বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে এক কর্মচারীকে বকশিশ কম দেওয়ায় রোগীর অক্সিজেন মাস্ক খুলে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মাস্ক খুলে দেওয়ার পর পরই ওই রোগী মারা যান। এরপর থেকেই পলাতক রয়েছেন অভিযুক্ত ওই কর্মচারী। মৃত বিকাশ গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার পুটিমারী গ্রামের বাসিন্দা।
জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সাঘাটা উপজেলায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন বিকাশ চন্দ্র কর্মকার। প্রথমে তাঁকে সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে শজিমেক হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এরপর রাত ১০টার দিকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগ থেকে স্ট্রেচারে করে গুরুতর আহত বিকাশকে (১৮) সার্জারি বিভাগে নেন হাসপাতালের খণ্ডকালীন কর্মচারী আসাদুজ্জামান ধলু। পরে বিকাশের বাবা বিশু চন্দ্র কর্মকারের কাছে বকশিশ হিসেবে ২০০ টাকা দাবি করেন ধলু। ওই সময় বিকাশের বাবা ধলুকে ১৫০ টাকা দেন। টাকা কম দেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে মুমূর্ষু রোগী বিকাশের অক্সিজেন মাস্ক খুলে দেন ধলু। এতে নাক দিয়ে ফেনা উঠে সঙ্গে সঙ্গে মারা যান বিকাশ। তখনই ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় ধলু।
বিকাশের বাবা বিশু চন্দ্র বলেন, জরুরি বিভাগে বিকাশের চিকিৎসা শেষে মাথায় ব্যান্ডেজ এবং মুখে অক্সিজেন মাস্ক দিয়ে তৃতীয় তলায় সার্জারি বিভাগের ওয়ার্ডে পাঠানো হয়। এরপর হাসপাতালের কর্মচারী ধলু স্ট্রেচারে করে বিকাশকে সার্জারি বিভাগে নিয়ে মেঝেতে শুইয়ে দেন। পরে ধলু বকশিশ হিসেবে আমার কাছে ২০০ টাকা দাবি করে। ১৫০ টাকা দেওয়ায় ধলু ক্ষিপ্ত হয়ে বিকাশের অক্সিজেন মাস্ক খুলে দেয়। এ সময় বিকাশের মুখ দিয়ে ফেনা উঠে সঙ্গে সঙ্গেই মারা যায়। পরে বিকাশের মুখে অক্সিজেন মাস্ক লাগিয়ে দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় ধলু।
জানতে চাইলে শজিমেক হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, ধলু হাসপাতালের নিয়মিত কোন কর্মচারী নয়। হাসপাতালের কাজে মাঝে মাঝে দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে কিছু লোক নেওয়া হয়। ধলুকে নেওয়া হয়েছিল করোনা টিকার বুথে কাজ করার জন্য।
তিনি আরও বলেন, ‘বিকাশের মৃত্যুর বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বগুড়া সদর থানার ওসি মো. সেলিম রেজা বলেন, বিকাশের মৃত্যুর পর থেকে ধলু পলাতক রয়েছে। মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। তবে এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে এক কর্মচারীকে বকশিশ কম দেওয়ায় রোগীর অক্সিজেন মাস্ক খুলে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মাস্ক খুলে দেওয়ার পর পরই ওই রোগী মারা যান। এরপর থেকেই পলাতক রয়েছেন অভিযুক্ত ওই কর্মচারী। মৃত বিকাশ গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার পুটিমারী গ্রামের বাসিন্দা।
জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সাঘাটা উপজেলায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন বিকাশ চন্দ্র কর্মকার। প্রথমে তাঁকে সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে শজিমেক হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এরপর রাত ১০টার দিকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগ থেকে স্ট্রেচারে করে গুরুতর আহত বিকাশকে (১৮) সার্জারি বিভাগে নেন হাসপাতালের খণ্ডকালীন কর্মচারী আসাদুজ্জামান ধলু। পরে বিকাশের বাবা বিশু চন্দ্র কর্মকারের কাছে বকশিশ হিসেবে ২০০ টাকা দাবি করেন ধলু। ওই সময় বিকাশের বাবা ধলুকে ১৫০ টাকা দেন। টাকা কম দেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে মুমূর্ষু রোগী বিকাশের অক্সিজেন মাস্ক খুলে দেন ধলু। এতে নাক দিয়ে ফেনা উঠে সঙ্গে সঙ্গে মারা যান বিকাশ। তখনই ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় ধলু।
বিকাশের বাবা বিশু চন্দ্র বলেন, জরুরি বিভাগে বিকাশের চিকিৎসা শেষে মাথায় ব্যান্ডেজ এবং মুখে অক্সিজেন মাস্ক দিয়ে তৃতীয় তলায় সার্জারি বিভাগের ওয়ার্ডে পাঠানো হয়। এরপর হাসপাতালের কর্মচারী ধলু স্ট্রেচারে করে বিকাশকে সার্জারি বিভাগে নিয়ে মেঝেতে শুইয়ে দেন। পরে ধলু বকশিশ হিসেবে আমার কাছে ২০০ টাকা দাবি করে। ১৫০ টাকা দেওয়ায় ধলু ক্ষিপ্ত হয়ে বিকাশের অক্সিজেন মাস্ক খুলে দেয়। এ সময় বিকাশের মুখ দিয়ে ফেনা উঠে সঙ্গে সঙ্গেই মারা যায়। পরে বিকাশের মুখে অক্সিজেন মাস্ক লাগিয়ে দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় ধলু।
জানতে চাইলে শজিমেক হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, ধলু হাসপাতালের নিয়মিত কোন কর্মচারী নয়। হাসপাতালের কাজে মাঝে মাঝে দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে কিছু লোক নেওয়া হয়। ধলুকে নেওয়া হয়েছিল করোনা টিকার বুথে কাজ করার জন্য।
তিনি আরও বলেন, ‘বিকাশের মৃত্যুর বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বগুড়া সদর থানার ওসি মো. সেলিম রেজা বলেন, বিকাশের মৃত্যুর পর থেকে ধলু পলাতক রয়েছে। মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। তবে এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২৫ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে