ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের ইসলামপুরে রমজানে সাহ্রি খেতে লোকজনকে মাইকে ডাকাডাকি করায় পুলিশের হেনস্তার শিকার হওয়ার অভিযোগ তুলেছেন পাঁচ যুবক। এ ঘটনার বিচার দাবি করে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান দুলালের কাছে অভিযোগ করেন তাঁরা। পরে ধর্মমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট পুলিশসহ ওই যুবকদের ডেকে আপস করে দিয়েছেন।
ইসলামপুর পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোহন মিয়া এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘খবর পেয়ে ভোরে থানায় যাই। তখন সম্ভবত ফজরের নামাজের আজান হয়েছে। পরে ওসি সাহেব আমার জিম্মায় তাঁদের ছেড়ে দেন। পরে তাঁরা পুলিশি নির্যাতনের বিষয়টি ধর্মমন্ত্রীকে জানান। ডাকবাংলোতে এএসপি অভিজিত দাসসহ ওই যুবকদের ডেকে মন্ত্রী মহোদয় মীমাংসা করে দিয়েছেন।’
ভুক্তভোগী আক্তার মিয়া বলেন, ‘আমরা কয়েকজন সাহ্রি খেতে লোকজনকে ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলতে গত ১৪ মার্চ রাত ৩টার দিকে বঙ্গবন্ধু মোড় এলাকায় মাইকিং করি। এ সময় গাড়ি থেকে বের হয়ে এএসপি অভিজিত দাস আমাদের গালাগালসহ মারধর করে থানা হাজতে নিয়ে আটকে রাখেন। আমাদের মোবাইল ফোন কেড়ে নেন। আমাদের পরিবারের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করতে দেওয়া হয়নি। থানা হাজতে আমাদের সাহ্রি খেতে দেয়নি। ভোরে পৌর কাউন্সিলর মোহন মিয়ার হস্তক্ষেপে আমরা মুক্তি পাই।’
জনি মিয়া বলেন, ‘টিঅ্যান্ডটি অফিসসংলগ্ন সড়ক থেকে রাত আড়াইটার দিকে আমাকে এবং মন্তু শেখকে ধরে থানায় নিয়ে যায়। প্রথমে নারী ও শিশু ডেস্কে আমাদের রাখা হয়। পরে এএসপি অভিজিতের নির্দেশে আমাদের হাজতে রাখা হয়। বিনা অপরাধে আমার গায়ে পুলিশ হাত তুলেছে। সাহ্রি না খেতে পেরে আমরা রোজা রাখতে পারিনি।’
ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন তালুকদার বলেন, ‘ভোরে কাউন্সিলর মোহন মিয়ার জিম্মায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়া ব্যক্তিদের ছেড়ে দেওয়া হয়। সাহ্রি খেতে বলা হলে তারা খেয়েছে বলে জানিয়েছিল।’
তবে ইসলামপুর সার্কেলের এএসপি অভিযুক্ত অভিজিত দাস তাঁর বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘রাত ২টার থেকে উচ্চ শব্দে মাইকে মিউজিকের আওয়াজ শুনি। পরে তাদের থানায় আনি। তাদের রাত ৩টার পর থেকে কম সাউন্ডে মাইকিং করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কাউকে মারধর বা নির্যাতন করা হয়নি।’
জামালপুরের ইসলামপুরে রমজানে সাহ্রি খেতে লোকজনকে মাইকে ডাকাডাকি করায় পুলিশের হেনস্তার শিকার হওয়ার অভিযোগ তুলেছেন পাঁচ যুবক। এ ঘটনার বিচার দাবি করে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান দুলালের কাছে অভিযোগ করেন তাঁরা। পরে ধর্মমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট পুলিশসহ ওই যুবকদের ডেকে আপস করে দিয়েছেন।
ইসলামপুর পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোহন মিয়া এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘খবর পেয়ে ভোরে থানায় যাই। তখন সম্ভবত ফজরের নামাজের আজান হয়েছে। পরে ওসি সাহেব আমার জিম্মায় তাঁদের ছেড়ে দেন। পরে তাঁরা পুলিশি নির্যাতনের বিষয়টি ধর্মমন্ত্রীকে জানান। ডাকবাংলোতে এএসপি অভিজিত দাসসহ ওই যুবকদের ডেকে মন্ত্রী মহোদয় মীমাংসা করে দিয়েছেন।’
ভুক্তভোগী আক্তার মিয়া বলেন, ‘আমরা কয়েকজন সাহ্রি খেতে লোকজনকে ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলতে গত ১৪ মার্চ রাত ৩টার দিকে বঙ্গবন্ধু মোড় এলাকায় মাইকিং করি। এ সময় গাড়ি থেকে বের হয়ে এএসপি অভিজিত দাস আমাদের গালাগালসহ মারধর করে থানা হাজতে নিয়ে আটকে রাখেন। আমাদের মোবাইল ফোন কেড়ে নেন। আমাদের পরিবারের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করতে দেওয়া হয়নি। থানা হাজতে আমাদের সাহ্রি খেতে দেয়নি। ভোরে পৌর কাউন্সিলর মোহন মিয়ার হস্তক্ষেপে আমরা মুক্তি পাই।’
জনি মিয়া বলেন, ‘টিঅ্যান্ডটি অফিসসংলগ্ন সড়ক থেকে রাত আড়াইটার দিকে আমাকে এবং মন্তু শেখকে ধরে থানায় নিয়ে যায়। প্রথমে নারী ও শিশু ডেস্কে আমাদের রাখা হয়। পরে এএসপি অভিজিতের নির্দেশে আমাদের হাজতে রাখা হয়। বিনা অপরাধে আমার গায়ে পুলিশ হাত তুলেছে। সাহ্রি না খেতে পেরে আমরা রোজা রাখতে পারিনি।’
ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন তালুকদার বলেন, ‘ভোরে কাউন্সিলর মোহন মিয়ার জিম্মায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়া ব্যক্তিদের ছেড়ে দেওয়া হয়। সাহ্রি খেতে বলা হলে তারা খেয়েছে বলে জানিয়েছিল।’
তবে ইসলামপুর সার্কেলের এএসপি অভিযুক্ত অভিজিত দাস তাঁর বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘রাত ২টার থেকে উচ্চ শব্দে মাইকে মিউজিকের আওয়াজ শুনি। পরে তাদের থানায় আনি। তাদের রাত ৩টার পর থেকে কম সাউন্ডে মাইকিং করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কাউকে মারধর বা নির্যাতন করা হয়নি।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
২৩ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৩৮ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৪২ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে