মাদারগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
বাকুরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, যার অবস্থান জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার গুনারীতলা ইউনিয়নে। বিদ্যালয়টিতে ২১০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে খাতা কলমে আছে তিনজন শিক্ষক। যার মধ্যে বর্তমানে একজন পিটিআই প্রশিক্ষণে আছেন। এতে চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান কার্যক্রম।
গতকাল শনিবার সকালে সরেজমিনে বাকুরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অফিস কক্ষে দাপ্তরিক কাজ করছেন। সহকারী শিক্ষক আমিনুল ইসলাম ছয় দিনের একটি প্রশিক্ষণে গেছেন। এখন বিদ্যালয়টিতে আছে একজন শিক্ষক। যে কারণে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিচ্ছেন।
বিদ্যালয়ে পাঁচজন শিক্ষকের পদ থাকলেও কাগজে-কলমে তিনজন শিক্ষক রয়েছে। এর মধ্যে নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসেন মাত্র দুজন শিক্ষক। দুজন শিক্ষকের মধ্যে একজন আবার ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন।
বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শাহিনা পারভীন বলেন, ‘বিদ্যালয়ে পাঁচটি শিক্ষকের পদ আছে। এর মধ্যে কাগজে-কলমে আছেন তিনজন। একজন পিটিআই প্রশিক্ষণে থাকায় বর্তমানে দুজন শিক্ষক দিয়ে চলছে স্কুল। আমাকে অধিকাংশ সময় অফিসের কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়। তখন মাত্র একজন শিক্ষক দিয়ে স্কুল চলে। শিক্ষক সংকটে আমাদের নাকাল অবস্থা। পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সহযোগীতায় স্কুলের ক্লাস চালাতে হচ্ছে।’
শাহিনা পারভীন আরও বলেন, ‘সহকারী শিক্ষক আমিনুল তিনি দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ। তাকে প্রায়ই ভারতে চিকিৎসার জন্য যেতে হয়। সামনে আবার তাকে যেতে হবে। অন্যান্য বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫০ হলেও ৫ জন শিক্ষক রয়েছে। আমাদের বিদ্যালয়ে ২১০ জন শিক্ষার্থী কিন্তু শিক্ষক মাত্র দুজন। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ চাইলে অন্য বিদ্যালয় থেকে শিক্ষক আমাদের দিতে পারেন।’
বিদ্যালয়টির ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি গোলাম রব্বানী বলেন, ‘শিক্ষক সংকটে ওই বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে আমি উপজেলা শিক্ষা অফিসে গিয়ে কথা বলেছি। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ বিদ্যালয়টির শিক্ষক দূর হতে সময় লাগবে।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নুরল আমিন বলেন, ‘বিষয়টি আমি অবগত হয়েছি। অন্য বিদ্যালয়ের শিক্ষক ওই বিদ্যালয়ে সংযুক্তির জন্য জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে আবেদন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে সেই আবেদনের অনুমোদন ও হয়েছে। খুব শিগগিরই শিক্ষক সংযুক্তি প্রদান করা হবে।’
বাকুরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, যার অবস্থান জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার গুনারীতলা ইউনিয়নে। বিদ্যালয়টিতে ২১০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে খাতা কলমে আছে তিনজন শিক্ষক। যার মধ্যে বর্তমানে একজন পিটিআই প্রশিক্ষণে আছেন। এতে চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান কার্যক্রম।
গতকাল শনিবার সকালে সরেজমিনে বাকুরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অফিস কক্ষে দাপ্তরিক কাজ করছেন। সহকারী শিক্ষক আমিনুল ইসলাম ছয় দিনের একটি প্রশিক্ষণে গেছেন। এখন বিদ্যালয়টিতে আছে একজন শিক্ষক। যে কারণে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিচ্ছেন।
বিদ্যালয়ে পাঁচজন শিক্ষকের পদ থাকলেও কাগজে-কলমে তিনজন শিক্ষক রয়েছে। এর মধ্যে নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসেন মাত্র দুজন শিক্ষক। দুজন শিক্ষকের মধ্যে একজন আবার ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন।
বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শাহিনা পারভীন বলেন, ‘বিদ্যালয়ে পাঁচটি শিক্ষকের পদ আছে। এর মধ্যে কাগজে-কলমে আছেন তিনজন। একজন পিটিআই প্রশিক্ষণে থাকায় বর্তমানে দুজন শিক্ষক দিয়ে চলছে স্কুল। আমাকে অধিকাংশ সময় অফিসের কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়। তখন মাত্র একজন শিক্ষক দিয়ে স্কুল চলে। শিক্ষক সংকটে আমাদের নাকাল অবস্থা। পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সহযোগীতায় স্কুলের ক্লাস চালাতে হচ্ছে।’
শাহিনা পারভীন আরও বলেন, ‘সহকারী শিক্ষক আমিনুল তিনি দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ। তাকে প্রায়ই ভারতে চিকিৎসার জন্য যেতে হয়। সামনে আবার তাকে যেতে হবে। অন্যান্য বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫০ হলেও ৫ জন শিক্ষক রয়েছে। আমাদের বিদ্যালয়ে ২১০ জন শিক্ষার্থী কিন্তু শিক্ষক মাত্র দুজন। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ চাইলে অন্য বিদ্যালয় থেকে শিক্ষক আমাদের দিতে পারেন।’
বিদ্যালয়টির ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি গোলাম রব্বানী বলেন, ‘শিক্ষক সংকটে ওই বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে আমি উপজেলা শিক্ষা অফিসে গিয়ে কথা বলেছি। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ বিদ্যালয়টির শিক্ষক দূর হতে সময় লাগবে।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নুরল আমিন বলেন, ‘বিষয়টি আমি অবগত হয়েছি। অন্য বিদ্যালয়ের শিক্ষক ওই বিদ্যালয়ে সংযুক্তির জন্য জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে আবেদন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে সেই আবেদনের অনুমোদন ও হয়েছে। খুব শিগগিরই শিক্ষক সংযুক্তি প্রদান করা হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে