খুলনা প্রতিনিধি

মা-বাবার খোঁজে আবারও বাংলাদেশে এসেছেন ডেনমার্কের নারী আশা ওয়েলিস। গত দুই-তিন দিন তিনি তাঁদের খোঁজে ছুটে বেড়াচ্ছেন খুলনা মহানগরীর মন্দির-গির্জা থেকে অলিগলিতে। কিন্তু তাঁর শেকড়ের সন্ধান এখনো পাননি। তিনি ছুটে গেছেন খুলনা পুরাতন রেলস্টেশনে—যেখান থেকে ১৯৭৫ সালে ডলি মণ্ডল নামে এক নারী তাঁকে ঢাকায় নিয়ে ২৬ ইসলামপুর রোডের মিশনারিস অব চ্যারিটিতে দেন। সেখানে তাঁর মা-বাবার নাম উল্লেখ করা নেই। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র দেড় বছর। সেখান থেকে ডেনমার্কের একটি পরিবার তাঁকে দত্তক নিয়ে দেশে চলে যান। ডেনমার্কে গিয়ে তাঁর নাম হয় আশা ওয়েলিস।
আজ থেকে ১০ বছর আগে আশা ওয়েলিস বাংলাদেশে এসেছিলেন জন্মদাতা বাবা ও জন্মদাত্রী মায়ের খোঁজে। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সে সময় তিনি তাঁদের দেখা পাননি। মা-বাবাকে না পেয়ে চোখের জল মুছতে মুছতে তিনি ফিরে গিয়েছিলেন ডেনমার্কে। কিন্তু মা-বাবার কথা তিনি কখনোই ভুলতে পারেননি। তাই আবারও তিনি নিজের জন্মভূমি বাংলাদেশে এসেছেন মা-বাবার খোঁজে।
১৯৭৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি এক দরিদ্র পরিবারে জন্ম গ্রহণ করে আশা। এরপর মাত্র দেড় বছর বয়সে দত্তক পিতা-মাতার সঙ্গে পাড়ি দেন ডেনমার্কে। এরপর কেটে গেছে দীর্ঘ ৫০ বছর। বর্তমানে ডেনমার্কেই স্বামী এবং দুই ছেলেমেয়ে নিয়ে আশা ওয়েলিসের সুখের সংসার। তারপরও আশা জন্মভূমি ও তাঁর ছেড়ে যাওয়া অজানা বাবা-মায়ের কথা ভুলতে পারেননি। তাঁদের সন্ধানে সম্প্রতি বাংলাদেশে আসেন তিনি।
বর্তমানে আশা তাঁর আসল মা-বাবার সন্ধানে খুলনার পথে পথে ঘুরছেন। গত তিন দিন তিনি খোঁজখবর নিয়েছেন কয়েকটি মন্দির, গির্জা, কবরস্থানসহ বিভিন্ন স্থানে। তবু হারানো সেই মা-বাবার পূর্ণাঙ্গ কোনো তথ্য পাননি।
খুলনা নৌবাহিনী স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাসুদ গোলদার বলেন, ‘আশা ওয়ালেস ও তাঁর স্বামী মগেনস ফল্ক আমার কাছে আশার মা-বাবাকে খুঁজে দেওয়ার জন্য সহযোগিতা চান। আমি গত কয়েক দিন ধরে তাঁদের নিয়ে বিভিন্ন স্থানে তাঁর মা-বাবার খোঁজে গিয়েছি। কিন্তু এখনো তাঁদের খোঁজ পাইনি।’
দোভাষী মোস্তফা চৌধুরীর মাধ্যমে আশা ওয়েলিস বলেন, ‘জানি না কে আমার মা-বাবা। কারা আমার আত্মীয়-স্বজন। গত ৯ মার্চ আমি আমার স্বামী মগেনস ফল্ককে নিয়ে বাংলাদেশে এসেছি। প্রথমে ঢাকায় মিশনারিস অব চ্যারিটিতে গিয়েছি। সেখানে কর্মকর্তারা পুরোনো কাগজপত্র দেখে জানান, ডলি মণ্ডল নামে এক নারী আমাকে খুলনা রেলস্টেশন বা আশপাশ এলাকা থেকে সোনাডাঙ্গা এলাকার নির্মল হৃদয় শিশু সদনে রেখে এসেছিল। সদন থেকে আমাকে পরে ঢাকার মিশনারিস অব চ্যারিটিতে পাঠানো হয়।’
আশা ওয়েলিস আরও বলেন, ‘আমি গত বৃহস্পতিবার খুলনায় নির্মল হৃদয় শিশু সদনে গিয়ে ডলি মণ্ডলের ব্যাপারে খোঁজ নেই। তাঁরা সম্ভাব্য কয়েকটি স্থানে খোঁজার পরামর্শ দেয়। এরপর বাগমারা গোবিন্দ মন্দির ও শীতলাবাড়ি মন্দিরে গিয়ে খবর নিয়েছি। কেউ তেমন কোনো তথ্য দিতে পারেনি।’
শনিবার আশা স্বামীকে নিয়ে ডলি মণ্ডলের খোঁজে গিয়েছিলেন খুলনা নগরীর গণনবাবু রোডের যোসেফপাড়ায়। সেখান থেকেও ডলি মণ্ডলের ব্যাপারে কোনো তথ্য মেলেনি। এক নারী বাবু খান রোডে সেন্ট যোসেফস ক্যাথিড্রালে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁদের। ক্যাথিড্রালে গেলে ফাদার ও সিস্টাররা তাঁর খালিশপুর নেভি গেটে খ্রিষ্টান কলোনিতে খোঁজ নেওয়ার পরামর্শ দেন। সেখানে গিয়েও ডলি মণ্ডলের খোঁজ না পাওয়ায় তারা যান সিমেট্রি রোডের খ্রিষ্টান কবরস্থানে। সেখানকার কেয়ারটেকার পিটার তাঁদের ডলি মণ্ডল নামে এক নারীর কবর দেখান। কিন্তু ডলি মণ্ডলের বিস্তারিত পরিচয়ও কেউ বলতে পারেনি।
দোভাষী মোস্তফা চৌধুরী জানান, ‘পিটার নথিপত্র দেখে এবং খোঁজখবর নিয়ে দু-এক দিনের মধ্যে ডলি মণ্ডলের ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য জানানোর আশ্বাস দিয়েছেন। হয়তো এবার তার বা-মার খোঁজ মিলতেও পারে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা যেসব জায়গায় খোঁজ নিয়েছি, সেখানকার লোকজনের কাছে মোবাইল নম্বর দিয়ে এসেছি। যদি তারা কোনো তথ্য পায় তাহলে আমাদের জানাবে। গতকাল শনিবার সকালে আশা ও তার স্বামীকে নিয়ে আমরা বাগেরহাটের ষাট গম্বুজ মসজিদ ও দরগায় গিয়েছিলাম। আজ রোববার আমরা মোংলা হয়ে সুন্দরবন যাচ্ছি। ওখান থেকে এসে আবারও আশা তার মা-বাবার সন্ধান নেবেন।’
মোস্তফা চৌধুরী বলেন, ‘মা-বাবার সন্ধানে খুলনার মানুষের সহযোগিতাও কামনা করেন আশা। আশা ও তার স্বামী ৩০ মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশে থাকবেন।’

মা-বাবার খোঁজে আবারও বাংলাদেশে এসেছেন ডেনমার্কের নারী আশা ওয়েলিস। গত দুই-তিন দিন তিনি তাঁদের খোঁজে ছুটে বেড়াচ্ছেন খুলনা মহানগরীর মন্দির-গির্জা থেকে অলিগলিতে। কিন্তু তাঁর শেকড়ের সন্ধান এখনো পাননি। তিনি ছুটে গেছেন খুলনা পুরাতন রেলস্টেশনে—যেখান থেকে ১৯৭৫ সালে ডলি মণ্ডল নামে এক নারী তাঁকে ঢাকায় নিয়ে ২৬ ইসলামপুর রোডের মিশনারিস অব চ্যারিটিতে দেন। সেখানে তাঁর মা-বাবার নাম উল্লেখ করা নেই। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র দেড় বছর। সেখান থেকে ডেনমার্কের একটি পরিবার তাঁকে দত্তক নিয়ে দেশে চলে যান। ডেনমার্কে গিয়ে তাঁর নাম হয় আশা ওয়েলিস।
আজ থেকে ১০ বছর আগে আশা ওয়েলিস বাংলাদেশে এসেছিলেন জন্মদাতা বাবা ও জন্মদাত্রী মায়ের খোঁজে। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সে সময় তিনি তাঁদের দেখা পাননি। মা-বাবাকে না পেয়ে চোখের জল মুছতে মুছতে তিনি ফিরে গিয়েছিলেন ডেনমার্কে। কিন্তু মা-বাবার কথা তিনি কখনোই ভুলতে পারেননি। তাই আবারও তিনি নিজের জন্মভূমি বাংলাদেশে এসেছেন মা-বাবার খোঁজে।
১৯৭৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি এক দরিদ্র পরিবারে জন্ম গ্রহণ করে আশা। এরপর মাত্র দেড় বছর বয়সে দত্তক পিতা-মাতার সঙ্গে পাড়ি দেন ডেনমার্কে। এরপর কেটে গেছে দীর্ঘ ৫০ বছর। বর্তমানে ডেনমার্কেই স্বামী এবং দুই ছেলেমেয়ে নিয়ে আশা ওয়েলিসের সুখের সংসার। তারপরও আশা জন্মভূমি ও তাঁর ছেড়ে যাওয়া অজানা বাবা-মায়ের কথা ভুলতে পারেননি। তাঁদের সন্ধানে সম্প্রতি বাংলাদেশে আসেন তিনি।
বর্তমানে আশা তাঁর আসল মা-বাবার সন্ধানে খুলনার পথে পথে ঘুরছেন। গত তিন দিন তিনি খোঁজখবর নিয়েছেন কয়েকটি মন্দির, গির্জা, কবরস্থানসহ বিভিন্ন স্থানে। তবু হারানো সেই মা-বাবার পূর্ণাঙ্গ কোনো তথ্য পাননি।
খুলনা নৌবাহিনী স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাসুদ গোলদার বলেন, ‘আশা ওয়ালেস ও তাঁর স্বামী মগেনস ফল্ক আমার কাছে আশার মা-বাবাকে খুঁজে দেওয়ার জন্য সহযোগিতা চান। আমি গত কয়েক দিন ধরে তাঁদের নিয়ে বিভিন্ন স্থানে তাঁর মা-বাবার খোঁজে গিয়েছি। কিন্তু এখনো তাঁদের খোঁজ পাইনি।’
দোভাষী মোস্তফা চৌধুরীর মাধ্যমে আশা ওয়েলিস বলেন, ‘জানি না কে আমার মা-বাবা। কারা আমার আত্মীয়-স্বজন। গত ৯ মার্চ আমি আমার স্বামী মগেনস ফল্ককে নিয়ে বাংলাদেশে এসেছি। প্রথমে ঢাকায় মিশনারিস অব চ্যারিটিতে গিয়েছি। সেখানে কর্মকর্তারা পুরোনো কাগজপত্র দেখে জানান, ডলি মণ্ডল নামে এক নারী আমাকে খুলনা রেলস্টেশন বা আশপাশ এলাকা থেকে সোনাডাঙ্গা এলাকার নির্মল হৃদয় শিশু সদনে রেখে এসেছিল। সদন থেকে আমাকে পরে ঢাকার মিশনারিস অব চ্যারিটিতে পাঠানো হয়।’
আশা ওয়েলিস আরও বলেন, ‘আমি গত বৃহস্পতিবার খুলনায় নির্মল হৃদয় শিশু সদনে গিয়ে ডলি মণ্ডলের ব্যাপারে খোঁজ নেই। তাঁরা সম্ভাব্য কয়েকটি স্থানে খোঁজার পরামর্শ দেয়। এরপর বাগমারা গোবিন্দ মন্দির ও শীতলাবাড়ি মন্দিরে গিয়ে খবর নিয়েছি। কেউ তেমন কোনো তথ্য দিতে পারেনি।’
শনিবার আশা স্বামীকে নিয়ে ডলি মণ্ডলের খোঁজে গিয়েছিলেন খুলনা নগরীর গণনবাবু রোডের যোসেফপাড়ায়। সেখান থেকেও ডলি মণ্ডলের ব্যাপারে কোনো তথ্য মেলেনি। এক নারী বাবু খান রোডে সেন্ট যোসেফস ক্যাথিড্রালে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁদের। ক্যাথিড্রালে গেলে ফাদার ও সিস্টাররা তাঁর খালিশপুর নেভি গেটে খ্রিষ্টান কলোনিতে খোঁজ নেওয়ার পরামর্শ দেন। সেখানে গিয়েও ডলি মণ্ডলের খোঁজ না পাওয়ায় তারা যান সিমেট্রি রোডের খ্রিষ্টান কবরস্থানে। সেখানকার কেয়ারটেকার পিটার তাঁদের ডলি মণ্ডল নামে এক নারীর কবর দেখান। কিন্তু ডলি মণ্ডলের বিস্তারিত পরিচয়ও কেউ বলতে পারেনি।
দোভাষী মোস্তফা চৌধুরী জানান, ‘পিটার নথিপত্র দেখে এবং খোঁজখবর নিয়ে দু-এক দিনের মধ্যে ডলি মণ্ডলের ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য জানানোর আশ্বাস দিয়েছেন। হয়তো এবার তার বা-মার খোঁজ মিলতেও পারে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা যেসব জায়গায় খোঁজ নিয়েছি, সেখানকার লোকজনের কাছে মোবাইল নম্বর দিয়ে এসেছি। যদি তারা কোনো তথ্য পায় তাহলে আমাদের জানাবে। গতকাল শনিবার সকালে আশা ও তার স্বামীকে নিয়ে আমরা বাগেরহাটের ষাট গম্বুজ মসজিদ ও দরগায় গিয়েছিলাম। আজ রোববার আমরা মোংলা হয়ে সুন্দরবন যাচ্ছি। ওখান থেকে এসে আবারও আশা তার মা-বাবার সন্ধান নেবেন।’
মোস্তফা চৌধুরী বলেন, ‘মা-বাবার সন্ধানে খুলনার মানুষের সহযোগিতাও কামনা করেন আশা। আশা ও তার স্বামী ৩০ মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশে থাকবেন।’

ছেলের বিয়ের জন্য পাত্রী দেখতে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় এসেছিলেন আবুল বাশার ও তাঁর স্ত্রী মোরশেদা বেগম। সেখান থেকে নাঙ্গলকোট উপজেলায় বাড়ি ফেরার পথে ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে তাঁদের বহনকারী সিএনজি অটোরিকশাটি। এতে ঘটনাস্থলেই এই দম্পতি নিহত হন। অটোরিকশাচালকও মারা গেছেন।
১৪ মিনিট আগে
কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
২৫ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১ ঘণ্টা আগেচৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি

ছেলের বিয়ের জন্য পাত্রী দেখতে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় এসেছিলেন আবুল বাশার ও তাঁর স্ত্রী মোরশেদা বেগম। সেখান থেকে নাঙ্গলকোট উপজেলায় বাড়ি ফেরার পথে ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে তাঁদের বহনকারী সিএনজি অটোরিকশাটি। এতে ঘটনাস্থলেই এই দম্পতি নিহত হন। অটোরিকশাচালকও মারা গেছেন।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ট্রাক-সিএনজিচালিত অটোরিকশা-ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার সংঘর্ষ হয়। উপজেলার লাকসাম-চৌদ্দগ্রাম আঞ্চলিক সড়কের ফেলনা কাজী বাড়ি ইউটার্নে তিন যানবাহনের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তিরা হলেন জেলার নাঙ্গলকোট উপজেলার মৌকরা ইউনিয়নের মহেশ্বর গ্রামের আবুল বাশার, তাঁর স্ত্রী মোরশেদা বেগম ও সিএনজি অটোরিকশার চালক চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার নাটাপাড়ার কালা মিয়ার ছেলে মমতাজ।
এ ঘটনায় আহত ব্যক্তিরা হলেন নিহত দম্পতির ছেলে আবু তৈয়ব (২৬), একই উপজেলার বাঙ্গড্ডা ইউনিয়নের গান্দাচী গ্রামের আব্দুর রহমান (২৭), আগুনশাইন গ্রামের রাজমিস্ত্রি কবির হোসেন (৪০), শ্যামপুর গ্রামের ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালক মাহবুবুল হক ও মাহিনী গ্রামের আনোয়ারা বেগম (৪২)।
নিহত আবুল বাশারের ভাই মোস্তফা বলেন, ‘আমার ভাই-ভাবি তাঁদের ছেলে তৈয়বের জন্য চৌদ্দগ্রামের একটি এলাকায় পাত্রী দেখতে আসেন। পাত্রী দেখা শেষে সিএনজি অটোরিকশায় বাড়ি ফেরার পথে বিপরীত দিক থেকে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই আমার ভাই ও ভাবির মৃত্যু হয়।’
চৌদ্দগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ মেহেদী হাসান বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে তিনজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া আহত কয়েকজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস যায়।

ছেলের বিয়ের জন্য পাত্রী দেখতে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় এসেছিলেন আবুল বাশার ও তাঁর স্ত্রী মোরশেদা বেগম। সেখান থেকে নাঙ্গলকোট উপজেলায় বাড়ি ফেরার পথে ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে তাঁদের বহনকারী সিএনজি অটোরিকশাটি। এতে ঘটনাস্থলেই এই দম্পতি নিহত হন। অটোরিকশাচালকও মারা গেছেন।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ট্রাক-সিএনজিচালিত অটোরিকশা-ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার সংঘর্ষ হয়। উপজেলার লাকসাম-চৌদ্দগ্রাম আঞ্চলিক সড়কের ফেলনা কাজী বাড়ি ইউটার্নে তিন যানবাহনের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তিরা হলেন জেলার নাঙ্গলকোট উপজেলার মৌকরা ইউনিয়নের মহেশ্বর গ্রামের আবুল বাশার, তাঁর স্ত্রী মোরশেদা বেগম ও সিএনজি অটোরিকশার চালক চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার নাটাপাড়ার কালা মিয়ার ছেলে মমতাজ।
এ ঘটনায় আহত ব্যক্তিরা হলেন নিহত দম্পতির ছেলে আবু তৈয়ব (২৬), একই উপজেলার বাঙ্গড্ডা ইউনিয়নের গান্দাচী গ্রামের আব্দুর রহমান (২৭), আগুনশাইন গ্রামের রাজমিস্ত্রি কবির হোসেন (৪০), শ্যামপুর গ্রামের ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালক মাহবুবুল হক ও মাহিনী গ্রামের আনোয়ারা বেগম (৪২)।
নিহত আবুল বাশারের ভাই মোস্তফা বলেন, ‘আমার ভাই-ভাবি তাঁদের ছেলে তৈয়বের জন্য চৌদ্দগ্রামের একটি এলাকায় পাত্রী দেখতে আসেন। পাত্রী দেখা শেষে সিএনজি অটোরিকশায় বাড়ি ফেরার পথে বিপরীত দিক থেকে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই আমার ভাই ও ভাবির মৃত্যু হয়।’
চৌদ্দগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ মেহেদী হাসান বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে তিনজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া আহত কয়েকজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস যায়।

মা-বাবার খোঁজে আবারও বাংলাদেশে এসেছেন ডেনমার্কের নারী আশা ওয়েলিস। গত দুই-তিন দিন তিনি তাঁদের খোঁজে ছুটে বেড়াচ্ছেন খুলনা মহানগরীর মন্দির-গির্জা থেকে অলিগলিতে। কিন্তু তাঁর শেকড়ের সন্ধান এখনো পাননি। তিনি ছুটে গেছেন খুলনা পুরাতন রেলস্টেশনে—যেখান থেকে ১৯৭৫ সালে ডলি মণ্ডল নামে এক নারী তাঁকে ঢাকায় নিয়ে ২৬
১৭ মার্চ ২০২৪
কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
২৫ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
দুপুরে সভাস্থলে কয়েকজন কর্মচারীকে মাইক নিয়ে কথা বলতে দেখা যায়। এ সময় তাঁরা অনুষ্ঠানস্থলে সাধারণ মানুষকে আসার আহ্বান জানাতে থাকেন। কয়েকজন নারী এলেও অধিকাংশ চেয়ারই ছিল ফাঁকা।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আগত নারীরা নগর ভবনের আশপাশের বাড়ির বাসিন্দা। স্থানীয় ওয়ার্ডসচিবের অনুরোধে তাঁরা এসেছিলেন মশারি নিতে। কিন্তু মানুষজন না থাকায় অনুষ্ঠান বাতিল করা হলে খালি হাতেই ফিরে যেতে হয় তাঁদের।
মাসুদ রানা নামের একটি ওয়ার্ডের সচিব বলেন, ‘আমাকে কয়েকজন দরিদ্র বাসিন্দাকে নিয়ে আসতে বলা হয়েছিল মশারি দেবে বলে। আমি দুজন নারীকে নিয়ে এসেছিলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনাও আমাকে করতে বলা হয়। পরে জানানো হয়, অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে।’
জানতে চাইলে নাসিকের মেডিকেল অফিসার নাফিয়া ইসলাম বলেন, ‘কী কারণে অনুষ্ঠান হয়নি, তা বলতে পারছি না। প্রথমে শুনেছি অনুষ্ঠান হবে, পরে বলা হলো, আজ অনুষ্ঠান হবে না।’
এ বিষয়ে নাসিকের প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
দুপুরে সভাস্থলে কয়েকজন কর্মচারীকে মাইক নিয়ে কথা বলতে দেখা যায়। এ সময় তাঁরা অনুষ্ঠানস্থলে সাধারণ মানুষকে আসার আহ্বান জানাতে থাকেন। কয়েকজন নারী এলেও অধিকাংশ চেয়ারই ছিল ফাঁকা।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আগত নারীরা নগর ভবনের আশপাশের বাড়ির বাসিন্দা। স্থানীয় ওয়ার্ডসচিবের অনুরোধে তাঁরা এসেছিলেন মশারি নিতে। কিন্তু মানুষজন না থাকায় অনুষ্ঠান বাতিল করা হলে খালি হাতেই ফিরে যেতে হয় তাঁদের।
মাসুদ রানা নামের একটি ওয়ার্ডের সচিব বলেন, ‘আমাকে কয়েকজন দরিদ্র বাসিন্দাকে নিয়ে আসতে বলা হয়েছিল মশারি দেবে বলে। আমি দুজন নারীকে নিয়ে এসেছিলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনাও আমাকে করতে বলা হয়। পরে জানানো হয়, অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে।’
জানতে চাইলে নাসিকের মেডিকেল অফিসার নাফিয়া ইসলাম বলেন, ‘কী কারণে অনুষ্ঠান হয়নি, তা বলতে পারছি না। প্রথমে শুনেছি অনুষ্ঠান হবে, পরে বলা হলো, আজ অনুষ্ঠান হবে না।’
এ বিষয়ে নাসিকের প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

মা-বাবার খোঁজে আবারও বাংলাদেশে এসেছেন ডেনমার্কের নারী আশা ওয়েলিস। গত দুই-তিন দিন তিনি তাঁদের খোঁজে ছুটে বেড়াচ্ছেন খুলনা মহানগরীর মন্দির-গির্জা থেকে অলিগলিতে। কিন্তু তাঁর শেকড়ের সন্ধান এখনো পাননি। তিনি ছুটে গেছেন খুলনা পুরাতন রেলস্টেশনে—যেখান থেকে ১৯৭৫ সালে ডলি মণ্ডল নামে এক নারী তাঁকে ঢাকায় নিয়ে ২৬
১৭ মার্চ ২০২৪
ছেলের বিয়ের জন্য পাত্রী দেখতে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় এসেছিলেন আবুল বাশার ও তাঁর স্ত্রী মোরশেদা বেগম। সেখান থেকে নাঙ্গলকোট উপজেলায় বাড়ি ফেরার পথে ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে তাঁদের বহনকারী সিএনজি অটোরিকশাটি। এতে ঘটনাস্থলেই এই দম্পতি নিহত হন। অটোরিকশাচালকও মারা গেছেন।
১৪ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১ ঘণ্টা আগেসখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না। জাতীয় পার্টির লাঙ্গল, তারা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি নির্বাচনে যাব না।’
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার বহেড়াতৈল গণ উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাদের সিদ্দিকী এসব কথা বলেন। দ্বিবার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষে বহেড়াতৈল ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ এই জনসভার আয়োজন করে।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা জনগণের অধিকার চাই। ভোটাধিকার চাই। যখন সবাই পাকিস্তান চেয়েছিল, তখন জামায়াত ব্রিটিশদের গোলামি করেছে। যখন আমরা সবাই বাংলাদেশ স্বাধীন করতে চেয়েছি, তখন এই জামায়াত পাকিস্তানের পক্ষে ছিল, খুনখারাবি করেছে। সেই জামায়াত, তাকে নিয়ে ইলেকশন করলে আমি ইলেকশন করব?’
আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘এখনো হিসাব করলে দেখা যায়, ৪৩ পার্সেন্ট ভোট আওয়ামী লীগের আছে। ১৪ পার্সেন্ট জাতীয় পার্টির আছে, আমাদেরও তিন পার্সেন্টের মতো ভোট হয়েছে। এখন ইউনূস সরকার যাদের নিয়ে মিটিং করে, সেখানে তো আমাদের ডাকে নাই! আর এখন আমাদের ডাকলেই যাব? আর না।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘ইউনূস সাহেব, আপনাকে আমি অনেক বড় মানুষ মনে করেছিলাম। শেখ হাসিনা যখন আপনাকে সুদখোর বলত, আমি আপনার পাশে দাঁড়িয়েছিলাম। যদি আমি পাশে না দাঁড়াতাম, তবে আপনার গ্রামীণ ব্যাংক মাটির সঙ্গে মিশে যেত। আপনার গ্রামীণ ব্যাংক না শুধু, গ্রামীণ নামে যা বানিয়েছেন, সবকিছুর বিপদ আছে। আপনার কান্না শেষ হবে না। আপনি বাংলার মানুষকে চেনেন না। এনজিও চালানো আর দেশ চালানো এক কথা না। সে জন্য বলছি, এখনো সময় আছে, আপনি যদি সবাইকে সঙ্গে নিয়ে নিরপেক্ষ ও সন্তোষজনক একটা নির্বাচন করতে পারেন, এত কিছুর পরও আপনার নাম থাকবে, আপনাকে মানুষ সম্মান করবে। আর যদি মীরজাফর হতে চান, ঘসেটি বেগম হতে চান, তাহলে যা করছেন, তা করেন, বেশি দিন লাগবে না।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ করি না। আমি বঙ্গবন্ধু করি, আমি মুক্তিযুদ্ধ করি, আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাই। আমি জয় বাংলা করি। সরকার বাহাদুরকে বলে গেলাম, জয় বাংলা বলা যদি অপরাধ হয়, তাহলে আমাকে প্রথম গ্রেপ্তার করেন। সেখানেও আমি বলব, আমি জয় বাংলা বলে মুক্তিযুদ্ধ করেছি, জয় বাংলা বলেই আমার জীবন দিয়ে যেতে চাই। আমার নেতা বঙ্গবন্ধু, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ আমার ধ্যান, মুক্তিযুদ্ধ আমার চেতনা, বঙ্গবন্ধু আমার চৈতন্য।’
শেখ হাসিনার প্রসঙ্গ এনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বলেন, ‘কম বিরক্ত হয়ে শেখ হাসিনাকে তাড়ায় নাই। মানুষ একেবারে বিরক্ত হয়ে গিয়েছিল। শেখ হাসিনাকে তাড়ানোর ক্ষমতা এই আট-দশটা বাচ্চা ছেলের ছিল না। বিএনপি পারে নাই, জামায়াত পারে নাই, কিন্তু শেখ হাসিনার পতন হয়েছিল। আমি বিশ্বাস করি, এটা আল্লাহর তরফ থেকে হয়েছে। তিনি যে পরিমাণ অত্যাচার করেছেন, মানুষকে অসম্মান করেছেন, এর জন্য আল্লাহর তরফ থেকে তিনি পরাজিত হয়েছেন।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘গত ১৫-১৬ বছরে শেখ হাসিনা যে অত্যাচার করেছেন, ব্যাটারিচালিত গাড়ি স্ট্যান্ড, সিএনজি স্ট্যান্ড থেকে যে পরিমাণ চান্দা উঠিয়েছেন, তার ১০ গুণ এই ১২-১৪ মাসে অন্য দলেরা করেছে। শেখ হাসিনার পতনের সময় এক নম্বর দল ছিল ধানের শীষ। এখন তারা কিন্তু পেটের বিষ। এ কারণে আমি আগেও বলেছিলাম, যে কারণে মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে শেখ হাসিনাকে সরিয়েছে, ঠিক একই কাজ করলে বিএনপিকেও মানুষের ভুলে যেতে কষ্ট হবে না।’
জনসভায় ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিয়ার রহমান সভাপতিত্ব করেন। এতে বক্তব্য দেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের টাঙ্গাইল জেলা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবু সালেক হিটলু, উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র সানোয়ার হোসেন সজীব, কালিহাতী কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ইথার সিদ্দিকী, বাসাইলের সাবেক মেয়র রাহাত হাসান টিপু, উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা বিল্লাল হোসেন, আব্দুল্লাহ মিয়া, সহসভাপতি সানোয়ার হোসেন মাস্টার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশিক জাহাঙ্গীর, আলমগীর সিদ্দিকী, আবু জাহিদ রিপন, দেলোয়ার হোসেন মাস্টার, আঁখি আতোয়ার প্রমুখ।

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না। জাতীয় পার্টির লাঙ্গল, তারা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি নির্বাচনে যাব না।’
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার বহেড়াতৈল গণ উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাদের সিদ্দিকী এসব কথা বলেন। দ্বিবার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষে বহেড়াতৈল ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ এই জনসভার আয়োজন করে।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা জনগণের অধিকার চাই। ভোটাধিকার চাই। যখন সবাই পাকিস্তান চেয়েছিল, তখন জামায়াত ব্রিটিশদের গোলামি করেছে। যখন আমরা সবাই বাংলাদেশ স্বাধীন করতে চেয়েছি, তখন এই জামায়াত পাকিস্তানের পক্ষে ছিল, খুনখারাবি করেছে। সেই জামায়াত, তাকে নিয়ে ইলেকশন করলে আমি ইলেকশন করব?’
আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘এখনো হিসাব করলে দেখা যায়, ৪৩ পার্সেন্ট ভোট আওয়ামী লীগের আছে। ১৪ পার্সেন্ট জাতীয় পার্টির আছে, আমাদেরও তিন পার্সেন্টের মতো ভোট হয়েছে। এখন ইউনূস সরকার যাদের নিয়ে মিটিং করে, সেখানে তো আমাদের ডাকে নাই! আর এখন আমাদের ডাকলেই যাব? আর না।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘ইউনূস সাহেব, আপনাকে আমি অনেক বড় মানুষ মনে করেছিলাম। শেখ হাসিনা যখন আপনাকে সুদখোর বলত, আমি আপনার পাশে দাঁড়িয়েছিলাম। যদি আমি পাশে না দাঁড়াতাম, তবে আপনার গ্রামীণ ব্যাংক মাটির সঙ্গে মিশে যেত। আপনার গ্রামীণ ব্যাংক না শুধু, গ্রামীণ নামে যা বানিয়েছেন, সবকিছুর বিপদ আছে। আপনার কান্না শেষ হবে না। আপনি বাংলার মানুষকে চেনেন না। এনজিও চালানো আর দেশ চালানো এক কথা না। সে জন্য বলছি, এখনো সময় আছে, আপনি যদি সবাইকে সঙ্গে নিয়ে নিরপেক্ষ ও সন্তোষজনক একটা নির্বাচন করতে পারেন, এত কিছুর পরও আপনার নাম থাকবে, আপনাকে মানুষ সম্মান করবে। আর যদি মীরজাফর হতে চান, ঘসেটি বেগম হতে চান, তাহলে যা করছেন, তা করেন, বেশি দিন লাগবে না।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ করি না। আমি বঙ্গবন্ধু করি, আমি মুক্তিযুদ্ধ করি, আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাই। আমি জয় বাংলা করি। সরকার বাহাদুরকে বলে গেলাম, জয় বাংলা বলা যদি অপরাধ হয়, তাহলে আমাকে প্রথম গ্রেপ্তার করেন। সেখানেও আমি বলব, আমি জয় বাংলা বলে মুক্তিযুদ্ধ করেছি, জয় বাংলা বলেই আমার জীবন দিয়ে যেতে চাই। আমার নেতা বঙ্গবন্ধু, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ আমার ধ্যান, মুক্তিযুদ্ধ আমার চেতনা, বঙ্গবন্ধু আমার চৈতন্য।’
শেখ হাসিনার প্রসঙ্গ এনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বলেন, ‘কম বিরক্ত হয়ে শেখ হাসিনাকে তাড়ায় নাই। মানুষ একেবারে বিরক্ত হয়ে গিয়েছিল। শেখ হাসিনাকে তাড়ানোর ক্ষমতা এই আট-দশটা বাচ্চা ছেলের ছিল না। বিএনপি পারে নাই, জামায়াত পারে নাই, কিন্তু শেখ হাসিনার পতন হয়েছিল। আমি বিশ্বাস করি, এটা আল্লাহর তরফ থেকে হয়েছে। তিনি যে পরিমাণ অত্যাচার করেছেন, মানুষকে অসম্মান করেছেন, এর জন্য আল্লাহর তরফ থেকে তিনি পরাজিত হয়েছেন।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘গত ১৫-১৬ বছরে শেখ হাসিনা যে অত্যাচার করেছেন, ব্যাটারিচালিত গাড়ি স্ট্যান্ড, সিএনজি স্ট্যান্ড থেকে যে পরিমাণ চান্দা উঠিয়েছেন, তার ১০ গুণ এই ১২-১৪ মাসে অন্য দলেরা করেছে। শেখ হাসিনার পতনের সময় এক নম্বর দল ছিল ধানের শীষ। এখন তারা কিন্তু পেটের বিষ। এ কারণে আমি আগেও বলেছিলাম, যে কারণে মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে শেখ হাসিনাকে সরিয়েছে, ঠিক একই কাজ করলে বিএনপিকেও মানুষের ভুলে যেতে কষ্ট হবে না।’
জনসভায় ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিয়ার রহমান সভাপতিত্ব করেন। এতে বক্তব্য দেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের টাঙ্গাইল জেলা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবু সালেক হিটলু, উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র সানোয়ার হোসেন সজীব, কালিহাতী কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ইথার সিদ্দিকী, বাসাইলের সাবেক মেয়র রাহাত হাসান টিপু, উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা বিল্লাল হোসেন, আব্দুল্লাহ মিয়া, সহসভাপতি সানোয়ার হোসেন মাস্টার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশিক জাহাঙ্গীর, আলমগীর সিদ্দিকী, আবু জাহিদ রিপন, দেলোয়ার হোসেন মাস্টার, আঁখি আতোয়ার প্রমুখ।

মা-বাবার খোঁজে আবারও বাংলাদেশে এসেছেন ডেনমার্কের নারী আশা ওয়েলিস। গত দুই-তিন দিন তিনি তাঁদের খোঁজে ছুটে বেড়াচ্ছেন খুলনা মহানগরীর মন্দির-গির্জা থেকে অলিগলিতে। কিন্তু তাঁর শেকড়ের সন্ধান এখনো পাননি। তিনি ছুটে গেছেন খুলনা পুরাতন রেলস্টেশনে—যেখান থেকে ১৯৭৫ সালে ডলি মণ্ডল নামে এক নারী তাঁকে ঢাকায় নিয়ে ২৬
১৭ মার্চ ২০২৪
ছেলের বিয়ের জন্য পাত্রী দেখতে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় এসেছিলেন আবুল বাশার ও তাঁর স্ত্রী মোরশেদা বেগম। সেখান থেকে নাঙ্গলকোট উপজেলায় বাড়ি ফেরার পথে ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে তাঁদের বহনকারী সিএনজি অটোরিকশাটি। এতে ঘটনাস্থলেই এই দম্পতি নিহত হন। অটোরিকশাচালকও মারা গেছেন।
১৪ মিনিট আগে
কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
২৫ মিনিট আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
আজ সোমবার বিকেলে উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের পাইটখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যিশু মোহাম্মদ পাইটখালী গ্রামের রবিন ইসলাম রবির ছেলে এবং বাবর আলী একই গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, যিশুর দাদা ও বাবরের নানা হেলাল উদ্দিনের দুই বিঘা জমি নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া এই জমি বাবরের পরিবার তাঁর নানার কাছে থেকে কিনেছে বলে দাবি করে আসছিল। অপর দিকে যিশুও বাবার সূত্রে সেই জমি নিজের বলে দাবি করে আসছিলেন। জমিটি বাবরদের দখলে ছিল, আদালতে জমিটি নিয়ে একাধিক মামলাও চলমান ছিল।
আজ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে যিশু তাঁর পরিবারের সদস্যদের ও কিছু লোকজন নিয়ে সেই জমির দখল নিতে যান। এ সময় বাবরও লোকজন নিয়ে তা প্রতিহত করতে আসেন। দুই পক্ষের তর্কাতর্কির একপর্যায়ে বাবর তাঁর মামাতো ভাই যিশুকে ছুরি দিয়ে ঘাড়ে ও পেটে আঘাত করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা যিশুকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
নিমপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেন, জমিটা নিয়ে আদালতে চার-পাঁচটি মামলা চলমান ছিল। এর মধ্যে আজকে দখলকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা মূল অভিযুক্ত বাবরকে অবরুদ্ধ করলে পুলিশ আটক করে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হবে। মূল আসামিকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
আজ সোমবার বিকেলে উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের পাইটখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যিশু মোহাম্মদ পাইটখালী গ্রামের রবিন ইসলাম রবির ছেলে এবং বাবর আলী একই গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, যিশুর দাদা ও বাবরের নানা হেলাল উদ্দিনের দুই বিঘা জমি নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া এই জমি বাবরের পরিবার তাঁর নানার কাছে থেকে কিনেছে বলে দাবি করে আসছিল। অপর দিকে যিশুও বাবার সূত্রে সেই জমি নিজের বলে দাবি করে আসছিলেন। জমিটি বাবরদের দখলে ছিল, আদালতে জমিটি নিয়ে একাধিক মামলাও চলমান ছিল।
আজ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে যিশু তাঁর পরিবারের সদস্যদের ও কিছু লোকজন নিয়ে সেই জমির দখল নিতে যান। এ সময় বাবরও লোকজন নিয়ে তা প্রতিহত করতে আসেন। দুই পক্ষের তর্কাতর্কির একপর্যায়ে বাবর তাঁর মামাতো ভাই যিশুকে ছুরি দিয়ে ঘাড়ে ও পেটে আঘাত করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা যিশুকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
নিমপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেন, জমিটা নিয়ে আদালতে চার-পাঁচটি মামলা চলমান ছিল। এর মধ্যে আজকে দখলকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা মূল অভিযুক্ত বাবরকে অবরুদ্ধ করলে পুলিশ আটক করে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হবে। মূল আসামিকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

মা-বাবার খোঁজে আবারও বাংলাদেশে এসেছেন ডেনমার্কের নারী আশা ওয়েলিস। গত দুই-তিন দিন তিনি তাঁদের খোঁজে ছুটে বেড়াচ্ছেন খুলনা মহানগরীর মন্দির-গির্জা থেকে অলিগলিতে। কিন্তু তাঁর শেকড়ের সন্ধান এখনো পাননি। তিনি ছুটে গেছেন খুলনা পুরাতন রেলস্টেশনে—যেখান থেকে ১৯৭৫ সালে ডলি মণ্ডল নামে এক নারী তাঁকে ঢাকায় নিয়ে ২৬
১৭ মার্চ ২০২৪
ছেলের বিয়ের জন্য পাত্রী দেখতে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় এসেছিলেন আবুল বাশার ও তাঁর স্ত্রী মোরশেদা বেগম। সেখান থেকে নাঙ্গলকোট উপজেলায় বাড়ি ফেরার পথে ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে তাঁদের বহনকারী সিএনজি অটোরিকশাটি। এতে ঘটনাস্থলেই এই দম্পতি নিহত হন। অটোরিকশাচালকও মারা গেছেন।
১৪ মিনিট আগে
কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
২৫ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না
১ ঘণ্টা আগে