বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়া থেকে নিখোঁজ এক পরিবারের শিশুসহ সাতজনকে রাঙামাটি থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। আজ মঙ্গলবার পিবিআই বগুড়ার পুলিশ পরিদর্শক (প্রশাসন) জাহিদ হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে সোমবার দুপুরে রাঙামাটি শহরের চেয়ারম্যানপাড়া এলাকা থেকে তাঁদের উদ্ধার করা হয়। তবে উদ্ধার হওয়া সাতজনকে কেউ অপহরণ করেনি। তাঁরা কাজের সন্ধানে স্বেচ্ছায় সেখানে যান এবং আত্মীয়ের বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে কাজের সন্ধান করছিলেন।
উদ্ধার হওয়া সাতজন হলেন ফাতেমা বেবি (৫০) তাঁর ছেলে বিক্রম আলী (১৩) মেয়ে রুনা খাতুন (১৬), বড় মেয়ে রুমি বেগম (৩০) নাতনি বৃষ্টি খাতুন (১৩) এবং যমজ দুই নাতি হাসান (৬) ও হোসেন (৬)।
উদ্ধার হওয়ার পর ফাতেমা বেবি জানান, তাঁদের বাড়ি লালমনিরহাট জেলার খোঁচাবাড়ী এলাকায়। তাঁরা বগুড়া শহরের নারুলীতে ভাড়া বাসায় থাকতেন। ফাতেমা বেবি নারুলী পুলিশ ফাঁড়িতে রান্নার কাজ করতেন। তাঁর বড় মেয়ের জামাই জীবন মিয়া তাঁদের সঙ্গে থেকে বগুড়া শহরে পুরোনো ফ্রিজ বেচাকেনার কাজ করতেন।
ফাতেমা বেবি আরও জানান, তাঁর স্বামী আব্দুর রহমান কখনো বগুড়া শহরে, আবার কখনো লালমনিরহাটে থাকতেন। তাঁর স্বামী ও জামাই টাকার জন্য সব সময় চাপ দিতেন এবং মানসিক নির্যাতন করতেন। এ কারণে তাঁরা নিজের আয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য পরিকল্পনা করে কাউকে না জানিয়ে গত ৩ জুলাই বগুড়া থেকে পালিয়ে এক আত্মীয়ের বাড়ি রাঙামাটিতে আশ্রয় নেন। সেখানে তাঁরা কাজের সন্ধান করছিলেন।
পুলিশ পরিদর্শক জাহিদ হাসান জানান, গত ৩ জুলাই বগুড়া শহরের নারুলী এলাকা থেকে একই পরিবারের সাতজন নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় গত ৬ জুলাই বগুড়া সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন ফাতেমা বেবির স্বামী আব্দুর রহমান। তথ্যপ্রযুক্তির সহযোগিতায় তাঁদের অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে পিবিআই বগুড়ার একটি টিম রাঙামাটি জেলা গোয়েন্দা পুলিশের সহযোগিতায় তাঁদের উদ্ধার করে বগুড়ায় নিয়ে আসে।
বগুড়া থেকে নিখোঁজ এক পরিবারের শিশুসহ সাতজনকে রাঙামাটি থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। আজ মঙ্গলবার পিবিআই বগুড়ার পুলিশ পরিদর্শক (প্রশাসন) জাহিদ হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে সোমবার দুপুরে রাঙামাটি শহরের চেয়ারম্যানপাড়া এলাকা থেকে তাঁদের উদ্ধার করা হয়। তবে উদ্ধার হওয়া সাতজনকে কেউ অপহরণ করেনি। তাঁরা কাজের সন্ধানে স্বেচ্ছায় সেখানে যান এবং আত্মীয়ের বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে কাজের সন্ধান করছিলেন।
উদ্ধার হওয়া সাতজন হলেন ফাতেমা বেবি (৫০) তাঁর ছেলে বিক্রম আলী (১৩) মেয়ে রুনা খাতুন (১৬), বড় মেয়ে রুমি বেগম (৩০) নাতনি বৃষ্টি খাতুন (১৩) এবং যমজ দুই নাতি হাসান (৬) ও হোসেন (৬)।
উদ্ধার হওয়ার পর ফাতেমা বেবি জানান, তাঁদের বাড়ি লালমনিরহাট জেলার খোঁচাবাড়ী এলাকায়। তাঁরা বগুড়া শহরের নারুলীতে ভাড়া বাসায় থাকতেন। ফাতেমা বেবি নারুলী পুলিশ ফাঁড়িতে রান্নার কাজ করতেন। তাঁর বড় মেয়ের জামাই জীবন মিয়া তাঁদের সঙ্গে থেকে বগুড়া শহরে পুরোনো ফ্রিজ বেচাকেনার কাজ করতেন।
ফাতেমা বেবি আরও জানান, তাঁর স্বামী আব্দুর রহমান কখনো বগুড়া শহরে, আবার কখনো লালমনিরহাটে থাকতেন। তাঁর স্বামী ও জামাই টাকার জন্য সব সময় চাপ দিতেন এবং মানসিক নির্যাতন করতেন। এ কারণে তাঁরা নিজের আয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য পরিকল্পনা করে কাউকে না জানিয়ে গত ৩ জুলাই বগুড়া থেকে পালিয়ে এক আত্মীয়ের বাড়ি রাঙামাটিতে আশ্রয় নেন। সেখানে তাঁরা কাজের সন্ধান করছিলেন।
পুলিশ পরিদর্শক জাহিদ হাসান জানান, গত ৩ জুলাই বগুড়া শহরের নারুলী এলাকা থেকে একই পরিবারের সাতজন নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় গত ৬ জুলাই বগুড়া সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন ফাতেমা বেবির স্বামী আব্দুর রহমান। তথ্যপ্রযুক্তির সহযোগিতায় তাঁদের অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে পিবিআই বগুড়ার একটি টিম রাঙামাটি জেলা গোয়েন্দা পুলিশের সহযোগিতায় তাঁদের উদ্ধার করে বগুড়ায় নিয়ে আসে।
লামিম খান তাদের সঙ্গে তিতাস নদীতে গোসল করতে নামে। এ সময় দুই নৌকার মাঝখানে পড়ে গিয়ে সে মারাত্মকভাবে আহত হয়। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে নবীনগর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে পাঠান। তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক...
৪ মিনিট আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেটিজেনরা বিভিন্ন মন্তব্য করে সুকর্ণা আক্তার ইপ্সিতার বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও পোস্ট করেছেন। এরই মধ্যে ভোলা সরকারি কলেজের বহুতল ভবন থেকে ইপ্সিতার আত্মহত্যাচেষ্টার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
৭ মিনিট আগেপদত্যাগের কারণ তুলে ধরে তৌফিক হাসান বলেন, ‘কমিটিতে বিতর্কিত ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত কর্মীদের মূল্যায়ন না করে উপেক্ষা করা হয়েছে। এ ছাড়া আন্দোলনের সময় সাহসিকতার সঙ্গে নেতৃত্ব দেওয়া নারী সংগঠকদেরও কোনো স্থান দেওয়া হয়নি। কমিটি গঠনের পুরো প্রক্রিয়া হয়েছে একক...
১৩ মিনিট আগে১৮ জুন দিবাগত রাতে সৈয়দপুরে রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন উপসহকারী প্রকৌশলী (পথ) কার্যালয়ের গোডাউন ও ইয়ার্ডে রাখা রেললাইনের পাত গ্যাস দিয়ে কেটে টুকরা টুকরা করে তা গোপনে দুটি পিকআপে নিয়ে বিক্রি করা হয়। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে ওই দিনই বেলা ৩টায় রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী (আরএনবি) ও রেলওয়ে পুলিশ এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরের
১৮ মিনিট আগে