কাজীপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সাঈদ-আল্পনা দম্পতির বাড়ি সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার বেড়িপোটল পাঁচানীপাড়ায়। দৃই কন্যা সন্তান থাকার পরও অপরের দত্তক নেওয়া সন্তানকে নিজের সন্তান বলে ভুয়া তথ্য দিয়ে আত্মসাৎ করেছেন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা কর্মসূচির টাকা। সেই অভিযোগে রোববার তাঁদের গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
সম্প্রতি কাজীপুর উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সাঈদ-আল্পনা দম্পতির এমন প্রতারণার বিষয়টি জানতে পান। পরে থানায় অবহিত করলে পুলিশ বিষয়টি আমলে নিয়ে সঠিক তথ্য উদ্ঘাটন করে। কাজীপুর মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রশিক্ষক রহিমা খাতুন বাদী হয়ে ১৩ ফেব্রুয়ারি কাজীপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় পরে টাকা আত্মসাৎকারী দম্পতিকে আটক করে আদালতে প্রেরণ করে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, সাঈদের ভাই সোলায়মানের স্ত্রী জেসমিনের বোন লিজা জয়পুরহাটে সূর্যের হাসি ক্লিনিকে চাকরি করতেন। তিনি জয়পুরহাট সদর উপজেলার নতুনহাট শেখপাড়ার নূর ইসলামের মেয়ে ছালমা খাতুনের শিশু সন্তান ছাব্বিরকে দত্তক নিয়ে দেন সাহেলাকে। কিন্তু ছাব্বিরকে নিজের সন্তান দাবি করে নিজেকে কর্মজীবী ‘ল্যাকটেটিং মাদার’ বা দুগ্ধ দানকারী মা হিসেবে দাবি করে ভুয়া তথ্য দিয়ে মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে টাকা তুলে আত্মসাৎ করেন আল্পনা।
কাজীপুর উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা চিত্রা রাণী সাহা জানান, আল্পনা খাতুন ২০২১ সালের জুলাই মাস থেকে এখন পর্যন্ত ১২ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন ভুয়া তথ্য দিয়ে। বিষয়টি ছাব্বিরের পালক মা সাহেলা অভিযোগ দিলে খতিয়ে দেখার জন্য থানা-পুলিশকে অবহিত করি।
কাজীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শ্যামল কুমার দত্ত জানান, ছাব্বিরের আসল মা জয়পুরহাট সদরের ছালমা খাতুন। তাকে থানায়ও আনা হয়েছে। ২০২০ সালের আগস্টের ১০ তারিখে জয়পুরহাটেই এভিডেভিড করে ছাব্বিরকে সাহেলার কাছে দত্তক দেন তিনি।
তিনি আরও জানান, ভুয়া তথ্য দিয়ে অর্থ আত্মসাৎকারীদের রোববার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
সাঈদ-আল্পনা দম্পতির বাড়ি সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার বেড়িপোটল পাঁচানীপাড়ায়। দৃই কন্যা সন্তান থাকার পরও অপরের দত্তক নেওয়া সন্তানকে নিজের সন্তান বলে ভুয়া তথ্য দিয়ে আত্মসাৎ করেছেন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা কর্মসূচির টাকা। সেই অভিযোগে রোববার তাঁদের গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
সম্প্রতি কাজীপুর উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সাঈদ-আল্পনা দম্পতির এমন প্রতারণার বিষয়টি জানতে পান। পরে থানায় অবহিত করলে পুলিশ বিষয়টি আমলে নিয়ে সঠিক তথ্য উদ্ঘাটন করে। কাজীপুর মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রশিক্ষক রহিমা খাতুন বাদী হয়ে ১৩ ফেব্রুয়ারি কাজীপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় পরে টাকা আত্মসাৎকারী দম্পতিকে আটক করে আদালতে প্রেরণ করে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, সাঈদের ভাই সোলায়মানের স্ত্রী জেসমিনের বোন লিজা জয়পুরহাটে সূর্যের হাসি ক্লিনিকে চাকরি করতেন। তিনি জয়পুরহাট সদর উপজেলার নতুনহাট শেখপাড়ার নূর ইসলামের মেয়ে ছালমা খাতুনের শিশু সন্তান ছাব্বিরকে দত্তক নিয়ে দেন সাহেলাকে। কিন্তু ছাব্বিরকে নিজের সন্তান দাবি করে নিজেকে কর্মজীবী ‘ল্যাকটেটিং মাদার’ বা দুগ্ধ দানকারী মা হিসেবে দাবি করে ভুয়া তথ্য দিয়ে মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে টাকা তুলে আত্মসাৎ করেন আল্পনা।
কাজীপুর উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা চিত্রা রাণী সাহা জানান, আল্পনা খাতুন ২০২১ সালের জুলাই মাস থেকে এখন পর্যন্ত ১২ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন ভুয়া তথ্য দিয়ে। বিষয়টি ছাব্বিরের পালক মা সাহেলা অভিযোগ দিলে খতিয়ে দেখার জন্য থানা-পুলিশকে অবহিত করি।
কাজীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শ্যামল কুমার দত্ত জানান, ছাব্বিরের আসল মা জয়পুরহাট সদরের ছালমা খাতুন। তাকে থানায়ও আনা হয়েছে। ২০২০ সালের আগস্টের ১০ তারিখে জয়পুরহাটেই এভিডেভিড করে ছাব্বিরকে সাহেলার কাছে দত্তক দেন তিনি।
তিনি আরও জানান, ভুয়া তথ্য দিয়ে অর্থ আত্মসাৎকারীদের রোববার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার বাঁশতৈল ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাগর আহমেদ লাভলুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার (১৩ আগস্ট) রাতে বাঁশতৈল বাজার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাগর আহমেদ লাভলু বাঁশতৈল ইউনিয়নের গাইরাবেতিল গ্রামের সাইফুল ইসলামের ছেলে।
৮ মিনিট আগে৫৫ হাজার টাকার মোবাইল কেনার বায়না ধরে সাব্বির মোল্লা (১৬) নামের এক স্কুলছাত্র কীটনাশক পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। টের পেয়ে স্বজনেরা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। হাসপাতালের চিকিৎসাসেবায় সে প্রাণে বেঁচে যায়। তার এমন কর্মকাণ্ডে পরিবার ও এলাকাবাসী হতবাক।
৯ মিনিট আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পোড়াগাছা গ্রামের মিলন মাদবর দীর্ঘদিন ধরে ওমানপ্রবাসী। গ্রামের বাড়িতে কেউ না থাকায় মিলন মাদবরের বসতঘরটি পরিত্যক্ত অবস্থায় আছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আজ দুপুরে সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ। অভিযানে পাঁচটি বালতিতে রাখা ৩০টি তাজা হাতবোমা উদ্ধার করা হয়।
১২ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর ব্যস্ততম চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ৭ আগস্ট যে স্থানে সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও গলা কেটে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে হত্যা করেছিল, সেই একই স্থানে বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে এক শরবত বিক্রেতাকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। গুরুতর আহত ওই ব্যক্তিকে পরে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
২৬ মিনিট আগে