কেশর গ্রামের সাধারণ এই বাড়িকে অসাধারণ করে তুলার কারিগর শহিদা বেগম নামের এক গৃহবধূ। ঘরের কাজের ফাঁকে বাড়িটিকে আঁকায় ও লেখায় বর্ণিল করে তুলেছেন তিনি। স্থানীয়দের পাশাপাশি দূর-দূরান্ত থেকেও মানুষ আসছেন বাড়িটিকে এক নজর দেখতে।
বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ আর পুকুর পেরিয়ে মেঠো পথের ধারের বাড়িটিতে পৌঁছে গেলে অন্য রকম এক মুগ্ধতা পেয়ে বসবে আপনাকে। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, কাদামাটির পরিচ্ছন্ন দেয়ালে তুলির আঁচড়ে শহিদা বেগম ফুটিয়ে তুলেছেন নানা ধরনের আল্পনা ও দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থাপনা ও দৃশ্যকে। বাড়ির বাইরের অংশ এবং অন্দর মহল সব জায়গায় শোভা পাচ্ছে নানা ধরনের আলপনা। মাটির পাতিলসহ কুটির শিল্পের নানা উপকরণ ও বাইরের অংশে লাগানো নানা লতা-গুল্ম শোভা বাড়িয়েছে বাড়িটির। বাড়ির উঠোনের ছোট্ট বাগানে লাগানো হয়েছে নানা ধরনের গাছ।
শহিদা বেগম জানান, পৈতৃক বাড়িতে স্বামী ও দুই সন্তান নিয়ে বসবাস করেন তিনি। দুই বছর আগে পরিকল্পনা করেন বাড়িটি সাজানোর। এরপর সাংসারিক খরচ থেকে বাঁচানো টাকা দিয়ে শুরু করেন বাড়ির আলপনা আঁকার কাজ। ধীরে ধীরে এমন দৃষ্টিনন্দন এক বাড়িতে রূপ নেয় এটি। সেই বাড়ি এখন দৃষ্টি কাড়ে পথচারীসহ আশপাশের মানুষের।
শহিদা বেগম আরও জানান, বর্ষায় দেয়ালের বাইরের অংশের কারুকাজ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও দমে যাননি। সময় নিয়ে নানা কারুকাজ ফুটিয়ে তোলেন নতুন রূপে।
প্রাতিষ্ঠানিক কোনো শিক্ষা ছাড়া একজন নারীর নান্দনিক কারুকার্যে বিমোহিত দর্শনার্থীরাও। এমনকি এর কথা শোনে দূর-দূরান্ত থেকেও আসেন মানুষজন।
স্থানীয় বাসিন্দা নিজামুল হক বলেন, ‘শহিদা বেগমের বাড়ির কারণে আমাদের পুরো গ্রাম এখন অলংকরণের গ্রামে পরিণত হচ্ছে। রং আর সূক্ষ্ম কারুকাজ দৃষ্টিনন্দন করেছে একে। এটি আকৃষ্ট করে পথচারী আর সংস্কৃতিপিপাসু মানুষকে।
আসমা বেগম ও সাবিরুল দম্পতি সম্প্রতি বগুড়া থেকে দেখতে আসেন শহিদা বেগমের বাড়ি। তাঁরা বলেন, বরেন্দ্রভূমির প্রত্যন্ত এক গাঁয়ের শিল্পীর এমন রুচিশীল কাজ এলাকার আর দশটি বাড়ি থেকে করে তুলেছে ব্যতিক্রমী। বাড়িটি দর্শনার্থীদের কাছে দিন দিন হয়ে উঠেছে আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু।
শিল্পী শহিদা বেগম এখন তাঁর স্বপ্নের আলপনা বাড়িটিকে পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার ও এর মাধ্যমে প্রত্যন্ত এক গ্রামকে সারা দেশের মানুষের কাছে চেনানোর স্বপ্ন বুনছেন।
রং-তুলির আঁচড় আর শৈল্পিক হাতের ছোঁয়ায় বরেন্দ্রভূমির প্রত্যন্ত গ্রামের মাটির এক দ্বিতল বাড়ি হয়ে উঠেছে অনন্য। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল উপজেলার নেজামপুর ইউনিয়নের কাজল কেশর গ্রামের সাধারণ এই বাড়িকে অসাধারণ করে তুলার কারিগর শহিদা বেগম নামের এক গৃহবধূ। ঘরের কাজের ফাঁকে বাড়িটিকে আঁকায় ও লেখায় বর্ণিল করে তুলেছেন তিনি। স্থানীয়দের পাশাপাশি দূর-দূরান্ত থেকেও মানুষ আসছেন বাড়িটিকে এক নজর দেখতে।
বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ আর পুকুর পেরিয়ে মেঠো পথের ধারের বাড়িটিতে পৌঁছে গেলে অন্য রকম এক মুগ্ধতা পেয়ে বসবে আপনাকে। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, কাদামাটির পরিচ্ছন্ন দেয়ালে তুলির আঁচড়ে শহিদা বেগম ফুটিয়ে তুলেছেন নানা ধরনের আল্পনা ও দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থাপনা ও দৃশ্যকে। বাড়ির বাইরের অংশ এবং অন্দর মহল সব জায়গায় শোভা পাচ্ছে নানা ধরনের আলপনা। মাটির পাতিলসহ কুটির শিল্পের নানা উপকরণ ও বাইরের অংশে লাগানো নানা লতা-গুল্ম শোভা বাড়িয়েছে বাড়িটির। বাড়ির উঠোনের ছোট্ট বাগানে লাগানো হয়েছে নানা ধরনের গাছ।
শহিদা বেগম জানান, পৈতৃক বাড়িতে স্বামী ও দুই সন্তান নিয়ে বসবাস করেন তিনি। দুই বছর আগে পরিকল্পনা করেন বাড়িটি সাজানোর। এরপর সাংসারিক খরচ থেকে বাঁচানো টাকা দিয়ে শুরু করেন বাড়ির আলপনা আঁকার কাজ। ধীরে ধীরে এমন দৃষ্টিনন্দন এক বাড়িতে রূপ নেয় এটি। সেই বাড়ি এখন দৃষ্টি কাড়ে পথচারীসহ আশপাশের মানুষের।
শহিদা বেগম আরও জানান, বর্ষায় দেয়ালের বাইরের অংশের কারুকাজ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও দমে যাননি। সময় নিয়ে নানা কারুকাজ ফুটিয়ে তোলেন নতুন রূপে।
প্রাতিষ্ঠানিক কোনো শিক্ষা ছাড়া একজন নারীর নান্দনিক কারুকার্যে বিমোহিত দর্শনার্থীরাও। এমনকি এর কথা শোনে দূর-দূরান্ত থেকেও আসেন মানুষজন।
স্থানীয় বাসিন্দা নিজামুল হক বলেন, ‘শহিদা বেগমের বাড়ির কারণে আমাদের পুরো গ্রাম এখন অলংকরণের গ্রামে পরিণত হচ্ছে। রং আর সূক্ষ্ম কারুকাজ দৃষ্টিনন্দন করেছে একে। এটি আকৃষ্ট করে পথচারী আর সংস্কৃতিপিপাসু মানুষকে।
আসমা বেগম ও সাবিরুল দম্পতি সম্প্রতি বগুড়া থেকে দেখতে আসেন শহিদা বেগমের বাড়ি। তাঁরা বলেন, বরেন্দ্রভূমির প্রত্যন্ত এক গাঁয়ের শিল্পীর এমন রুচিশীল কাজ এলাকার আর দশটি বাড়ি থেকে করে তুলেছে ব্যতিক্রমী। বাড়িটি দর্শনার্থীদের কাছে দিন দিন হয়ে উঠেছে আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু।
শিল্পী শহিদা বেগম এখন তাঁর স্বপ্নের আলপনা বাড়িটিকে পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার ও এর মাধ্যমে প্রত্যন্ত এক গ্রামকে সারা দেশের মানুষের কাছে চেনানোর স্বপ্ন বুনছেন।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
৩২ মিনিট আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
৩৫ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর পূবাইলে ধর্ষণের অভিযোগে মসজিদের এক ইমামকে গত ২০ এপ্রিল সকালে গণপিটুনি দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ ইমামকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ধর্ষণের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলা হলে পুলিশ তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। কারাগারে অসুস্থ হয়ে ওই ইমামের মৃত্যু হয়। ইমামের এই মৃত্যুকে পরিকল্পিত...
৪০ মিনিট আগেসহপাঠীদের থেকে জানা যায়, বিকেলে এক যুবক ওই শিক্ষার্থীকে মেস থেকে উদ্ধার করে প্রথমে ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট এবং পরে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যান। সন্দেহজনক হওয়ায় তাঁকে সূত্রাপুর থানায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁর নাম ইয়াসিন মজুমদার।
১ ঘণ্টা আগে