ধামইরহাট (নওগাঁ) প্রতিনিধি
প্রকৃতিতে বৈরী আবহাওয়ার কারণে নওগাঁর ধামইরহাটে চলছে দাবদাহ। তীব্র রোদে গাছ থেকে আম ঝরে পড়ছে। তাতে আমচাষিরা হতাশ হয়ে পড়েছেন।
আজ সোমবার সকালে উপজেলার আগ্রাদ্বিগুণ ইউনিয়ন, ইসবপুর, খেলনা, জাহানপুর ও পৌরসভা এলাকায় আমবাগান ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র। বৃষ্টির অভাবে এসব বাগানে বোঁটাতেই শুকিয়ে যাচ্ছে আম। হালকা বাতাসে ঝরে পড়ছে মাটিতে। গাছে থেকে যাওয়া বেশির ভাগ আম আকারে বড় হতে পারছে না।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৬৭৫ হেক্টর জমিতে আম চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। উপজেলায় ছোট-বড় সাড়ে ৪০০ থেকে ৫০০ আমবাগান রয়েছে। এসব বাগান পরিচর্যায় কাজ করছেন স্থানীয়সহ বিভিন্ন এলাকার আমচাষিরা। তাতে কর্মসংস্থান হয়েছে প্রায় দুই হাজার মানুষের। এসব বাগানে আম্রপালি, বারি আম-৪, নাকফজলি, ব্যানানা ম্যাংগো, কার্টিমন ও গৌরমতি আমের চাষ করা হয়েছে।
স্থানীয় আমচাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দাবদাহে বোঁটাতেই শুকিয়ে যাচ্ছে আম। এসব কারণে গাছ থেকে মাটিতে ঝরে পড়ছে। এমন অবস্থায় গাছের ডালে ওষুধ স্প্রে করেও ঝরে পড়া রোধ করা যাচ্ছে না। এই অবস্থায় এবারের মৌসুমে লাভের মুখ দেখতে পারবেন কি না তা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন তাঁরা।
খেলনা ইউনিয়নের গোপী রামপুর এলাকার আমচাষি দিলদার হোসেন বলেন, শখের বশে ৩৩ শতাংশ জমিতে ছোট-বড় বিভিন্ন জাতের আমের বাগান গড়ে তুলেছেন। বৃষ্টি না হওয়ায় বাগানের আমগুলো বড় হচ্ছে না, শুকিয়ে ঝরে পড়ছে। পানি ও ওষুধ দিয়েও কাজ হচ্ছে না।
আগ্রাদিগুণ ইউনিয়নের ভাতগ্রাম এলাকার আমচাষি তৌহিদুল ইসলাম বলেন, অতি খরায় বাগান থেকে যেভাবে আম ঝরে পড়ছে, তাতে লাভের মুখ দেখা দূরের কথা, শ্রমিক খরচ তোলাই কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।
পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের হাটনগর গ্রামের আমচাষি আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বাড়ির পাশে ৪৯ শতাংশ জমিতে আম্রপালি জাতের আমের বাগান করেছেন। এতে শ্রমিক, পানিসহ তাঁর খরচ হয়েছে প্রায় ৩০ হাজার টাকা। খরার কারণে প্রতিদিন যেভাবে বাগান থেকে আম ঝরে পড়ছে, তাতে তিনি চিন্তিত হয়ে পড়েছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তৌফিক আল জুবায়ের আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃষ্টির অভাবে আম ঝরে পড়ছে। আমের আকৃতি কিছুটা ছোট হতে পারে। আম ঝরে পড়া রোধে উপজেলা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে আমচাষিদের নিয়মিত গাছের গোড়ায় পানি দেওয়া, বিভিন্ন ধরনের খাদ্য ও কীটনাশক যেমন দস্তা, ইউরিয়া সার ও পটাশ প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
প্রকৃতিতে বৈরী আবহাওয়ার কারণে নওগাঁর ধামইরহাটে চলছে দাবদাহ। তীব্র রোদে গাছ থেকে আম ঝরে পড়ছে। তাতে আমচাষিরা হতাশ হয়ে পড়েছেন।
আজ সোমবার সকালে উপজেলার আগ্রাদ্বিগুণ ইউনিয়ন, ইসবপুর, খেলনা, জাহানপুর ও পৌরসভা এলাকায় আমবাগান ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র। বৃষ্টির অভাবে এসব বাগানে বোঁটাতেই শুকিয়ে যাচ্ছে আম। হালকা বাতাসে ঝরে পড়ছে মাটিতে। গাছে থেকে যাওয়া বেশির ভাগ আম আকারে বড় হতে পারছে না।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৬৭৫ হেক্টর জমিতে আম চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। উপজেলায় ছোট-বড় সাড়ে ৪০০ থেকে ৫০০ আমবাগান রয়েছে। এসব বাগান পরিচর্যায় কাজ করছেন স্থানীয়সহ বিভিন্ন এলাকার আমচাষিরা। তাতে কর্মসংস্থান হয়েছে প্রায় দুই হাজার মানুষের। এসব বাগানে আম্রপালি, বারি আম-৪, নাকফজলি, ব্যানানা ম্যাংগো, কার্টিমন ও গৌরমতি আমের চাষ করা হয়েছে।
স্থানীয় আমচাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দাবদাহে বোঁটাতেই শুকিয়ে যাচ্ছে আম। এসব কারণে গাছ থেকে মাটিতে ঝরে পড়ছে। এমন অবস্থায় গাছের ডালে ওষুধ স্প্রে করেও ঝরে পড়া রোধ করা যাচ্ছে না। এই অবস্থায় এবারের মৌসুমে লাভের মুখ দেখতে পারবেন কি না তা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন তাঁরা।
খেলনা ইউনিয়নের গোপী রামপুর এলাকার আমচাষি দিলদার হোসেন বলেন, শখের বশে ৩৩ শতাংশ জমিতে ছোট-বড় বিভিন্ন জাতের আমের বাগান গড়ে তুলেছেন। বৃষ্টি না হওয়ায় বাগানের আমগুলো বড় হচ্ছে না, শুকিয়ে ঝরে পড়ছে। পানি ও ওষুধ দিয়েও কাজ হচ্ছে না।
আগ্রাদিগুণ ইউনিয়নের ভাতগ্রাম এলাকার আমচাষি তৌহিদুল ইসলাম বলেন, অতি খরায় বাগান থেকে যেভাবে আম ঝরে পড়ছে, তাতে লাভের মুখ দেখা দূরের কথা, শ্রমিক খরচ তোলাই কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।
পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের হাটনগর গ্রামের আমচাষি আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বাড়ির পাশে ৪৯ শতাংশ জমিতে আম্রপালি জাতের আমের বাগান করেছেন। এতে শ্রমিক, পানিসহ তাঁর খরচ হয়েছে প্রায় ৩০ হাজার টাকা। খরার কারণে প্রতিদিন যেভাবে বাগান থেকে আম ঝরে পড়ছে, তাতে তিনি চিন্তিত হয়ে পড়েছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তৌফিক আল জুবায়ের আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃষ্টির অভাবে আম ঝরে পড়ছে। আমের আকৃতি কিছুটা ছোট হতে পারে। আম ঝরে পড়া রোধে উপজেলা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে আমচাষিদের নিয়মিত গাছের গোড়ায় পানি দেওয়া, বিভিন্ন ধরনের খাদ্য ও কীটনাশক যেমন দস্তা, ইউরিয়া সার ও পটাশ প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
দেশের খেটে খাওয়া আপামর মানুষ নয়, শিক্ষিত মানুষেরাই বড় বড় দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। তাই আজকের শিক্ষার্থীদের সততা ও মানবিক গুণসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে নিজেদের তৈরি করতে হবে। আজকের শিক্ষার্থীরাই আগামীর একটি বৈষম্যহীন ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার মূল হাতিয়ার। আজ রোববার (২২ জুন) চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার
১ মিনিট আগেআলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমকে হত্যাচেষ্টার মামলায় তাঁর তৃতীয় স্ত্রী রিয়া মনিসহ দুজনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (২২ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জোসিতা ইসলাম তাঁদের জামিন দেন।
২ মিনিট আগেইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফজলুল করীম বলেছেন, ‘বিএনপি ও আওয়ামী লীগ একটি গাছের দুটি ফল। আগে আওয়ামী লীগ চাঁদাবাজি করেছে, এখন বিএনপি চাঁদাবাজি করছে। তাদের কাছে দেশ নিরাপদ নয়। আওয়ামী লীগ ১৬ বছরে যা করেছে, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে একই কাজ করবে। এদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই...
৬ মিনিট আগেকমপ্লিট শাটডাউনের মধ্যে পরীক্ষার রুটিন দেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে এ কর্মসূচি পালন করেন। পরে তাঁরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন। শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, কম্বাইন্ড পরীক্ষা পদ
১৬ মিনিট আগে