যশোরের মনিরামপুরের খেদাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদে করোনাকালীন দুস্থদের জন্য বরাদ্দ ২.৭৩ টন পচা চাল বিতরণের চেষ্টা করেছেন চেয়ারম্যান ও সচিব। কোন প্রকার চূড়ান্ত তালিকা না করে তড়িঘড়ি চাল বিতরণের প্রক্রিয়া শুরু করেন তাঁরা। চাল দেওয়ার কথা বলে আজ রোববার সকালে বিভিন্ন এলাকা থেকে ৩০০-৪০০ নারী-পুরুষকে পরিষদে জড়ো করেন তাঁরা।
তবে চেয়ারম্যান ও সচিবের সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। পচা চাল বিতরণের খবর পেয়ে মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ জাকির হাসান বেলা ১১টার দিকে পরিষদে হাজির হয়ে চাল সিলগালা করে দেন।
এদিকে চাল বিতরণ না করে পরিষদের গুদামে পচানোর দায়ে খেদাপাড়া ইউপির সচিব মৃনাল কান্তিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ করেছেন ইউএনও। রোববার অফিস সময়ের মধ্যে তাঁকে নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
'চাল পচছে গুদামে' শিরোনামে খেদাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের গুদামে ৫৫-৬০ বস্তা ত্রাণের চাল পচার ঘটনা নিয়ে আজ রোববার আজকের পত্রিকায় একটি খবর প্রকাশিত হলে, তা প্রশাসনের নজরে আসে। ঘটনাটি জানাজানি হলে সমালোচনার মুখে পড়েন ওই ইউপির চেয়ারম্যান এসএম আব্দুল হক ও সচিব মৃনাল কান্তি। অনেকে এ ঘটনায় তাঁদের বিচারের দাবি করেছেন।
করোনাকালীন গৃহবন্দী দুস্থদের বিতরণের জন্য গত আগস্টের প্রথম ও শেষ সপ্তাহে দুই ধাপে ৫৫ বস্তা (২ হাজার ৭৩০ কেজি) চাল তোলেন চেয়ারম্যান আব্দুল হক। চালগুলো বিতরণ না করে তিনি পরিষদের গুদামে রেখে দেন। ফলে খোলা জায়গায় পড়ে চালে পচন ধরে।
রোববার পরিষদে উপস্থিত থাকা প্রত্যক্ষদর্শী রাজু আহমেদ বলেন, সকালে চাল নেওয়ার জন্য ৩০০-৪০০ নারী-পুরুষ পরিষদে আসেন। চেয়ারম্যান তাঁদের আসতে বলেছেন। চাল নেওয়ার জন্য সচিবের কাছে জাতীয় পরিচয়পত্র জমা দিয়ে সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়ান তাঁরা। এরই মধ্যে খবর পেয়ে ইউএনও আসেন। তিনি চাল পচা দেখতে পেয়ে সব চাল জব্দ করে একটি কক্ষে তালাবদ্ধ করে রাখেন। এ সময় চাল নিতে আসা লোকজন হইচই শুরু করেন।
রাজু আহমেদ বলেন, ইউএনও আসার খবর পেয়ে চেয়ারম্যানও পরিষদে আসেন। তখন ইউএনও পরিষদের সচিবকে তিরস্কার করেন। সচিব চাল বিতরণ না হওয়ার খবর কেন ইউএনওকে জানাননি, সে জন্য তাঁকে বদলির জন্য প্রস্তুত থাকতে বলেছেন ইউএনও। একই সঙ্গে চেয়ারম্যানকে সমপরিমাণ চাল কিনে দুস্থদের মাঝে বিতরণের জন্য প্রস্তুতি নিতেও বলেছেন ইউএনও।
জানতে চাইলে মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ জাকির হাসান বলেন, খেদাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদে গিয়েছি। আমি যে তথ্য পেয়েছি তার রিপোর্ট পাঠিয়ে দেব।
মনিরামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমা খানম বলেন, ইউএনও ঘটনাস্থলে গিয়ে আমার সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি পচা চাল উদ্ধার করে সিলগালা করেছেন বলে আমাকে জানিয়েছেন।
যশোরের মনিরামপুরের খেদাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদে করোনাকালীন দুস্থদের জন্য বরাদ্দ ২.৭৩ টন পচা চাল বিতরণের চেষ্টা করেছেন চেয়ারম্যান ও সচিব। কোন প্রকার চূড়ান্ত তালিকা না করে তড়িঘড়ি চাল বিতরণের প্রক্রিয়া শুরু করেন তাঁরা। চাল দেওয়ার কথা বলে আজ রোববার সকালে বিভিন্ন এলাকা থেকে ৩০০-৪০০ নারী-পুরুষকে পরিষদে জড়ো করেন তাঁরা।
তবে চেয়ারম্যান ও সচিবের সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। পচা চাল বিতরণের খবর পেয়ে মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ জাকির হাসান বেলা ১১টার দিকে পরিষদে হাজির হয়ে চাল সিলগালা করে দেন।
এদিকে চাল বিতরণ না করে পরিষদের গুদামে পচানোর দায়ে খেদাপাড়া ইউপির সচিব মৃনাল কান্তিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ করেছেন ইউএনও। রোববার অফিস সময়ের মধ্যে তাঁকে নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
'চাল পচছে গুদামে' শিরোনামে খেদাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের গুদামে ৫৫-৬০ বস্তা ত্রাণের চাল পচার ঘটনা নিয়ে আজ রোববার আজকের পত্রিকায় একটি খবর প্রকাশিত হলে, তা প্রশাসনের নজরে আসে। ঘটনাটি জানাজানি হলে সমালোচনার মুখে পড়েন ওই ইউপির চেয়ারম্যান এসএম আব্দুল হক ও সচিব মৃনাল কান্তি। অনেকে এ ঘটনায় তাঁদের বিচারের দাবি করেছেন।
করোনাকালীন গৃহবন্দী দুস্থদের বিতরণের জন্য গত আগস্টের প্রথম ও শেষ সপ্তাহে দুই ধাপে ৫৫ বস্তা (২ হাজার ৭৩০ কেজি) চাল তোলেন চেয়ারম্যান আব্দুল হক। চালগুলো বিতরণ না করে তিনি পরিষদের গুদামে রেখে দেন। ফলে খোলা জায়গায় পড়ে চালে পচন ধরে।
রোববার পরিষদে উপস্থিত থাকা প্রত্যক্ষদর্শী রাজু আহমেদ বলেন, সকালে চাল নেওয়ার জন্য ৩০০-৪০০ নারী-পুরুষ পরিষদে আসেন। চেয়ারম্যান তাঁদের আসতে বলেছেন। চাল নেওয়ার জন্য সচিবের কাছে জাতীয় পরিচয়পত্র জমা দিয়ে সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়ান তাঁরা। এরই মধ্যে খবর পেয়ে ইউএনও আসেন। তিনি চাল পচা দেখতে পেয়ে সব চাল জব্দ করে একটি কক্ষে তালাবদ্ধ করে রাখেন। এ সময় চাল নিতে আসা লোকজন হইচই শুরু করেন।
রাজু আহমেদ বলেন, ইউএনও আসার খবর পেয়ে চেয়ারম্যানও পরিষদে আসেন। তখন ইউএনও পরিষদের সচিবকে তিরস্কার করেন। সচিব চাল বিতরণ না হওয়ার খবর কেন ইউএনওকে জানাননি, সে জন্য তাঁকে বদলির জন্য প্রস্তুত থাকতে বলেছেন ইউএনও। একই সঙ্গে চেয়ারম্যানকে সমপরিমাণ চাল কিনে দুস্থদের মাঝে বিতরণের জন্য প্রস্তুতি নিতেও বলেছেন ইউএনও।
জানতে চাইলে মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ জাকির হাসান বলেন, খেদাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদে গিয়েছি। আমি যে তথ্য পেয়েছি তার রিপোর্ট পাঠিয়ে দেব।
মনিরামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমা খানম বলেন, ইউএনও ঘটনাস্থলে গিয়ে আমার সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি পচা চাল উদ্ধার করে সিলগালা করেছেন বলে আমাকে জানিয়েছেন।
আজ সোমবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের মর্গের এক কোণে বসে অঝোরে কাঁদতে কাঁদতে কথাগুলো বলছিলেন বালা দাস। তিনি নগরীতে পিকআপ ভ্যান দুর্ঘটনায় নিহত অজিত দাসের স্ত্রী। আজ সোমবার ভোরে নগরীর সিটি গেট এলাকায় থেমে থাকা একটি কাভার্ড ভ্যানের সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ হারানো একটি পিকআপের সংঘর্ষ ঘটে।
১২ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটের ঘটনায় সিলেটের জেলা প্রশাসককে (ডিসি) সরানোর পর এবার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আজিজুন্নাহারকে বদলি করা হয়েছে। আজ সোমবার সিলেট বিভাগীয় কমিশনার খান মো. রেজা-উন-নবী স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
২০ মিনিট আগেদিনাজপুরের খানসামা উপজেলার একমাত্র চর মাঝিয়ালির বাসিন্দারা চলাচলের জন্য অবশেষে একটি নৌকা পেয়েছেন। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে চরবাসীদের হাতে নৌকা বুঝিয়ে দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুজ্জামান সরকার।
২৯ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনের মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু হয়েছে। প্রথম দিন আজ সোমবার ৪৭ জন শিক্ষার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এ ছাড়া হল সংসদ নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ৮৬ শিক্ষার্থী। সন্ধ্যায় জাকসু নির্বাচন কমিশনের সদস্যসচিব...
৪০ মিনিট আগে