নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির নতুন কারিকুলাম বাতিলের দাবিতে রাজশাহীতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে ‘সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলন’। মানববন্ধনে নতুন কারিকুলাম বাতিলের পাশাপাশি পরীক্ষা পদ্ধতি চালুসহ সাত দফা দাবি জানানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজশাহী নগরীর সাহেব বাজার জিরো পয়েন্টে সংগঠনটির ব্যানারে শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা এ কর্মসূচি পালন করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, নতুন কারিকুলামে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যাবে। এখন ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে এই কারিকুলাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এতে কোনো পরীক্ষা নেই। যেখানে পরীক্ষা নেই সেটা কিসের শিক্ষা? হাতে-কলমে শিক্ষার নামে ছাত্রদেরও রান্নার কাজ শেখানো হচ্ছে। ডিম ভাজি শেখানো হচ্ছে, ভাত রান্না করা শেখানো হচ্ছে, মুরগির গোশত রান্না করা শেখানো হচ্ছে। তাহলে কি ছাত্ররা লেখাপড়া বাদ দিয়া হোটেলে গিয়ে বাবুর্চির কাজ করবে?
তারা বলেন, এই শিক্ষাব্যবস্থা বাতিল চেয়েছেন। নতুন শিক্ষা কারিকুলামে শিক্ষকেরা যে শিক্ষা স্কুলে দিচ্ছেন, বাড়িতে এসে বাবা-মা সে বিষয়ে কিছুই বুঝতে পারছে না। কাজেই এই শিক্ষাব্যবস্থায় ছাত্র-ছাত্রীরা মেধাশূন্য হচ্ছে। ছাত্র-ছাত্রীরা স্মার্টফোনে আসক্ত হচ্ছে, লেখাপড়ায় অমনোযোগী হচ্ছে।
মানববন্ধন থেকে নতুন কারিকুলাম বাতিল, পরীক্ষা পদ্ধতি ফিরিয়ে আনা, ব্যবহারিক কাজ ক্লাসেই সম্পন্ন করা, শিক্ষার ব্যয় স্কুলকেই বহন করা, ত্রিভুজ, বৃত্ত, চতুর্ভুজ ইত্যাদি ইন্ডিকেটর বাতিল করে নম্বর ও গ্রেডভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি রাখা; নিজ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের মূল্যায়ন করতে না দেওয়াসহ বিভিন্ন দাবি তুলে ধরেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক ওয়াইদুল হক। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সদস্য মামুনুর রশিদ, আব্দুল হাকিম, আকতার আলী, নাজমুল হক, পান্না বেগম, লাইলী বেগম, সুমাইয়া খাতুন প্রমুখ।
ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির নতুন কারিকুলাম বাতিলের দাবিতে রাজশাহীতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে ‘সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলন’। মানববন্ধনে নতুন কারিকুলাম বাতিলের পাশাপাশি পরীক্ষা পদ্ধতি চালুসহ সাত দফা দাবি জানানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজশাহী নগরীর সাহেব বাজার জিরো পয়েন্টে সংগঠনটির ব্যানারে শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা এ কর্মসূচি পালন করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, নতুন কারিকুলামে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যাবে। এখন ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে এই কারিকুলাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এতে কোনো পরীক্ষা নেই। যেখানে পরীক্ষা নেই সেটা কিসের শিক্ষা? হাতে-কলমে শিক্ষার নামে ছাত্রদেরও রান্নার কাজ শেখানো হচ্ছে। ডিম ভাজি শেখানো হচ্ছে, ভাত রান্না করা শেখানো হচ্ছে, মুরগির গোশত রান্না করা শেখানো হচ্ছে। তাহলে কি ছাত্ররা লেখাপড়া বাদ দিয়া হোটেলে গিয়ে বাবুর্চির কাজ করবে?
তারা বলেন, এই শিক্ষাব্যবস্থা বাতিল চেয়েছেন। নতুন শিক্ষা কারিকুলামে শিক্ষকেরা যে শিক্ষা স্কুলে দিচ্ছেন, বাড়িতে এসে বাবা-মা সে বিষয়ে কিছুই বুঝতে পারছে না। কাজেই এই শিক্ষাব্যবস্থায় ছাত্র-ছাত্রীরা মেধাশূন্য হচ্ছে। ছাত্র-ছাত্রীরা স্মার্টফোনে আসক্ত হচ্ছে, লেখাপড়ায় অমনোযোগী হচ্ছে।
মানববন্ধন থেকে নতুন কারিকুলাম বাতিল, পরীক্ষা পদ্ধতি ফিরিয়ে আনা, ব্যবহারিক কাজ ক্লাসেই সম্পন্ন করা, শিক্ষার ব্যয় স্কুলকেই বহন করা, ত্রিভুজ, বৃত্ত, চতুর্ভুজ ইত্যাদি ইন্ডিকেটর বাতিল করে নম্বর ও গ্রেডভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি রাখা; নিজ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের মূল্যায়ন করতে না দেওয়াসহ বিভিন্ন দাবি তুলে ধরেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক ওয়াইদুল হক। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সদস্য মামুনুর রশিদ, আব্দুল হাকিম, আকতার আলী, নাজমুল হক, পান্না বেগম, লাইলী বেগম, সুমাইয়া খাতুন প্রমুখ।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে