গৌরীপুর(ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে গরু চুরি মামলার পলাতক আসামি ধরতে গিয়ে রিপা আক্তার (২৫) নামের চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা এক নারীকে লাথি মারার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। তবে পুলিশ বলছে অভিযোগটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার রামগোপালপুর ইউনিয়নের বীর পশ্চিম পাড়া গ্রামে ঘটনাটি ঘটে।
আহত রিপা আক্তার গ্রেপ্তারকৃত আবুল হাসেমের স্ত্রী। আসামি আবুল হাসেম শিবপুর গ্রামের আবুল বাসার লিটনের ছেলে।
অভিযুক্ত এসআই এমদাদুল হক দাবি করেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গরু চুরি মামলার পলাতক আসামি আবুল হাসেমকে রামগোপালপুর ইউনিয়নের বীর পশ্চিম পাড়া গ্রামে তার শ্বশুর বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করতে যায় পুলিশ। এ সময় তার শাশুড়ি দা নিয়ে পুলিশের ওপর চড়াও হয়। আসামি ঘরে লুকিয়ে থাকায় বাধ্য হয়েই জোর করে টেনে নিয়ে আসার চেষ্টা করে পুলিশ। তখন ঘরের বাইরে আসামির স্ত্রী রিপা পেছন দিক থেকে টেনে ধরে আসামিকে। জায়গাটি কর্দমাক্ত থাকায় যথাসম্ভব এ সময় তিনি পা পিছলে পড়ে যান।
রামগোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল আমিন জনি বলেন, কিছুদিন আগে এলাকায় গরু চুরি হয়। বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসার চেষ্টা করা হয়। সম্ভব না হওয়ায় বিষয়টি নিয়ে থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় আবুল হাসেম ৪ নম্বর আসামি। ঘটনার সময় আবুল হাসেমকে ধরতে যায় পুলিশ। এ সময় কিছু ধস্তাধস্তি হয় উভয় পক্ষের মাঝে।
আসামি আবুল হাসেমের বাবা আবুল বাশার লিটন বলেন, পুলিশের মারধরে আমার পুত্রবধূ অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রথমে তাকে গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। আমরা এখন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আছি। রিপার আলট্রাসনোগ্রাফি করা হয়েছে, এখনো রিপোর্ট আসেনি।
পেটে লাথির ব্যাপারে তিনি বলেন, আমি নিজ চোখে দেখিনি, নারীদের কাছে শুনেছি। তবে কাঁদায় পড়ে গিয়েছিল এটা ঠিক।
গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. শাখাওয়াত বলেন, ওই অন্তঃসত্ত্বা নারীকে দুপুর ১টার দিকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন স্বজনরা। তাঁরা দাবি করেন পেটে আঘাত করা হয়েছে। এ সময় হাসপাতালে গাইনি চিকিৎসক না থাকায় তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।
গৌরীপুর থানার ওসি খান আব্দুল হালিম সিদ্দিকী বলেন, আসামি ধরতে গিয়ে পুলিশ কাউকে মারধর করেনি। বরং আসামির লোকজন প্রথমে দা নিয়ে হামলা করেছে পুলিশের ওপর, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি করেছে তারা। জায়গাটা কর্দমাক্ত থাকায় ওই নারী পড়ে যান। তিনি অন্তঃসত্ত্বা কি না বিষয়টি জানা নেই। তবে একজন অন্তঃসত্ত্বা নারীর ধস্তাধস্তিতে আসা ঠিক হয়নি, নিজেই সতর্ক থাকা উচিত ছিল।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে গরু চুরি মামলার পলাতক আসামি ধরতে গিয়ে রিপা আক্তার (২৫) নামের চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা এক নারীকে লাথি মারার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। তবে পুলিশ বলছে অভিযোগটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার রামগোপালপুর ইউনিয়নের বীর পশ্চিম পাড়া গ্রামে ঘটনাটি ঘটে।
আহত রিপা আক্তার গ্রেপ্তারকৃত আবুল হাসেমের স্ত্রী। আসামি আবুল হাসেম শিবপুর গ্রামের আবুল বাসার লিটনের ছেলে।
অভিযুক্ত এসআই এমদাদুল হক দাবি করেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গরু চুরি মামলার পলাতক আসামি আবুল হাসেমকে রামগোপালপুর ইউনিয়নের বীর পশ্চিম পাড়া গ্রামে তার শ্বশুর বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করতে যায় পুলিশ। এ সময় তার শাশুড়ি দা নিয়ে পুলিশের ওপর চড়াও হয়। আসামি ঘরে লুকিয়ে থাকায় বাধ্য হয়েই জোর করে টেনে নিয়ে আসার চেষ্টা করে পুলিশ। তখন ঘরের বাইরে আসামির স্ত্রী রিপা পেছন দিক থেকে টেনে ধরে আসামিকে। জায়গাটি কর্দমাক্ত থাকায় যথাসম্ভব এ সময় তিনি পা পিছলে পড়ে যান।
রামগোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল আমিন জনি বলেন, কিছুদিন আগে এলাকায় গরু চুরি হয়। বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসার চেষ্টা করা হয়। সম্ভব না হওয়ায় বিষয়টি নিয়ে থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় আবুল হাসেম ৪ নম্বর আসামি। ঘটনার সময় আবুল হাসেমকে ধরতে যায় পুলিশ। এ সময় কিছু ধস্তাধস্তি হয় উভয় পক্ষের মাঝে।
আসামি আবুল হাসেমের বাবা আবুল বাশার লিটন বলেন, পুলিশের মারধরে আমার পুত্রবধূ অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রথমে তাকে গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। আমরা এখন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আছি। রিপার আলট্রাসনোগ্রাফি করা হয়েছে, এখনো রিপোর্ট আসেনি।
পেটে লাথির ব্যাপারে তিনি বলেন, আমি নিজ চোখে দেখিনি, নারীদের কাছে শুনেছি। তবে কাঁদায় পড়ে গিয়েছিল এটা ঠিক।
গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. শাখাওয়াত বলেন, ওই অন্তঃসত্ত্বা নারীকে দুপুর ১টার দিকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন স্বজনরা। তাঁরা দাবি করেন পেটে আঘাত করা হয়েছে। এ সময় হাসপাতালে গাইনি চিকিৎসক না থাকায় তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।
গৌরীপুর থানার ওসি খান আব্দুল হালিম সিদ্দিকী বলেন, আসামি ধরতে গিয়ে পুলিশ কাউকে মারধর করেনি। বরং আসামির লোকজন প্রথমে দা নিয়ে হামলা করেছে পুলিশের ওপর, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি করেছে তারা। জায়গাটা কর্দমাক্ত থাকায় ওই নারী পড়ে যান। তিনি অন্তঃসত্ত্বা কি না বিষয়টি জানা নেই। তবে একজন অন্তঃসত্ত্বা নারীর ধস্তাধস্তিতে আসা ঠিক হয়নি, নিজেই সতর্ক থাকা উচিত ছিল।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
১৫ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৩০ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৩৪ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে