ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
বাড়িতে নলকূপ বসানোর জন্য মাটি খুঁড়ছিলেন শ্রমিক। কয়েক ফুট খোঁড়ার পর কিছু একটার টের পান ওই শ্রমিক। কৌতূহলবশত আরেকটু খুঁড়তেই মাটির হাঁড়ি ভাঙার শব্দ। পরে বেরিয়ে আসে মাটির হাঁড়িভর্তি রৌপ্যমুদ্রা।
ঘটনাটি ঘটে আজ বুধবার ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ পৌর এলাকার কাকনহাটি গ্রামে।
খবর পেয়ে ঈশ্বরগঞ্জ থানা–পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মুদ্রাগুলো জব্দ করে। পরে তারা গণনা করে ৭৭টি রৌপ্যমুদ্রা থানায় নিয়ে যায়। উদ্ধার হওয়া ওই সব মুদ্রার গায়ে খোদাই করে লেখা ছিল উর্দু ও আরবি ভাষা। প্রতিটি মুদ্রার ওজন প্রায় ১১ গ্রাম করে।
এদিকে মুহূর্তের মধ্যে খবরটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর তা দেখতে আশপাশের এলাকার বিপুলসংখ্যক লোকজন এসে ওই বাড়িতে ভিড় জমান।
বাড়ির মালিক অটোরিকশাচালক সবুজ মিয়া বলেন, ‘আমি গরিব হতে পারি, কিন্তু লোভী নই। আর উদ্ধার হওয়া মুদ্রাগুলো সরকারের সম্পদ। সরকারি সম্পদের ওপর লোভ চরম অপরাধ। তবে আমি নিজেকে খুবই ভাগ্যবান মনে করছি, কেননা শ্রমিকেরা আমার বাড়িতে মাটি খুঁড়ে এগুলো পেয়েছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা ও সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল কাশেম তালুকদার বলেন, ‘খবর পেয়ে আমিও ছুটে আসি। এরপর সবগুলো মুদ্রা একত্র করে গুণে দেখেছি, সেখানে ৭৭টি প্রাচীন রৌপ্য মুদ্রা। এরপর পুলিশের লোকজন আসলে আমি মুদ্রাগুলো তাঁদের হাতে বুঝিয়ে দিই।’
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মাজেদুর রহমান বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে রৌপ্যমুদ্রাগুলো উদ্ধার করেছে। উদ্ধারকৃত মুদ্রার সংখ্যা ৭৭ টি।’
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. ইকবাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘থানা–পুলিশের মাধ্যমে মাটি খুঁড়ে পাওয়া রৌপ্যমুদ্রাগুলো উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া মুদ্রাগুলো জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতাত্ত্বিক অধিদপ্তরে জমা দেওয়া হবে।’
বাড়িতে নলকূপ বসানোর জন্য মাটি খুঁড়ছিলেন শ্রমিক। কয়েক ফুট খোঁড়ার পর কিছু একটার টের পান ওই শ্রমিক। কৌতূহলবশত আরেকটু খুঁড়তেই মাটির হাঁড়ি ভাঙার শব্দ। পরে বেরিয়ে আসে মাটির হাঁড়িভর্তি রৌপ্যমুদ্রা।
ঘটনাটি ঘটে আজ বুধবার ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ পৌর এলাকার কাকনহাটি গ্রামে।
খবর পেয়ে ঈশ্বরগঞ্জ থানা–পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মুদ্রাগুলো জব্দ করে। পরে তারা গণনা করে ৭৭টি রৌপ্যমুদ্রা থানায় নিয়ে যায়। উদ্ধার হওয়া ওই সব মুদ্রার গায়ে খোদাই করে লেখা ছিল উর্দু ও আরবি ভাষা। প্রতিটি মুদ্রার ওজন প্রায় ১১ গ্রাম করে।
এদিকে মুহূর্তের মধ্যে খবরটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর তা দেখতে আশপাশের এলাকার বিপুলসংখ্যক লোকজন এসে ওই বাড়িতে ভিড় জমান।
বাড়ির মালিক অটোরিকশাচালক সবুজ মিয়া বলেন, ‘আমি গরিব হতে পারি, কিন্তু লোভী নই। আর উদ্ধার হওয়া মুদ্রাগুলো সরকারের সম্পদ। সরকারি সম্পদের ওপর লোভ চরম অপরাধ। তবে আমি নিজেকে খুবই ভাগ্যবান মনে করছি, কেননা শ্রমিকেরা আমার বাড়িতে মাটি খুঁড়ে এগুলো পেয়েছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা ও সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল কাশেম তালুকদার বলেন, ‘খবর পেয়ে আমিও ছুটে আসি। এরপর সবগুলো মুদ্রা একত্র করে গুণে দেখেছি, সেখানে ৭৭টি প্রাচীন রৌপ্য মুদ্রা। এরপর পুলিশের লোকজন আসলে আমি মুদ্রাগুলো তাঁদের হাতে বুঝিয়ে দিই।’
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মাজেদুর রহমান বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে রৌপ্যমুদ্রাগুলো উদ্ধার করেছে। উদ্ধারকৃত মুদ্রার সংখ্যা ৭৭ টি।’
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. ইকবাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘থানা–পুলিশের মাধ্যমে মাটি খুঁড়ে পাওয়া রৌপ্যমুদ্রাগুলো উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া মুদ্রাগুলো জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতাত্ত্বিক অধিদপ্তরে জমা দেওয়া হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে