ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার কংশ নদের ভাঙনে হুমকির মধ্যে রয়েছে বালিয়া মইশাউন্দা গ্রামের শত শত ঘরবাড়ি। প্রতি বছরেই নদের ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ১০ থেকে ১৫টি বাড়ি। বিগত প্রায় এক শ বছর ধরে নদ ভাঙলেও কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ না নেওয়ায় ক্ষোভ জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে দ্রুত ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন করেন স্থানীয়রা।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, মইশাকান্দা বাজার থেকে শাকুয়াই স্কুল অ্যান্ড কলেজ পর্যন্ত কংশ নদের প্রায় দুই কিলোমিটার জায়গা ভাঙনের মধ্যে রয়েছে। এ নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে কয়েক’শত পরিবার। প্রতি বছরেই নদের ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ১৫ থেকে ২০টি পরিবার। ফুলপুর, হালুয়াঘাট এবং ধোবাউড়া উপজেলার মাঝখান দিয়ে নদটি প্রবাহিত হওয়ায় রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ভাবেও সহযোগিতা না পাওয়ার অভিযোগ স্থানীয়দের।
মইশাউন্দা গ্রামের মজিবুর রহমান বলেন, তিন প্রজন্ম ধরে কংশ নদ ভাঙতে ভাঙতে এখন ফসলি জমির মাঠসহ ঘরবাড়ি ভাঙছে। অনেকেই বাস্তুহারা হয়ে পড়েছে। রেজাউল করিম বলেন, মইশাকান্দা বাজার হতে শাকুয়াই স্কুল অ্যান্ড কলেজ পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটারের মধ্যে শতাধিক ঘরবাড়ি বিলুপ্ত হয়েছে। হুমকির মধ্যে রয়েছে ৫০ থেকে ৬০টি বাড়ি।
স্থানীয় মোনায়েম খান জানান, ২০ বছর আগে তাঁর ঘরবাড়ি নদের ভাঙনে বিলীন হয়েছে। এলাকা ছেড়ে অন্য এলাকায় বসত ভিটা করেছেন তিনি। তাঁর মতো আরও অনেকেই এই পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন বলে জানান তিনি।
এ ছাড়া স্থানীয় কলম উদ্দিন, হাবিবুল্লাহ, রোমান মিয়া, হামিদা খাতুন, সোহেল আকন্দসহ অনেকেই জানান, দীর্ঘদিন থেকে তাঁরা নদের ভাঙনের মধ্য দিয়ে বসত করছেন। নদের গর্ভে বিলীন হয়ে অনেকেই অন্যত্র বসতবাড়ি নিয়ে গেছেন। অনেকেই এখন বসতভিটা ভাঙনের হুমকি রয়েছেন বলে জানান তাঁরা।
বালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত আসনের সদস্য নুরুন্নাহার বেগম বলেন, ‘স্থানীয় লোকজন নিয়ে উপজেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডে বারবার ধরনা দিয়ে কোনো কাজ হয়নি। আমাদের দেয়ালে পিঠ টেকে গেছে। দুর্ভোগের স্থায়ী সমাধান দরকার।’
ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শীতেষ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘আমরা নদ ভাঙনের সঠিক তথ্য এলাকা থেকে সংগ্রহ করে কর্তৃপক্ষ বরাবর প্রতিবেদন পাঠাবে। তারপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মুসা বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের জানা নেই। তবে এ বিষয়ে খোঁজ খবর নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার কংশ নদের ভাঙনে হুমকির মধ্যে রয়েছে বালিয়া মইশাউন্দা গ্রামের শত শত ঘরবাড়ি। প্রতি বছরেই নদের ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ১০ থেকে ১৫টি বাড়ি। বিগত প্রায় এক শ বছর ধরে নদ ভাঙলেও কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ না নেওয়ায় ক্ষোভ জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে দ্রুত ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন করেন স্থানীয়রা।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, মইশাকান্দা বাজার থেকে শাকুয়াই স্কুল অ্যান্ড কলেজ পর্যন্ত কংশ নদের প্রায় দুই কিলোমিটার জায়গা ভাঙনের মধ্যে রয়েছে। এ নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে কয়েক’শত পরিবার। প্রতি বছরেই নদের ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ১৫ থেকে ২০টি পরিবার। ফুলপুর, হালুয়াঘাট এবং ধোবাউড়া উপজেলার মাঝখান দিয়ে নদটি প্রবাহিত হওয়ায় রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ভাবেও সহযোগিতা না পাওয়ার অভিযোগ স্থানীয়দের।
মইশাউন্দা গ্রামের মজিবুর রহমান বলেন, তিন প্রজন্ম ধরে কংশ নদ ভাঙতে ভাঙতে এখন ফসলি জমির মাঠসহ ঘরবাড়ি ভাঙছে। অনেকেই বাস্তুহারা হয়ে পড়েছে। রেজাউল করিম বলেন, মইশাকান্দা বাজার হতে শাকুয়াই স্কুল অ্যান্ড কলেজ পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটারের মধ্যে শতাধিক ঘরবাড়ি বিলুপ্ত হয়েছে। হুমকির মধ্যে রয়েছে ৫০ থেকে ৬০টি বাড়ি।
স্থানীয় মোনায়েম খান জানান, ২০ বছর আগে তাঁর ঘরবাড়ি নদের ভাঙনে বিলীন হয়েছে। এলাকা ছেড়ে অন্য এলাকায় বসত ভিটা করেছেন তিনি। তাঁর মতো আরও অনেকেই এই পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন বলে জানান তিনি।
এ ছাড়া স্থানীয় কলম উদ্দিন, হাবিবুল্লাহ, রোমান মিয়া, হামিদা খাতুন, সোহেল আকন্দসহ অনেকেই জানান, দীর্ঘদিন থেকে তাঁরা নদের ভাঙনের মধ্য দিয়ে বসত করছেন। নদের গর্ভে বিলীন হয়ে অনেকেই অন্যত্র বসতবাড়ি নিয়ে গেছেন। অনেকেই এখন বসতভিটা ভাঙনের হুমকি রয়েছেন বলে জানান তাঁরা।
বালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত আসনের সদস্য নুরুন্নাহার বেগম বলেন, ‘স্থানীয় লোকজন নিয়ে উপজেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডে বারবার ধরনা দিয়ে কোনো কাজ হয়নি। আমাদের দেয়ালে পিঠ টেকে গেছে। দুর্ভোগের স্থায়ী সমাধান দরকার।’
ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শীতেষ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘আমরা নদ ভাঙনের সঠিক তথ্য এলাকা থেকে সংগ্রহ করে কর্তৃপক্ষ বরাবর প্রতিবেদন পাঠাবে। তারপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মুসা বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের জানা নেই। তবে এ বিষয়ে খোঁজ খবর নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) খাল খননের প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, কার্যাদেশ অনুযায়ী মাটি না কেটে কাজ শেষ করেছেন ঠিকাদার। এ ব্যাপারে সংস্থার চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে মৃত্যু আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে ৷ গত ২৩ দিনে জেলায় শিক্ষার্থী, কৃষকসহ বজ্রপাতে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে কৃষকের সংখ্যা বেশি। আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, খোলা স্থানে কাজ করা মানুষ বজ্রপাতে বেশি মারা যাচ্ছে; বিশেষ করে হাওরাঞ্চলে খোলা জায়গায় মানুষজন কাজ করার কারণে সেখানে হতাহতের...
১ ঘণ্টা আগেপিরোজপুরে ২৫০ শয্যার জেলা হাসপাতাল চালু করতে ৯ তলা ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয় প্রায় দেড় বছর আগে। কিন্তু বিদ্যুতের সংযোগ এখনো দেওয়া হয়নি এবং বসেনি লিফট। এতে করে পুরোনো ভবনে ১০০ শয্যা নিয়ে চলছে সেবা কার্যক্রম। সেখানে অধিকাংশ সময় রোগী ভর্তি থাকে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ। শয্যা না পেয়ে রোগীদের থাকতে হচ্ছে...
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের আধুনিক ভাস্কর্য শিল্পের অন্যতম পথিকৃৎ নভেরা আহমেদ। গত শতকের ষাটের দশকে তখনকার পূর্ববঙ্গে ভাস্কর্য শিল্পকে পরিচিত করে তোলার কাজটি শুরু করেছিলেন নিজের ভিন্নধর্মী কাজ দিয়ে। নিভৃতচারী এ শিল্পী একপর্যায়ে স্থায়ীভাবে পাড়ি জমান অন্যতম শিল্পতীর্থ ফ্রান্সে। নারী এই ভাস্করকে নিয়ে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন...
১ ঘণ্টা আগে