বগুড়া প্রতিনিধি
শীতের তীব্রতা ও ঘন কুয়াশায় এবার বগুড়ার কাহালুতে সরিষা খেত থেকে মধু সংগ্রহের পরিমাণ কমে গেছে। গত বছর ৯০টি মৌমাছির বাক্স স্থাপন করে ২০ মণ মধু পাওয়া গেলেও এবার সেখানে সংগ্রহ হয়েছে ৫ মণ মধু।
কাহালু উপজেলার এরুইল গ্রামের সরিষা ফসলের মাঠে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া থেকে মধু সংগ্রহ করতে আসা মৌ-চাষি ওমর আলী এ তথ্য জানিয়েছেন।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে মাঠ জুড়ে চারদিকে সরিষার আবাদ। এর মাঝখানে এক টুকরো ফাঁকা জমিতে ৯০টি মৌমাছির বাক্স নিয়ে এসেছেন মৌচাষি ওমর আলী ও তার ভাগনে রাসেল রানা। গত এক মাস মধু সংগ্রহ করে আজ রোববার তাঁরা ফিরে যাচ্ছেন কুমিল্লায় কালো জিরার খেত থেকে মধু সংগ্রহ করতে।
ওমর আলী জানান, এবার শীতের তীব্রতার পাশাপাশি ঘন কুয়াশা ছিল মাস জুড়ে। এ কারণে মধু সংগ্রহের পরিমাণ কমে গেছে। এদিকে স্থানীয়দের চাঁদাবাজি এবং জমির মালিকদের বিনা মূলে মধু দেওয়া তো আছেই। এসব কারণে এবার লাভবান হওয়ার আশা কম।
ওমর আলী বলেন, এই অঞ্চলে সরিষার চাষ বেড়ে যাওয়ায় এরুইল গ্রামের মাঠে মৌ বাক্স স্থাপন করেছিলাম অধিক লাভের আশায়। কিন্তু গত এক মাসে মধু সংগ্রহ হয়েছে প্রায় পাঁচ মণ। গত বছর সরিষা মৌসুমে বগুড়া থেকে ২০ মণ মধু সংগ্রহ করা গেলেও এবার চার ভাগের এক ভাগ হয়েছে।’
‘এর মধ্যেই স্থানীয় মাস্তানদের চাঁদা দিতে হয়েছে তিন হাজার টাকা, অন্তত ১০ কেজি মধু বিনা মূল্যে দিতে হয়েছে সরিষা খেতের মালিকদের। এ ছাড়াও রয়েছে মৌমাছির বাক্স পরিবহন খরচ।’ যুক্ত করেন ওমর আলী।
ওমর আলী জানান, কুমিল্লা অঞ্চলে কালোজিরা খেত থেকে মধু সংগ্রহ শেষে চলে যাবেন দিনাজপুরে লিচু গাছ থেকে মধু সংগ্রহ করতে। বছরে পাঁচ মাস মধু সংগ্রহের পর বাকি সাত মাস বাড়িতে মৌমাছি খাঁচায় পালন করেন।
৯০টি বাক্সে এই সাত মাস মৌমাছি পালন করতে প্রতি সপ্তাহে ৫০ কেজি চিনি কিনতে হয়। চিনির দাম দিন দিন বেড়ে যাওয়ায় মৌচাষে খরচ বেড়ে গেছে বলে জানান ওমর আলী।
দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সারা বছর মধু সরবরাহ করে থাকেন ওমর আলী। ওই প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের মতো করে বোতলজাত করে বাজারে মধু বিক্রি করেন।
শীতের তীব্রতা ও ঘন কুয়াশায় এবার বগুড়ার কাহালুতে সরিষা খেত থেকে মধু সংগ্রহের পরিমাণ কমে গেছে। গত বছর ৯০টি মৌমাছির বাক্স স্থাপন করে ২০ মণ মধু পাওয়া গেলেও এবার সেখানে সংগ্রহ হয়েছে ৫ মণ মধু।
কাহালু উপজেলার এরুইল গ্রামের সরিষা ফসলের মাঠে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া থেকে মধু সংগ্রহ করতে আসা মৌ-চাষি ওমর আলী এ তথ্য জানিয়েছেন।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে মাঠ জুড়ে চারদিকে সরিষার আবাদ। এর মাঝখানে এক টুকরো ফাঁকা জমিতে ৯০টি মৌমাছির বাক্স নিয়ে এসেছেন মৌচাষি ওমর আলী ও তার ভাগনে রাসেল রানা। গত এক মাস মধু সংগ্রহ করে আজ রোববার তাঁরা ফিরে যাচ্ছেন কুমিল্লায় কালো জিরার খেত থেকে মধু সংগ্রহ করতে।
ওমর আলী জানান, এবার শীতের তীব্রতার পাশাপাশি ঘন কুয়াশা ছিল মাস জুড়ে। এ কারণে মধু সংগ্রহের পরিমাণ কমে গেছে। এদিকে স্থানীয়দের চাঁদাবাজি এবং জমির মালিকদের বিনা মূলে মধু দেওয়া তো আছেই। এসব কারণে এবার লাভবান হওয়ার আশা কম।
ওমর আলী বলেন, এই অঞ্চলে সরিষার চাষ বেড়ে যাওয়ায় এরুইল গ্রামের মাঠে মৌ বাক্স স্থাপন করেছিলাম অধিক লাভের আশায়। কিন্তু গত এক মাসে মধু সংগ্রহ হয়েছে প্রায় পাঁচ মণ। গত বছর সরিষা মৌসুমে বগুড়া থেকে ২০ মণ মধু সংগ্রহ করা গেলেও এবার চার ভাগের এক ভাগ হয়েছে।’
‘এর মধ্যেই স্থানীয় মাস্তানদের চাঁদা দিতে হয়েছে তিন হাজার টাকা, অন্তত ১০ কেজি মধু বিনা মূল্যে দিতে হয়েছে সরিষা খেতের মালিকদের। এ ছাড়াও রয়েছে মৌমাছির বাক্স পরিবহন খরচ।’ যুক্ত করেন ওমর আলী।
ওমর আলী জানান, কুমিল্লা অঞ্চলে কালোজিরা খেত থেকে মধু সংগ্রহ শেষে চলে যাবেন দিনাজপুরে লিচু গাছ থেকে মধু সংগ্রহ করতে। বছরে পাঁচ মাস মধু সংগ্রহের পর বাকি সাত মাস বাড়িতে মৌমাছি খাঁচায় পালন করেন।
৯০টি বাক্সে এই সাত মাস মৌমাছি পালন করতে প্রতি সপ্তাহে ৫০ কেজি চিনি কিনতে হয়। চিনির দাম দিন দিন বেড়ে যাওয়ায় মৌচাষে খরচ বেড়ে গেছে বলে জানান ওমর আলী।
দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সারা বছর মধু সরবরাহ করে থাকেন ওমর আলী। ওই প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের মতো করে বোতলজাত করে বাজারে মধু বিক্রি করেন।
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
৩ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৪০ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগে