চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
নারী কেলেঙ্কারি ও শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে চুয়াডাঙ্গা কামিল মাদ্রাসার দুই শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ বুধবার বরখাস্ত সংক্রান্ত চিঠি অভিযুক্তদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
বরখাস্ত হওয়া শিক্ষকেরা হলেন–সহকারী শিক্ষক (কৃষি শিক্ষা) ওয়াহিদ মোহা. রাশেদীন আমিন রাজন ও সহকারী অধ্যাপক মো. রুহুল আমিন।
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা জিন্নাত আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির গত ফেব্রুয়ারির সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক অভিযুক্ত দুই শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্তের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তারা নোটিশ গ্রহণ করেছেন।’
এর আগে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভায় সহকারী শিক্ষক (কৃষি শিক্ষা) ওয়াহিদ মোহা. রাশেদীন আমিন রাজনের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গ, নারী কেলেঙ্কারি ও সভাপতির স্বাক্ষর জাল করা এবং সহকারী অধ্যাপক রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বরখাস্তের চিঠিতে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের ১০ সেপ্টেম্বর সকালে সহকারী শিক্ষক (কৃষি শিক্ষা) ওয়াহিদ মোহা. রাশেদীন আমিন রাজন এবং সহকারী অধ্যাপক রুহুল আমিন মাদ্রাসার অধ্যক্ষের কক্ষে বিধিমোতাবেক শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনার বিরোধিতা করে অসদাচরণ ও অশ্লীল গালিগালাজ করেন। এ সময় সহকারী অধ্যাপক (রাষ্ট্রবিজ্ঞান) আবুল হাশেম ও প্রভাষক (গ্রন্থাগার ও তথ্যবিজ্ঞান) মাসুদুর রহমান প্রতিবাদ করলে অভিযুক্তরা ওই দুই শিক্ষককে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে রক্তাক্ত করেন এবং প্রাণনাশের হুমকি দেন।
এ ছাড়া সহকারী শিক্ষক (কৃষি শিক্ষা) ওয়াহিদ মোহা. রাশেদীন আমিন রাজনের বিরুদ্ধে নারী কেলেঙ্কারি ও মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে উচ্চতর বেতনের আবেদন করার বিষয় প্রমাণিত হয়।
এসব বিষয়ে অভিযুক্ত দুই শিক্ষককে দু’দফা কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হলেও তারা সন্তোষজনক জবাব দিতে ব্যর্থ হন। এ কারণে চুয়াডাঙ্গা কামিল মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির গত ২৮ ফেব্রুয়ারির সভায় ওই দুই শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত হয়।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা কামিল মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও সাবেক মেয়র রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শৃঙ্খলা ভঙ্গ, নারী কেলেঙ্কারি ও সভাপতির স্বাক্ষর জাল করার অপরাধে দুই শিক্ষককে বরখাস্ত করা হয়েছে। এটি পরিচালনা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক বিধি মেনে করা হয়েছে।’
নারী কেলেঙ্কারি ও শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে চুয়াডাঙ্গা কামিল মাদ্রাসার দুই শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ বুধবার বরখাস্ত সংক্রান্ত চিঠি অভিযুক্তদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
বরখাস্ত হওয়া শিক্ষকেরা হলেন–সহকারী শিক্ষক (কৃষি শিক্ষা) ওয়াহিদ মোহা. রাশেদীন আমিন রাজন ও সহকারী অধ্যাপক মো. রুহুল আমিন।
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা জিন্নাত আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির গত ফেব্রুয়ারির সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক অভিযুক্ত দুই শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্তের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তারা নোটিশ গ্রহণ করেছেন।’
এর আগে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভায় সহকারী শিক্ষক (কৃষি শিক্ষা) ওয়াহিদ মোহা. রাশেদীন আমিন রাজনের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গ, নারী কেলেঙ্কারি ও সভাপতির স্বাক্ষর জাল করা এবং সহকারী অধ্যাপক রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বরখাস্তের চিঠিতে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের ১০ সেপ্টেম্বর সকালে সহকারী শিক্ষক (কৃষি শিক্ষা) ওয়াহিদ মোহা. রাশেদীন আমিন রাজন এবং সহকারী অধ্যাপক রুহুল আমিন মাদ্রাসার অধ্যক্ষের কক্ষে বিধিমোতাবেক শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনার বিরোধিতা করে অসদাচরণ ও অশ্লীল গালিগালাজ করেন। এ সময় সহকারী অধ্যাপক (রাষ্ট্রবিজ্ঞান) আবুল হাশেম ও প্রভাষক (গ্রন্থাগার ও তথ্যবিজ্ঞান) মাসুদুর রহমান প্রতিবাদ করলে অভিযুক্তরা ওই দুই শিক্ষককে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে রক্তাক্ত করেন এবং প্রাণনাশের হুমকি দেন।
এ ছাড়া সহকারী শিক্ষক (কৃষি শিক্ষা) ওয়াহিদ মোহা. রাশেদীন আমিন রাজনের বিরুদ্ধে নারী কেলেঙ্কারি ও মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে উচ্চতর বেতনের আবেদন করার বিষয় প্রমাণিত হয়।
এসব বিষয়ে অভিযুক্ত দুই শিক্ষককে দু’দফা কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হলেও তারা সন্তোষজনক জবাব দিতে ব্যর্থ হন। এ কারণে চুয়াডাঙ্গা কামিল মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির গত ২৮ ফেব্রুয়ারির সভায় ওই দুই শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত হয়।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা কামিল মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও সাবেক মেয়র রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শৃঙ্খলা ভঙ্গ, নারী কেলেঙ্কারি ও সভাপতির স্বাক্ষর জাল করার অপরাধে দুই শিক্ষককে বরখাস্ত করা হয়েছে। এটি পরিচালনা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক বিধি মেনে করা হয়েছে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২৫ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২৯ মিনিট আগে