চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা রেলস্টেশনে দুটি আন্তনগর ট্রেনের বিরতিসহ ছয় দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছেন দর্শনাবাসী। গতকাল বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় দর্শনা হল্ট স্টেশনে চিলাহাটিগামী রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেন আটকে এ কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা। পরে প্রশাসনের আশ্বাসে আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ান আন্দোলনকারীরা।
‘দর্শনার জন্য আমরা’ নামের একটি সংগঠনের ঘোষিত রেলপথ অবরোধ আন্দোলন কর্মসূচিতে অংশ নেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ, সমাজ সেবক ও স্কুল-কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
রেলপথ অবরোধ আন্দোলনে অংশ নিয়ে বক্তারা বলেন, ‘দর্শনা হল্ট স্টেশনে সুন্দরবন আপ ও চিত্রা ডাউন ট্রেনের যাত্রাবিরতি এই দর্শনাবাসীর প্রাণের দাবি। অথচ রহস্যজনক কারণে দর্শনায় এ দুটি ট্রেনের বিরতি নেই। এতে মধ্যরাতে দুর্ভোগে পড়তে হয় দর্শনাসহ আশপাশের হাজার হাজার মানুষের।’ এ সময় দাবি আদায় না হলে আরও কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
পারকৃষ্ণপুর মদনা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এ এস এম জাকারিয়া আলম বলেন, ‘রেলগেটে ওভারপাস, আন্ডারপাস নির্মাণ, রেলওয়ে কনটেইনার টার্মিনাল নির্মাণ, খুলনা-দর্শনা রেলপথে ডাবল লাইনের কাজ দ্রুত শুরু, বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের পুনরায় দুটি এসি কোচ ও কোচ সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে।’
এদিকে রেলপথ অবরোধের খবর পেয়ে দর্শনা হল্ট স্টেশনে ছুটে আসেন দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোকসানা মিতা। এ সময় তিনি আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে বলেন, ‘এই যৌক্তিক দাবির পক্ষে প্রশাসন রয়েছে। এই দাবি পূরণের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করা হবে। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আপনাদের হয়ে আমরা কাজ করে যাব।’ পরে ইউএনওর অনুরোধে আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ান আন্দোলনকারীরা। সচল হয় ট্রেন চলাচল।
আন্দোলনকারীদের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন ‘দর্শনার জন্য আমরা’ সংগঠনের আহ্বায়ক আনোয়ারুল ইসলাম বাবু, পারকৃষ্ণপুর-মদনা ইউপি চেয়ারম্যান এস এম জাকারিয়া আলম প্রমুখ।
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা রেলস্টেশনে দুটি আন্তনগর ট্রেনের বিরতিসহ ছয় দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছেন দর্শনাবাসী। গতকাল বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় দর্শনা হল্ট স্টেশনে চিলাহাটিগামী রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেন আটকে এ কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা। পরে প্রশাসনের আশ্বাসে আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ান আন্দোলনকারীরা।
‘দর্শনার জন্য আমরা’ নামের একটি সংগঠনের ঘোষিত রেলপথ অবরোধ আন্দোলন কর্মসূচিতে অংশ নেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ, সমাজ সেবক ও স্কুল-কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
রেলপথ অবরোধ আন্দোলনে অংশ নিয়ে বক্তারা বলেন, ‘দর্শনা হল্ট স্টেশনে সুন্দরবন আপ ও চিত্রা ডাউন ট্রেনের যাত্রাবিরতি এই দর্শনাবাসীর প্রাণের দাবি। অথচ রহস্যজনক কারণে দর্শনায় এ দুটি ট্রেনের বিরতি নেই। এতে মধ্যরাতে দুর্ভোগে পড়তে হয় দর্শনাসহ আশপাশের হাজার হাজার মানুষের।’ এ সময় দাবি আদায় না হলে আরও কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
পারকৃষ্ণপুর মদনা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এ এস এম জাকারিয়া আলম বলেন, ‘রেলগেটে ওভারপাস, আন্ডারপাস নির্মাণ, রেলওয়ে কনটেইনার টার্মিনাল নির্মাণ, খুলনা-দর্শনা রেলপথে ডাবল লাইনের কাজ দ্রুত শুরু, বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের পুনরায় দুটি এসি কোচ ও কোচ সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে।’
এদিকে রেলপথ অবরোধের খবর পেয়ে দর্শনা হল্ট স্টেশনে ছুটে আসেন দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোকসানা মিতা। এ সময় তিনি আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে বলেন, ‘এই যৌক্তিক দাবির পক্ষে প্রশাসন রয়েছে। এই দাবি পূরণের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করা হবে। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আপনাদের হয়ে আমরা কাজ করে যাব।’ পরে ইউএনওর অনুরোধে আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ান আন্দোলনকারীরা। সচল হয় ট্রেন চলাচল।
আন্দোলনকারীদের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন ‘দর্শনার জন্য আমরা’ সংগঠনের আহ্বায়ক আনোয়ারুল ইসলাম বাবু, পারকৃষ্ণপুর-মদনা ইউপি চেয়ারম্যান এস এম জাকারিয়া আলম প্রমুখ।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে