খুলনা প্রতিনিধি
খুলনার দাকোপ উপজেলার পাঁচটি মন্দির কমিটির নেতাদের কাছে ডাকযোগে চিঠি পাঠিয়ে চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে। ওই নেতারা বলছেন, দুর্গাপূজা আয়োজন ও উদ্যাপন করতে হলে প্রতিটি মন্দির থেকে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দিতে হবে বলে ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
গত বুধবার থেকে ডাকযোগে এমন পাঁচটি চিঠি এসেছে দাকোপের মন্দির কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের নামে। মন্দিরগুলো হলো সুতারখালী সর্বজনীন দুর্গাপূজা (মাধ্যমিক স্কুলসংলগ্ন), সুতারখালী সর্বজনীন দুর্গাপূজা (পূর্ব পাড়া), রামনগর বীণাপাণি সর্বজনীন দুর্গামন্দির, রামনগর ঠাকুরবাড়ী সর্বজনীন দুর্গামন্দির এবং কালীনগর বাজার সর্বজনীন দুর্গামন্দির। এলাকার হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ এতে আতঙ্কিত।
বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদ খুলনা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক বিমান সাহা বলেন, পাঁচটি মন্দিরের সভাপতি-সম্পাদকদের নামে ডাকযোগে চিঠি এসেছে। এ খবর জেলাব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে। এ নিয়ে সবার মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
পূজা উদ্যাপন পরিষদ খুলনা জেলা শাখার সভাপতি কৃষ্ণপদ দাস বলেন, ‘প্রশাসনের প্রতি আমরা জোর দাবি, এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের খুঁজে বের করে বিচারের আওতায় আনুন। না হলে যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে, তা কোনোভাবেই কাটবে না।’
দাকোপ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘চিঠির কপি আমাদের হাতে এসেছে। মন্দির কমিটি থেকে পাঁচটি লিখিত অভিযোগও করা হয়েছে। বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। সেনাবাহিনীও এ নিয়ে মাঠে কাজ করছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে যেকোনো প্রতিবন্ধকতা রোধ করা হবে।’
খুলনার দাকোপ উপজেলার পাঁচটি মন্দির কমিটির নেতাদের কাছে ডাকযোগে চিঠি পাঠিয়ে চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে। ওই নেতারা বলছেন, দুর্গাপূজা আয়োজন ও উদ্যাপন করতে হলে প্রতিটি মন্দির থেকে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দিতে হবে বলে ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
গত বুধবার থেকে ডাকযোগে এমন পাঁচটি চিঠি এসেছে দাকোপের মন্দির কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের নামে। মন্দিরগুলো হলো সুতারখালী সর্বজনীন দুর্গাপূজা (মাধ্যমিক স্কুলসংলগ্ন), সুতারখালী সর্বজনীন দুর্গাপূজা (পূর্ব পাড়া), রামনগর বীণাপাণি সর্বজনীন দুর্গামন্দির, রামনগর ঠাকুরবাড়ী সর্বজনীন দুর্গামন্দির এবং কালীনগর বাজার সর্বজনীন দুর্গামন্দির। এলাকার হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ এতে আতঙ্কিত।
বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদ খুলনা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক বিমান সাহা বলেন, পাঁচটি মন্দিরের সভাপতি-সম্পাদকদের নামে ডাকযোগে চিঠি এসেছে। এ খবর জেলাব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে। এ নিয়ে সবার মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
পূজা উদ্যাপন পরিষদ খুলনা জেলা শাখার সভাপতি কৃষ্ণপদ দাস বলেন, ‘প্রশাসনের প্রতি আমরা জোর দাবি, এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের খুঁজে বের করে বিচারের আওতায় আনুন। না হলে যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে, তা কোনোভাবেই কাটবে না।’
দাকোপ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘চিঠির কপি আমাদের হাতে এসেছে। মন্দির কমিটি থেকে পাঁচটি লিখিত অভিযোগও করা হয়েছে। বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। সেনাবাহিনীও এ নিয়ে মাঠে কাজ করছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে যেকোনো প্রতিবন্ধকতা রোধ করা হবে।’
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৬ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৯ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে