দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে কবিরাজের দেওয়া কৃমির ওষুধ খেয়ে শিশুসহ একই পরিবারের সাতজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। প্রথমে তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়, পরে সবার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার কুল্লাগড়া ইউনিয়নের কুড়ালিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগীরা হলেন—ফারুক মিয়া (৩৫), কামরুন নাহার (৩০), রাবিয়া বেগম (৬০), হুসনে আরা (৬৫) ও তিন শিশু মুজাহিদ (৯), ইকরা (৭), ইলমা (৩)। তারা সবাই একই পরিবারের।
ভুক্তভোগীদের স্বজনেরা জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার বিজয়পুর গ্রামের এক কবিরাজের কাছ থেকে কৃমির ওষুধ আনা হয়। আজ শুক্রবার সকালে সবাই একই সঙ্গে খালি পেটে ওই ওষুধ খাওয়ার পরপরই একে একে সবাই অচেতন হতে থাকে। এ সময় পরিবারের বাকি সদস্যরা চিৎকার শুরু করলে আশপাশের লোকজন ও প্রতিবেশীরা ছুটে গিয়ে তাদের দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
ভুক্তভোগীদের স্বজন হনুফা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কবিরাজের দেওয়া কৃমির ওষুধ খেয়েই সবার এই অবস্থা। সবাইকে ময়মনসিংহ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।’
দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আবাসিক মেডিকেল অফিসার মো. তানজিরুল ইসলাম রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রামের কবিরাজের পরামর্শে একধরনের পাহাড়ি ফল কৃমিনাশক হিসেবে খায় ওই পরিবারের লোকজন। পরে পরিবারের সাতজনই অসুস্থ হয়ে পড়ে। তবে শিশুদের অবস্থা একটু বেশি খারাপ, তাই আমরা প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে সাতজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করি।’
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে কবিরাজের দেওয়া কৃমির ওষুধ খেয়ে শিশুসহ একই পরিবারের সাতজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। প্রথমে তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়, পরে সবার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার কুল্লাগড়া ইউনিয়নের কুড়ালিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগীরা হলেন—ফারুক মিয়া (৩৫), কামরুন নাহার (৩০), রাবিয়া বেগম (৬০), হুসনে আরা (৬৫) ও তিন শিশু মুজাহিদ (৯), ইকরা (৭), ইলমা (৩)। তারা সবাই একই পরিবারের।
ভুক্তভোগীদের স্বজনেরা জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার বিজয়পুর গ্রামের এক কবিরাজের কাছ থেকে কৃমির ওষুধ আনা হয়। আজ শুক্রবার সকালে সবাই একই সঙ্গে খালি পেটে ওই ওষুধ খাওয়ার পরপরই একে একে সবাই অচেতন হতে থাকে। এ সময় পরিবারের বাকি সদস্যরা চিৎকার শুরু করলে আশপাশের লোকজন ও প্রতিবেশীরা ছুটে গিয়ে তাদের দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
ভুক্তভোগীদের স্বজন হনুফা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কবিরাজের দেওয়া কৃমির ওষুধ খেয়েই সবার এই অবস্থা। সবাইকে ময়মনসিংহ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।’
দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আবাসিক মেডিকেল অফিসার মো. তানজিরুল ইসলাম রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রামের কবিরাজের পরামর্শে একধরনের পাহাড়ি ফল কৃমিনাশক হিসেবে খায় ওই পরিবারের লোকজন। পরে পরিবারের সাতজনই অসুস্থ হয়ে পড়ে। তবে শিশুদের অবস্থা একটু বেশি খারাপ, তাই আমরা প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে সাতজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করি।’
ইশতেহার পাঠ করেন প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী মো. শেখ সাদী হাসান ও সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী তানজিলা হোসাইন বৈশাখী। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্যানেলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) প্রার্থী মো. সাজ্জাদুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (নারী) প্রার্থী আনজুমান আরা ইকরাসহ অন্য প্রার্থীরা।
৭ মিনিট আগেজামালপুরের মেলান্দহ উপজেলায় চোর অভিযোগে গণপিটুনিতে রিপন (৪৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টার দিকে উপজেলার ঝাউগড়া ইউনিয়নের রেহায় পলাশতলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রিপন ওই গ্রামের মোজাম্মেল মিস্ত্রীর ছেলে।
২৭ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে আয়োজিত জশনে জুলুসে পদদলিত হয়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১০ জন। তাঁদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে নগরের মুরাদপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগেরাজধানীর বারিধারা থেকে অননুমোদিত সিসা বার পরিচালনার অভিযোগে সেলিম প্রধানসহ নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে গুলশান থানা-পুলিশ। আজ শনিবার ভোরে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান জানান, দীর্ঘদিন ধরে ওই এলাকায় অনুমোদন ছাড়া সিসা বার পরিচালিত হচ্ছিল।
৩৭ মিনিট আগে