শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুরে জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কের পৃথক দুটি স্থানে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথ বাহিনী। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তাঁদের আটক করা হয়। এ সময় ডাকাতির বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার তাঁদের বিরুদ্ধে শেরপুর থানায় পৃথক দুটি ডাকাতির মামলা দায়ের করা হয়। বিকেলে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল রাত সোয়া ১টার দিকে উপজেলার শেরপুর-সিরাজগঞ্জ কাজীপুর আঞ্চলিক সড়কের রণবীরবালা সেতুর ওপর থেকে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তাঁরা হলেন রণবীরবালা গ্রামের সাগর ইসলাম ওরফে সজিব (৩০), রণবীরবালা মধ্যপাড়া গ্রামের শাজাহান আলী ওরফে সাজু (৪০), গোপালপুর দক্ষিণপাড়া গ্রামের ফরিদ শেখ (৩৫) এবং গোপালপুর গ্রামের রানা মিয়া ওরফে হাড্ডি রানা (৫০)। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে তালা কাটার যন্ত্র, একটি হাঁসুয়া, একটি চায়নিজ কুড়াল, পাঁচটি লোহার রড ও নাইলনের দড়ি উদ্ধার করা হয়।
একই রাতে সোয়া ২টার দিকে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের গাড়ীদহ ইউনিয়নের বুড়িতলা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে আরও ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তাঁরা হলেন বড় ফুলবাড়ী গ্রামের ওমর ফারুক (২৩), ছোট ফুলবাড়ী গ্রামের জাকির আহমেদ (২১), মোহাম্মদ সামিউল (১৯), মেহেদী হাসান (২৩), আরফান আলী (২৫) এবং জয়নগর গ্রামের আব্দুল গফুর (১৯)। তাঁদের কাছ থেকে একটি পুরোনো ইজিবাইক, দুটি স্লাইরেঞ্চ, তালা কাটার ধারালো কাঁচি, লম্বা নাইলনের রশি, ধারালো ছোরা ও স্কচটেপ উদ্ধার করা হয়।
শেরপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রবিউল ইসলাম জানান, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি ডাকাতি প্রস্তুতির মামলা হয়েছে এবং আরও ২২ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। অভিযান চালানোর সময় অনেকেই পালিয়ে যায়, তবে পুলিশ তাদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের শনাক্ত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনতে পুলিশি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
বগুড়ার শেরপুরে জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কের পৃথক দুটি স্থানে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথ বাহিনী। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তাঁদের আটক করা হয়। এ সময় ডাকাতির বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার তাঁদের বিরুদ্ধে শেরপুর থানায় পৃথক দুটি ডাকাতির মামলা দায়ের করা হয়। বিকেলে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল রাত সোয়া ১টার দিকে উপজেলার শেরপুর-সিরাজগঞ্জ কাজীপুর আঞ্চলিক সড়কের রণবীরবালা সেতুর ওপর থেকে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তাঁরা হলেন রণবীরবালা গ্রামের সাগর ইসলাম ওরফে সজিব (৩০), রণবীরবালা মধ্যপাড়া গ্রামের শাজাহান আলী ওরফে সাজু (৪০), গোপালপুর দক্ষিণপাড়া গ্রামের ফরিদ শেখ (৩৫) এবং গোপালপুর গ্রামের রানা মিয়া ওরফে হাড্ডি রানা (৫০)। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে তালা কাটার যন্ত্র, একটি হাঁসুয়া, একটি চায়নিজ কুড়াল, পাঁচটি লোহার রড ও নাইলনের দড়ি উদ্ধার করা হয়।
একই রাতে সোয়া ২টার দিকে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের গাড়ীদহ ইউনিয়নের বুড়িতলা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে আরও ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তাঁরা হলেন বড় ফুলবাড়ী গ্রামের ওমর ফারুক (২৩), ছোট ফুলবাড়ী গ্রামের জাকির আহমেদ (২১), মোহাম্মদ সামিউল (১৯), মেহেদী হাসান (২৩), আরফান আলী (২৫) এবং জয়নগর গ্রামের আব্দুল গফুর (১৯)। তাঁদের কাছ থেকে একটি পুরোনো ইজিবাইক, দুটি স্লাইরেঞ্চ, তালা কাটার ধারালো কাঁচি, লম্বা নাইলনের রশি, ধারালো ছোরা ও স্কচটেপ উদ্ধার করা হয়।
শেরপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রবিউল ইসলাম জানান, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি ডাকাতি প্রস্তুতির মামলা হয়েছে এবং আরও ২২ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। অভিযান চালানোর সময় অনেকেই পালিয়ে যায়, তবে পুলিশ তাদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের শনাক্ত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনতে পুলিশি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে