সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
দেশব্যাপী হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার গুজব সৃষ্টিসহ সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্যফ্রন্ট সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ। আজ বুধবার সকালে গুজবের বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে সিরাজগঞ্জে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করা হয়।
বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্যফ্রন্ট সিরাজগঞ্জ জেলা শাখা জেলা বিএনপির কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্যফ্রন্টের নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘এই আন্দোলনে দেশে পাঁচজন হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক নিহত হয়েছে। এ ছাড়া বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশের বিভিন্ন মন্দিরে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এগুলোর বিচার হয়নি। হিন্দুদের ব্যবহার করে একটি মহল রাজনৈতিক ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে। আমরা সকল হত্যা ও হামলার বিচার চাই। চলমান আন্দোলনের বিএনপির নেতারা হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে ছিলেন। বিএনপি নেতাদের কারণে সিরাজগঞ্জে মন্দির ও হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেনি।’
বক্তারা আরও বলেন, সিরাজগঞ্জে তিন-চারটি হিন্দুবাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটেছে। হামলার শিকার বাড়ির মালিকেরা প্রত্যেকেই সক্রিয় আওয়ামী লীগ নেতা ও লুটেরা। পদত্যাগী শেখ হাসিনা সরকার আমলে তাঁরা বিরোধী মত দমনে হামলা–মামলা করেছেন। যার ফলে বিক্ষুব্ধ ব্যক্তিরা এই হামলা চালিয়েছে। এ ছাড়া কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। এ সময় তাঁরা বিগত সময়ে হওয়া সব সংখ্যালঘু নির্যাতনের সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি করেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্যফ্রন্ট রাজশাহী বিভাগীয় সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক দীপংকর ঘোষ শুভ, সিরাজগঞ্জ পূজা উদ্যাপন পরিষদের যুগ্ম সম্পাদক মানিক শাহ, অ্যাডভোকেট ইন্দ্রজিৎ শাহ, অমন কৃষ্ণ দাস, সমিত কুমার কর্কার, আনন্দ ঘোষ প্রমুখ।
দেশব্যাপী হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার গুজব সৃষ্টিসহ সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্যফ্রন্ট সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ। আজ বুধবার সকালে গুজবের বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে সিরাজগঞ্জে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করা হয়।
বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্যফ্রন্ট সিরাজগঞ্জ জেলা শাখা জেলা বিএনপির কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্যফ্রন্টের নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘এই আন্দোলনে দেশে পাঁচজন হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক নিহত হয়েছে। এ ছাড়া বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশের বিভিন্ন মন্দিরে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এগুলোর বিচার হয়নি। হিন্দুদের ব্যবহার করে একটি মহল রাজনৈতিক ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে। আমরা সকল হত্যা ও হামলার বিচার চাই। চলমান আন্দোলনের বিএনপির নেতারা হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে ছিলেন। বিএনপি নেতাদের কারণে সিরাজগঞ্জে মন্দির ও হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেনি।’
বক্তারা আরও বলেন, সিরাজগঞ্জে তিন-চারটি হিন্দুবাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটেছে। হামলার শিকার বাড়ির মালিকেরা প্রত্যেকেই সক্রিয় আওয়ামী লীগ নেতা ও লুটেরা। পদত্যাগী শেখ হাসিনা সরকার আমলে তাঁরা বিরোধী মত দমনে হামলা–মামলা করেছেন। যার ফলে বিক্ষুব্ধ ব্যক্তিরা এই হামলা চালিয়েছে। এ ছাড়া কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। এ সময় তাঁরা বিগত সময়ে হওয়া সব সংখ্যালঘু নির্যাতনের সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি করেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্যফ্রন্ট রাজশাহী বিভাগীয় সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক দীপংকর ঘোষ শুভ, সিরাজগঞ্জ পূজা উদ্যাপন পরিষদের যুগ্ম সম্পাদক মানিক শাহ, অ্যাডভোকেট ইন্দ্রজিৎ শাহ, অমন কৃষ্ণ দাস, সমিত কুমার কর্কার, আনন্দ ঘোষ প্রমুখ।
প্রায় ১৭০ বছর আগে বাংলাদেশে চায়ের চাষ শুরু হয়। পরে সময় যত পেরিয়েছে, চা-বাগানের সংখ্যা ও পরিধি বেড়েছে। কিন্তু বাগানের শ্রমিকদের জীবনমানের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। এখন বেকারত্বে জর্জরিত হয়ে আছে শ্রমিকদের পরিবারগুলো।
২৩ মিনিট আগেশ্রমিকের হাতুড়ির আঘাতে ভাঙছে ইট, গড়ে উঠছে দালান, সেতু, রাস্তা। রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে এই পরিশ্রমের কাজ করেও জোড়া লাগেনি তাঁদের ভাগ্য। এখান থেকে পাওয়া সামান্য আয়ে তাঁরা কোনোরকমে ধরে রেখেছেন সংসারের হাল।
১ ঘণ্টা আগেসড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৯ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৯ ঘণ্টা আগে