চাঁপাইনবাবগঞ্জ সংবাদদাতা
আমের রাজধানী হিসেবে খ্যাত চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিলাবৃষ্টি হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে কয়েক মিনিট ধরে চলা এ বৃষ্টিতে আম ও ধানের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে। কৃষি বিভাগ বলছে, আম ও ধানের কিছুটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা নিরূপণ করা সম্ভব হয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ জেলার পাঁচটি উপজেলার মধ্যে নাচোল ও গোমস্তাপুর উপজেলাতে বেশি পরিমাণে শিলাবৃষ্টি হয়েছে। তবে সদর উপজেলায়ও কিছু পরিমাণে শিলাবৃষ্টি হয়েছে।
আমচাষি এরসাদ আলী বলেন, ‘যে আমের গায়ে শিলা পাথর পড়েছে, সেই আম ঝরে পড়বে। আমি বৃষ্টি থামার পরে পার্বতীপুর ইউনিয়নের দেওপুরা, আড্ডা, দীঘা, জিনারপুর, বড় দাদপুর এসব এলাকায় বাগান ঘুরে দেখেছি। তাতে আমগাছের নিচে প্রচুর আম ঝরে পড়ে থাকতে দেখেছি। আর প্রচুর কাঁচা পাতা ঝরে পড়ে আছে। এতে বোঝা যায়, কী পরিমাণ শিলাবৃষ্টি হয়েছে। আমার ধারণা, এসব বাগানে আমের উৎপাদনের ছয় আনাই পরে বাদ হবে। আজ থেকে ৫-৬ দিন আরও আম ঝরে পড়বে।’
গোমস্তুাপুর এলাকায় ১০ বিঘা ধান আবাদ করেছিলেন মনিরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘এবার শেষ মুহূর্তে এসে শিলাবৃষ্টিতে আমি মরে শেষ হয়ে গেলাম। সব ধান ঝরে পড়ে গেছে। দেখে মনে হচ্ছে, কতগুলো ধান ঝরে শুধু শিষ দাঁড়িয়ে আছে।’
এ প্রসঙ্গে চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. ইয়াছিন আলী বলেন, পাঁচটি উপজেলার মধ্যে ২৪ ঘণ্টায় সদরে ৪০-৪২ মিলিমিটার, নাচোলে ৩৮ মিলিমিটার, গোমস্তাপুরে ৮-১০ মিলিমিটার, ভোলাহাটে ৫ মিলিমিটার ও শিবগঞ্জ ১০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আর নাচোল ও গোমস্তাপুর উপজেলার কিছু কিছু এলাকায় শিলাবৃষ্টি হয়েছে।
এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ধান কাটার মৌসুম শুরু হয়েছে। এই বৃষ্টিতে ধানের ক্ষয়ক্ষতি হবে। পাশাপাশি সামান্য ঝড়ের কারণে ধানের চারা নুইয়ে পড়ায় ফলন কমবে। তাতে ধান ও আমের কিছুটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে, তা আগামীকাল মাঠ পরিদর্শন করে বলা যাবে।
আমের রাজধানী হিসেবে খ্যাত চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিলাবৃষ্টি হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে কয়েক মিনিট ধরে চলা এ বৃষ্টিতে আম ও ধানের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে। কৃষি বিভাগ বলছে, আম ও ধানের কিছুটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা নিরূপণ করা সম্ভব হয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ জেলার পাঁচটি উপজেলার মধ্যে নাচোল ও গোমস্তাপুর উপজেলাতে বেশি পরিমাণে শিলাবৃষ্টি হয়েছে। তবে সদর উপজেলায়ও কিছু পরিমাণে শিলাবৃষ্টি হয়েছে।
আমচাষি এরসাদ আলী বলেন, ‘যে আমের গায়ে শিলা পাথর পড়েছে, সেই আম ঝরে পড়বে। আমি বৃষ্টি থামার পরে পার্বতীপুর ইউনিয়নের দেওপুরা, আড্ডা, দীঘা, জিনারপুর, বড় দাদপুর এসব এলাকায় বাগান ঘুরে দেখেছি। তাতে আমগাছের নিচে প্রচুর আম ঝরে পড়ে থাকতে দেখেছি। আর প্রচুর কাঁচা পাতা ঝরে পড়ে আছে। এতে বোঝা যায়, কী পরিমাণ শিলাবৃষ্টি হয়েছে। আমার ধারণা, এসব বাগানে আমের উৎপাদনের ছয় আনাই পরে বাদ হবে। আজ থেকে ৫-৬ দিন আরও আম ঝরে পড়বে।’
গোমস্তুাপুর এলাকায় ১০ বিঘা ধান আবাদ করেছিলেন মনিরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘এবার শেষ মুহূর্তে এসে শিলাবৃষ্টিতে আমি মরে শেষ হয়ে গেলাম। সব ধান ঝরে পড়ে গেছে। দেখে মনে হচ্ছে, কতগুলো ধান ঝরে শুধু শিষ দাঁড়িয়ে আছে।’
এ প্রসঙ্গে চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. ইয়াছিন আলী বলেন, পাঁচটি উপজেলার মধ্যে ২৪ ঘণ্টায় সদরে ৪০-৪২ মিলিমিটার, নাচোলে ৩৮ মিলিমিটার, গোমস্তাপুরে ৮-১০ মিলিমিটার, ভোলাহাটে ৫ মিলিমিটার ও শিবগঞ্জ ১০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আর নাচোল ও গোমস্তাপুর উপজেলার কিছু কিছু এলাকায় শিলাবৃষ্টি হয়েছে।
এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ধান কাটার মৌসুম শুরু হয়েছে। এই বৃষ্টিতে ধানের ক্ষয়ক্ষতি হবে। পাশাপাশি সামান্য ঝড়ের কারণে ধানের চারা নুইয়ে পড়ায় ফলন কমবে। তাতে ধান ও আমের কিছুটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে, তা আগামীকাল মাঠ পরিদর্শন করে বলা যাবে।
রাজধানীর মৌচাকে সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের পার্কিংয়ে থাকা প্রাইভেট কার থেকে উদ্ধার হওয়া দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে। তাঁদের দুজনের বাড়ি একই এলাকায়।
৭ মিনিট আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ সোমবার সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জে র্যাব-১০ সদর দপ্তর, কেন্দ্রীয় কারাগার ও তেঘরিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা এই তথ্য জানান।
১৭ মিনিট আগেসাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ আবারও পিছিয়েছে। এই নিয়ে ১২০ বারের মতো তারিখ পিছিয়ে নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমান এই তারিখ ধার্য করেন।
২০ মিনিট আগেমৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছিলেন গণপিটুনির শিকার রূপলাল দাস ও প্রদীপ লাল। দুই হাতজোড় করে ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘আমি চোর না, ডাকাত না।’ তবুও শেষরক্ষা হয়নি রূপলাল দাস ও প্রদীপ লালের। তাঁদের সেই মর্মস্পর্শী আকুতির ভিডিও এখন ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, যা দেখে অনেকেই..
২১ মিনিট আগে