হালুয়াঘাট প্রতিনিধি
চলতি মৌসুমে সেচের সুবিধা ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় সীমান্তবর্তী হালুয়াঘাট উপজেলায় কৃষকেরা শসা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। গত বছর যেখানে মাত্র ৭০ হেক্টর জমিতে শসার চাষ হয়েছিল, সেখানে এ বছর আবাদ হয় ৫৫০ হেক্টর জমিতে। এবার শসার ফলনও ভালো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রমজান মাসের শুরুতে ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকায় প্রতি মণ শসা বিক্রি করতে পারায় কৃষকদের মুখে হাসি ফুটে উঠেছিল, কিন্তু হঠাৎ শসার দাম কমে ২০০-৩০০ টাকায় নেমে আসে। এত কম দামে শসা বিক্রি করে মুখ মলিন করে ঘরে ফিরছেন কৃষকেরা। শসার দাম হঠাৎ কমে যাওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন শত শত কৃষক। পচনশীল সবজি হওয়ার কারণে মজুত করার সুযোগ না থাকায় বাধ্য হয়ে কম দামে কৃষকদের শসা বিক্রি করতে হচ্ছে।
কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, এ বছর উপজেলায় আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবং সেচের সুবিধা হওয়ায় ৫৫০ হেক্টর জমিতে শসার আবাদ হয়। এতে ফলনের পাশাপাশি দাম ভালো হওয়ায় কৃষকদের শসা চাষে আগ্রহ বাড়ে।
এ বিষয়ে উপজেলার ভুবনকুড়া এলাকার কৃষক আফাজ উদ্দিন বলেন, ‘রমজানের শুরুতে প্রতি কেজি শসা বিক্রি হইতো ২০-২৫ টাকায়। আর এখন বিক্রি করতে হয় ৪-৫ টাকায়। আমরা কৃষকেরা কী করব?’
কৃষক আবুল কাশেম বলেন, ‘৪৫ শতক জায়গায় শসা চাষ করতে যে টাকা খরচ হয়েছে, তার অর্ধেক টাকায় শসা বিক্রি করেছি। দাম কমে যাওয়ায় খরচ নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছি।’
নাগলা বাজার এলাকায় অস্থায়ী শসার হাটে ধুরাইল ইউনিয়নের কৃষক সুজন মিয়া জানান, ২৫ শতাংশ জমিতে এবার শসার আবাদ করেছি। এতে হালচাষ, চারা রোপণ, সেচ ও পরিচর্যা বাবদ মোট খরচ হয়েছে প্রায় ২০ হাজার টাকা। বর্তমানে শসার যে দাম, তাতে বাজারে শসা নিয়ে আসার ভ্যানের ভাড়াও উঠছে না।
উপজেলার ধারা এলাকার কৃষক পলাশ বলেন, ‘খুচরা বাজারে শসার চাহিদা থাকা সত্ত্বেও কেন পাইকারি বাজারে দাম পাচ্ছে না? এ বিষয়ে প্রশাসনে পক্ষ থেকে তদন্তের দাবি জানাই।’
পাইকারি আড়তের ব্যবসায়ী আমিনুল ইসলাম জানান, বাজারে শসা আমদানি বেশি হওয়ায় দাম কম।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাসাদুর রহমান জানান, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৫৫০ হেক্টর জমিতে শসার আবাদ হয়েছে। প্রান্তিক কৃষকদের আমরা মাঠ পর্যায়ে বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করেছি। এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে এবং বাজারে ভালো দাম থাকায় শসা চাষে কৃষকদের মুখে হাসি ফুটেছে। তবে বাজারে হঠাৎ শসার দাম কমে যাওয়ায় কৃষকেরা সামনের বছর শসা চাষে আগ্রহ হারাতে পারেন।
চলতি মৌসুমে সেচের সুবিধা ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় সীমান্তবর্তী হালুয়াঘাট উপজেলায় কৃষকেরা শসা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। গত বছর যেখানে মাত্র ৭০ হেক্টর জমিতে শসার চাষ হয়েছিল, সেখানে এ বছর আবাদ হয় ৫৫০ হেক্টর জমিতে। এবার শসার ফলনও ভালো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রমজান মাসের শুরুতে ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকায় প্রতি মণ শসা বিক্রি করতে পারায় কৃষকদের মুখে হাসি ফুটে উঠেছিল, কিন্তু হঠাৎ শসার দাম কমে ২০০-৩০০ টাকায় নেমে আসে। এত কম দামে শসা বিক্রি করে মুখ মলিন করে ঘরে ফিরছেন কৃষকেরা। শসার দাম হঠাৎ কমে যাওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন শত শত কৃষক। পচনশীল সবজি হওয়ার কারণে মজুত করার সুযোগ না থাকায় বাধ্য হয়ে কম দামে কৃষকদের শসা বিক্রি করতে হচ্ছে।
কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, এ বছর উপজেলায় আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবং সেচের সুবিধা হওয়ায় ৫৫০ হেক্টর জমিতে শসার আবাদ হয়। এতে ফলনের পাশাপাশি দাম ভালো হওয়ায় কৃষকদের শসা চাষে আগ্রহ বাড়ে।
এ বিষয়ে উপজেলার ভুবনকুড়া এলাকার কৃষক আফাজ উদ্দিন বলেন, ‘রমজানের শুরুতে প্রতি কেজি শসা বিক্রি হইতো ২০-২৫ টাকায়। আর এখন বিক্রি করতে হয় ৪-৫ টাকায়। আমরা কৃষকেরা কী করব?’
কৃষক আবুল কাশেম বলেন, ‘৪৫ শতক জায়গায় শসা চাষ করতে যে টাকা খরচ হয়েছে, তার অর্ধেক টাকায় শসা বিক্রি করেছি। দাম কমে যাওয়ায় খরচ নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছি।’
নাগলা বাজার এলাকায় অস্থায়ী শসার হাটে ধুরাইল ইউনিয়নের কৃষক সুজন মিয়া জানান, ২৫ শতাংশ জমিতে এবার শসার আবাদ করেছি। এতে হালচাষ, চারা রোপণ, সেচ ও পরিচর্যা বাবদ মোট খরচ হয়েছে প্রায় ২০ হাজার টাকা। বর্তমানে শসার যে দাম, তাতে বাজারে শসা নিয়ে আসার ভ্যানের ভাড়াও উঠছে না।
উপজেলার ধারা এলাকার কৃষক পলাশ বলেন, ‘খুচরা বাজারে শসার চাহিদা থাকা সত্ত্বেও কেন পাইকারি বাজারে দাম পাচ্ছে না? এ বিষয়ে প্রশাসনে পক্ষ থেকে তদন্তের দাবি জানাই।’
পাইকারি আড়তের ব্যবসায়ী আমিনুল ইসলাম জানান, বাজারে শসা আমদানি বেশি হওয়ায় দাম কম।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাসাদুর রহমান জানান, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৫৫০ হেক্টর জমিতে শসার আবাদ হয়েছে। প্রান্তিক কৃষকদের আমরা মাঠ পর্যায়ে বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করেছি। এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে এবং বাজারে ভালো দাম থাকায় শসা চাষে কৃষকদের মুখে হাসি ফুটেছে। তবে বাজারে হঠাৎ শসার দাম কমে যাওয়ায় কৃষকেরা সামনের বছর শসা চাষে আগ্রহ হারাতে পারেন।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
১৯ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশে মুদিদোকানির ১ মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৩ টাকা। এই অস্বাভাবিক বিল দেখে হতবাক হন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার তালম ইউনিয়নের তালম খাসপাড়া গ্রামে।
৩ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় একটি কাঁঠালের জন্য ভাবি শোভা বেগমকে (৩৫) ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত দেবর রাকিব (২৮) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। রোববার (২২ জুন) দুপুরে তাঁকে মানিকগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২-এ হাজির করা হলে বিচারক রাহুল দে ১৬৪ ধারায় তাঁর জবানবন্দি গ্রহণ করে
৩ ঘণ্টা আগে