প্রতিনিধি
ত্রিশাল (ময়মনসিংহ): ত্রিশালের ৮ কিলোমিটার সড়কে প্রায় অর্ধ শতাধিক মরা গাছে মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে পথচারী ও যানবাহন। ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও এগুলো সরাতে কর্তৃপক্ষের কোনো পদক্ষেপ নেই বলে অভিযোগ উপজেলাবাসীরা।
জানা গেছে, ময়মনসিংহের ত্রিশালে গাছের ডাল কাটা ও বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে সড়কের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা কয়েক প্রজাতির অর্ধ শতাধিক গাছ। গাছগুলো মরা অবস্থায় বহুদিন সড়কের ওপর দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে ভঙ্গুর হয়ে পড়েছে। কোনোটিতে ঘুণ ধরেছে, আবার কোনোটিতে কাঠপোকা বাসা বেঁধেছে। মরা কয়েকটি গাছ সড়কে হেলে পড়েছে। যেকোনো সময় এগুলো চলাচলকারী যানবাহন ও পথচারীর ওপর ভেঙে পড়তে পারে বলে শঙ্কিত এলাকাবাসী।
স্থানীয় কয়েকজন বলেন, এই গাছগুলোর নিচ দিয়ে যখন চলাচল করেন, তখন গাছের দিকে তাকালে ভয়ে আঁতকে ওঠেন। মনে হয় এই বুঝি গায়ের ওপর পড়ল। এই গাছগুলো এমনিতে মরে নাই। এই গাছগুলো থেকে দিনের পর দিন ডাল কাটা হয়েছে। গৃহপালিত পশুর খাবার হিসেবে এবং লাকড়ি সংগ্রহের কাজে এই গাছগুলোর ডাল কাটতে কাটতে একেবারে পাতাশূন্য করা হয়। এমন চলতে চলতে একসময় গাছগুলো মরে যায়। এ ছাড়া কিছু গাছ রোগাক্রান্ত হয়েও মারা গেছে। ঝড়-বৃষ্টিতে মাঝেমধ্যেই মরা গাছের ডাল ভেঙে পড়ে। এ অবস্থায় পথচারী, যাত্রী ও যানবাহনের চালকেরা ঝুঁকি নিয়ে ওই সড়ক দিয়ে চলাচল করছেন।
ওই সড়কের নিয়মিত রিকশাচালক দুলাল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই সড়কে হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। তাঁদের চলাচল নিরাপদ করতে এগুলো দ্রুত কেটে অপসারণ করা প্রয়োজন। কিন্তু এটি কে কাটবে তাই তো জানি না। সে জন্য গাছ কাটতে কাকে অনুরোধ করব, সেটাও বুঝে উঠতে পারি না।’
ত্রিশাল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহিদ আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কের পাশে বেশ কিছু মরা গাছ ঝুঁকিপূর্ণভাবে রয়েছে। এগুলো দ্রুত না সরালে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
উপজেলা প্রকৌশলী মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা গাছগুলোর বিষয়ে অবগত আছি। বন বিভাগের অনুমতি সাপেক্ষে যত দ্রুত সম্ভব গাছগুলো কাটার ব্যবস্থা করব।’
ত্রিশাল উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মরা গাছগুলো এভাবে রাস্তার ওপর ঝুঁকে থাকা নিরাপদ নয়। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। খোঁজ নিয়ে মরা গাছগুলো দ্রুত সরানোর ব্যবস্থা করা হবে।
ত্রিশাল (ময়মনসিংহ): ত্রিশালের ৮ কিলোমিটার সড়কে প্রায় অর্ধ শতাধিক মরা গাছে মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে পথচারী ও যানবাহন। ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও এগুলো সরাতে কর্তৃপক্ষের কোনো পদক্ষেপ নেই বলে অভিযোগ উপজেলাবাসীরা।
জানা গেছে, ময়মনসিংহের ত্রিশালে গাছের ডাল কাটা ও বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে সড়কের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা কয়েক প্রজাতির অর্ধ শতাধিক গাছ। গাছগুলো মরা অবস্থায় বহুদিন সড়কের ওপর দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে ভঙ্গুর হয়ে পড়েছে। কোনোটিতে ঘুণ ধরেছে, আবার কোনোটিতে কাঠপোকা বাসা বেঁধেছে। মরা কয়েকটি গাছ সড়কে হেলে পড়েছে। যেকোনো সময় এগুলো চলাচলকারী যানবাহন ও পথচারীর ওপর ভেঙে পড়তে পারে বলে শঙ্কিত এলাকাবাসী।
স্থানীয় কয়েকজন বলেন, এই গাছগুলোর নিচ দিয়ে যখন চলাচল করেন, তখন গাছের দিকে তাকালে ভয়ে আঁতকে ওঠেন। মনে হয় এই বুঝি গায়ের ওপর পড়ল। এই গাছগুলো এমনিতে মরে নাই। এই গাছগুলো থেকে দিনের পর দিন ডাল কাটা হয়েছে। গৃহপালিত পশুর খাবার হিসেবে এবং লাকড়ি সংগ্রহের কাজে এই গাছগুলোর ডাল কাটতে কাটতে একেবারে পাতাশূন্য করা হয়। এমন চলতে চলতে একসময় গাছগুলো মরে যায়। এ ছাড়া কিছু গাছ রোগাক্রান্ত হয়েও মারা গেছে। ঝড়-বৃষ্টিতে মাঝেমধ্যেই মরা গাছের ডাল ভেঙে পড়ে। এ অবস্থায় পথচারী, যাত্রী ও যানবাহনের চালকেরা ঝুঁকি নিয়ে ওই সড়ক দিয়ে চলাচল করছেন।
ওই সড়কের নিয়মিত রিকশাচালক দুলাল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই সড়কে হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। তাঁদের চলাচল নিরাপদ করতে এগুলো দ্রুত কেটে অপসারণ করা প্রয়োজন। কিন্তু এটি কে কাটবে তাই তো জানি না। সে জন্য গাছ কাটতে কাকে অনুরোধ করব, সেটাও বুঝে উঠতে পারি না।’
ত্রিশাল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহিদ আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কের পাশে বেশ কিছু মরা গাছ ঝুঁকিপূর্ণভাবে রয়েছে। এগুলো দ্রুত না সরালে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
উপজেলা প্রকৌশলী মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা গাছগুলোর বিষয়ে অবগত আছি। বন বিভাগের অনুমতি সাপেক্ষে যত দ্রুত সম্ভব গাছগুলো কাটার ব্যবস্থা করব।’
ত্রিশাল উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মরা গাছগুলো এভাবে রাস্তার ওপর ঝুঁকে থাকা নিরাপদ নয়। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। খোঁজ নিয়ে মরা গাছগুলো দ্রুত সরানোর ব্যবস্থা করা হবে।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
২৯ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে