নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
পোষ্য কোটা নিয়ে কথা বলার কারণে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) অন্যতম সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মারের শাস্তি চায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চারটি সংগঠন। তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের (ভিসি) কাছে সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। চিঠিতে সালাহউদ্দিন আম্মারের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে।
সালাহউদ্দিন আম্মার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ছাত্র। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত পোষ্য কোটা ১ শতাংশ কমিয়ে ৩ শতাংশ নির্ধারণ করে। এরপর সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে এই কোটা বাতিলের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দেন। তা না হলে অনশন কর্মসূচিতে বসার ঘোষণা দেন তিনি।
এ ছাড়া ফেসবুকে লাইভে এসে সালাহউদ্দিন আম্মার এ ব্যাপারে কথা বলেন। গতকাল শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ শাখার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক ও স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তিতে কোটাব্যবস্থা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত পর্যালোচনার জন্য গত শুক্রবার সন্ধ্যায় একটি কমিটি গঠন করা হয়। উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাঈন উদ্দীনকে সভাপতি করে ২০ সদস্যের এই কমিটি গঠন করেন উপাচার্য।
পরদিনই সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মারের বিরুদ্ধে রাবি অফিসার্স সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোক্তার হোসেন স্বাক্ষরিত একটি চিঠি ভিসিকে দেওয়া হয়। চিঠির অনুলিপি উপ-উপাচার্য (প্রশাসন), উপ-উপাচার্য (একাডেমিক), প্রক্টর এবং ছাত্র উপদেষ্টাকেও দেওয়া হয়।
চিঠিতে বলা হয়,গতকাল সকালে অফিসার সমিতির উদ্যোগে রাবি সহায়ক কর্মচারী সমিতি, পরিবহন টেকনিক্যাল সমিতি, সাধারণ কর্মচারী ইউনিয়নের সমন্বয়ে একটি জরুরি সভা হয়েছে। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে গত শুক্রবার ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ছাত্র সালাহউদ্দিন আম্মার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও তাঁদের সন্তানদের নিয়ে অশালীন, অশ্লীল ও কুৎসিত ভাষা প্রয়োগ করেন, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও তাঁদের সন্তানদের জন্য অত্যন্ত লজ্জার, মানহানিকর ও অসম্মানের। বিধায় শিষ্টাচারবহির্ভূত এই বক্তব্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার সমিতি, সহায়ক কর্মচারী সমিতি, পরিবহন টেকনিক্যাল সমিতি, সাধারণ কর্মচারী ইউনিয়ন তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছে।’
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘ওই সভায় সকল সমিতির পক্ষ থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার সমিতিকে বক্তব্য দানকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনকে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। চিঠি দেওয়ার পর দ্রুততম সময়ে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে অফিসার সমিতি, অন্যান্য সমিতি ও ইউনিয়নের যৌথ সভায় পরবর্তী সময়ে কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।’
জানতে চাইলে রাবি অফিসার সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোক্তার হোসেন বলেন, ‘সালাউদ্দিন আম্মার ফেসবুকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাঁদের সন্তানদের হিজড়া বলেছেন, যা একটি শিষ্টাচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ড। তিনি আমাদের আত্মসম্মানে আঘাত দিয়েছেন। এর প্রতিবাদস্বরূপ ওই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর আবেদন করেছি। তিনি যদি এর সমাধান দিতে ব্যর্থ হন, তাহলে আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করব।’
এ বিষয়ে সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘পোষ্য কোটা নিয়ে আমি ফেসবুকে একটা লাইভ করি। যেখানে বলি, পোষ্য কোটা নামে কোনো কোটা রাখা যাবে না। যদি রাখতেই হয়, তাহলে তৃতীয় লিঙ্গ বা ট্রান্সজেন্ডার নামে এই কোটা রাখা হোক। আমি এটা বলেছি কারণ, আমার মেধার বিপরীতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অযোগ্য সন্তানকে আমার পাশে পড়তে দেবেন, সেটা হবে না।’
সালাউদ্দিন আম্মার আরও বলেন, ‘শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ব্যাপারে আমার কোনো কথা নেই। বৈষম্য দূর করতে তাঁদের পক্ষে আছি। তাঁদের বেতন-ভাতা বাড়াতে বলুক, আমরা তাঁদের সঙ্গে আছি। কিন্তু মেধার বিপরীতে কোটা আপসযোগ্য নয়। কারণ, তাঁর ওই অযোগ্য সন্তানের কারণে একজন মেধাবী ভর্তির সুযোগ পায় না। তাঁদেরই আবার দাম্ভিকতা বেশি। এটা তো চলতে পারে না।’ আম্মার বলেন, ‘কোটার ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন রিভিউ কমিটি করেছে। কমিটি কাজ করছে। আমরা সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি। তারপর এ বিষয়ে আমরাও সিদ্ধান্ত নেব।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি অফিসার সমিতির চিঠিটা পেয়েছি। এটা আমি রেজিস্ট্রারের কাছে পাঠিয়েছি মার্ক করার জন্য। দেখি উনি কী পরামর্শ দেন। তারপর আমরা সে অনুযায়ী চিঠির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেব।’
পোষ্য কোটা নিয়ে কথা বলার কারণে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) অন্যতম সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মারের শাস্তি চায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চারটি সংগঠন। তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের (ভিসি) কাছে সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। চিঠিতে সালাহউদ্দিন আম্মারের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে।
সালাহউদ্দিন আম্মার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ছাত্র। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত পোষ্য কোটা ১ শতাংশ কমিয়ে ৩ শতাংশ নির্ধারণ করে। এরপর সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে এই কোটা বাতিলের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দেন। তা না হলে অনশন কর্মসূচিতে বসার ঘোষণা দেন তিনি।
এ ছাড়া ফেসবুকে লাইভে এসে সালাহউদ্দিন আম্মার এ ব্যাপারে কথা বলেন। গতকাল শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ শাখার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক ও স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তিতে কোটাব্যবস্থা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত পর্যালোচনার জন্য গত শুক্রবার সন্ধ্যায় একটি কমিটি গঠন করা হয়। উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাঈন উদ্দীনকে সভাপতি করে ২০ সদস্যের এই কমিটি গঠন করেন উপাচার্য।
পরদিনই সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মারের বিরুদ্ধে রাবি অফিসার্স সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোক্তার হোসেন স্বাক্ষরিত একটি চিঠি ভিসিকে দেওয়া হয়। চিঠির অনুলিপি উপ-উপাচার্য (প্রশাসন), উপ-উপাচার্য (একাডেমিক), প্রক্টর এবং ছাত্র উপদেষ্টাকেও দেওয়া হয়।
চিঠিতে বলা হয়,গতকাল সকালে অফিসার সমিতির উদ্যোগে রাবি সহায়ক কর্মচারী সমিতি, পরিবহন টেকনিক্যাল সমিতি, সাধারণ কর্মচারী ইউনিয়নের সমন্বয়ে একটি জরুরি সভা হয়েছে। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে গত শুক্রবার ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ছাত্র সালাহউদ্দিন আম্মার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও তাঁদের সন্তানদের নিয়ে অশালীন, অশ্লীল ও কুৎসিত ভাষা প্রয়োগ করেন, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও তাঁদের সন্তানদের জন্য অত্যন্ত লজ্জার, মানহানিকর ও অসম্মানের। বিধায় শিষ্টাচারবহির্ভূত এই বক্তব্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার সমিতি, সহায়ক কর্মচারী সমিতি, পরিবহন টেকনিক্যাল সমিতি, সাধারণ কর্মচারী ইউনিয়ন তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছে।’
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘ওই সভায় সকল সমিতির পক্ষ থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার সমিতিকে বক্তব্য দানকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনকে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। চিঠি দেওয়ার পর দ্রুততম সময়ে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে অফিসার সমিতি, অন্যান্য সমিতি ও ইউনিয়নের যৌথ সভায় পরবর্তী সময়ে কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।’
জানতে চাইলে রাবি অফিসার সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোক্তার হোসেন বলেন, ‘সালাউদ্দিন আম্মার ফেসবুকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাঁদের সন্তানদের হিজড়া বলেছেন, যা একটি শিষ্টাচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ড। তিনি আমাদের আত্মসম্মানে আঘাত দিয়েছেন। এর প্রতিবাদস্বরূপ ওই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর আবেদন করেছি। তিনি যদি এর সমাধান দিতে ব্যর্থ হন, তাহলে আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করব।’
এ বিষয়ে সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘পোষ্য কোটা নিয়ে আমি ফেসবুকে একটা লাইভ করি। যেখানে বলি, পোষ্য কোটা নামে কোনো কোটা রাখা যাবে না। যদি রাখতেই হয়, তাহলে তৃতীয় লিঙ্গ বা ট্রান্সজেন্ডার নামে এই কোটা রাখা হোক। আমি এটা বলেছি কারণ, আমার মেধার বিপরীতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অযোগ্য সন্তানকে আমার পাশে পড়তে দেবেন, সেটা হবে না।’
সালাউদ্দিন আম্মার আরও বলেন, ‘শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ব্যাপারে আমার কোনো কথা নেই। বৈষম্য দূর করতে তাঁদের পক্ষে আছি। তাঁদের বেতন-ভাতা বাড়াতে বলুক, আমরা তাঁদের সঙ্গে আছি। কিন্তু মেধার বিপরীতে কোটা আপসযোগ্য নয়। কারণ, তাঁর ওই অযোগ্য সন্তানের কারণে একজন মেধাবী ভর্তির সুযোগ পায় না। তাঁদেরই আবার দাম্ভিকতা বেশি। এটা তো চলতে পারে না।’ আম্মার বলেন, ‘কোটার ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন রিভিউ কমিটি করেছে। কমিটি কাজ করছে। আমরা সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি। তারপর এ বিষয়ে আমরাও সিদ্ধান্ত নেব।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি অফিসার সমিতির চিঠিটা পেয়েছি। এটা আমি রেজিস্ট্রারের কাছে পাঠিয়েছি মার্ক করার জন্য। দেখি উনি কী পরামর্শ দেন। তারপর আমরা সে অনুযায়ী চিঠির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেব।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৭ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩০ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪১ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে