ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহে উচ্ছেদ অভিযানে সাহিত্য সংসদের মুক্তমঞ্চ ভেঙে ফেলার প্রতিবাদে আন্দোলনে নেমেছেন কবি, সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিকর্মীরা। গুঁড়িয়ে দেওয়া মঞ্চেও হলো সাপ্তাহিক আয়োজন বীক্ষণের ২১৪৭তম আসর। আয়োজনের শিরোনাম ছিল ‘ফুটেছে দুঃখের ফুল’।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, দুঃখ প্রকাশ করে প্রশাসনকে মুক্তমঞ্চ পুনর্নির্মাণ করে দিতে হবে।
গত বুধবার মুক্তমঞ্চ ভাঙার পর পাশেই নির্মাণাধীন আরেকটি স্থাপনা ভাঙতে গেলে কবি ও সংস্কৃতিকর্মীদের প্রতিবাদের মুখে উচ্ছেদ অভিযান থেকে সরে যান ভ্রাম্যমাণ আদালতের কর্মকর্তারা। এ নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে কথা, গান, কবিতায় সাহিত্য সংসদ প্রতিবাদ জানায়।
কবি শামীম আশরাফ বলেন, ‘কোনো কারণ ছাড়াই আমাদের মুক্তমঞ্চটিকে গুঁড়িয়ে দেওয়ায় হৃদয়ে বারবার রক্তক্ষরণ হচ্ছে। বিষয়টি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছি না। আজ শুক্রবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে ময়মনসিংহ সাহিত্য সংসদের গুঁড়িয়ে দেওয়া মঞ্চে বীক্ষণ আসর শুরু হয়। মঞ্চে দুঃখের ফুল ফোটার কথা ছিল না। আনন্দের ফুল ফোটার কথা ছিল। তাই আমরা প্রতিবাদী গান, কথা ও কবিতায় মুক্তমঞ্চ গুঁড়িয়ে দেওয়ার প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
কবি শামীম আশরাফ আরও বলেন, ‘আমাদের গুঁড়িয়ে দেওয়া মঞ্চ পুনর্নির্মাণ করে দেওয়া হোক। অন্যথায় আন্দোলন আরও কঠোর হবে। আমরা প্রশাসনকে দুদিনের আলটিমেটাম দিয়েছি। এর মধ্যে মঞ্চ তৈরি করে না দিলে আমরা সারা দেশে আন্দোলনের ডাক দেব।’
আজ বীক্ষণ আসরে হৃদয় মাহমুদের সঞ্চালনায় অংশ নেন কবি সুরঞ্জিত বাড়ই, সাঈদ ইসলাম, অনিন্দ্য জসীম, শতাব্দী কাদের, এস এম রায়হান, জেবুন্নেসা রিনা, শরৎ সেলিম, চিন্তক আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।
সিটি করপোরেশনের প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার মো. মোখতার আহমেদ বলেন, ‘বিষয়টি নজরে আসার পর জেলা প্রশাসককে বলেছি, কেন সাহিত্য সংসদের মুক্তমঞ্চ ভাঙা হলো। সেটি না ভাঙলেও তো হতো। আসলে অভিযান পরিচালনা করতে গিয়ে অন্য স্থাপনার সঙ্গে সেটি ভাঙা হয়েছে। জেলা প্রশাসককে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, ভালো একটু জায়গা দেখে সাহিত্য সংসদের নামে একটি স্থাপনা বৈধভাবে করে দেওয়ার জন্য।’
ময়মনসিংহে উচ্ছেদ অভিযানে সাহিত্য সংসদের মুক্তমঞ্চ ভেঙে ফেলার প্রতিবাদে আন্দোলনে নেমেছেন কবি, সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিকর্মীরা। গুঁড়িয়ে দেওয়া মঞ্চেও হলো সাপ্তাহিক আয়োজন বীক্ষণের ২১৪৭তম আসর। আয়োজনের শিরোনাম ছিল ‘ফুটেছে দুঃখের ফুল’।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, দুঃখ প্রকাশ করে প্রশাসনকে মুক্তমঞ্চ পুনর্নির্মাণ করে দিতে হবে।
গত বুধবার মুক্তমঞ্চ ভাঙার পর পাশেই নির্মাণাধীন আরেকটি স্থাপনা ভাঙতে গেলে কবি ও সংস্কৃতিকর্মীদের প্রতিবাদের মুখে উচ্ছেদ অভিযান থেকে সরে যান ভ্রাম্যমাণ আদালতের কর্মকর্তারা। এ নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে কথা, গান, কবিতায় সাহিত্য সংসদ প্রতিবাদ জানায়।
কবি শামীম আশরাফ বলেন, ‘কোনো কারণ ছাড়াই আমাদের মুক্তমঞ্চটিকে গুঁড়িয়ে দেওয়ায় হৃদয়ে বারবার রক্তক্ষরণ হচ্ছে। বিষয়টি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছি না। আজ শুক্রবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে ময়মনসিংহ সাহিত্য সংসদের গুঁড়িয়ে দেওয়া মঞ্চে বীক্ষণ আসর শুরু হয়। মঞ্চে দুঃখের ফুল ফোটার কথা ছিল না। আনন্দের ফুল ফোটার কথা ছিল। তাই আমরা প্রতিবাদী গান, কথা ও কবিতায় মুক্তমঞ্চ গুঁড়িয়ে দেওয়ার প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
কবি শামীম আশরাফ আরও বলেন, ‘আমাদের গুঁড়িয়ে দেওয়া মঞ্চ পুনর্নির্মাণ করে দেওয়া হোক। অন্যথায় আন্দোলন আরও কঠোর হবে। আমরা প্রশাসনকে দুদিনের আলটিমেটাম দিয়েছি। এর মধ্যে মঞ্চ তৈরি করে না দিলে আমরা সারা দেশে আন্দোলনের ডাক দেব।’
আজ বীক্ষণ আসরে হৃদয় মাহমুদের সঞ্চালনায় অংশ নেন কবি সুরঞ্জিত বাড়ই, সাঈদ ইসলাম, অনিন্দ্য জসীম, শতাব্দী কাদের, এস এম রায়হান, জেবুন্নেসা রিনা, শরৎ সেলিম, চিন্তক আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।
সিটি করপোরেশনের প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার মো. মোখতার আহমেদ বলেন, ‘বিষয়টি নজরে আসার পর জেলা প্রশাসককে বলেছি, কেন সাহিত্য সংসদের মুক্তমঞ্চ ভাঙা হলো। সেটি না ভাঙলেও তো হতো। আসলে অভিযান পরিচালনা করতে গিয়ে অন্য স্থাপনার সঙ্গে সেটি ভাঙা হয়েছে। জেলা প্রশাসককে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, ভালো একটু জায়গা দেখে সাহিত্য সংসদের নামে একটি স্থাপনা বৈধভাবে করে দেওয়ার জন্য।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১৬ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১৯ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩০ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৪ মিনিট আগে