কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি
মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ২০০তম জন্মবার্ষিকীতে এবার ‘মহাকবি মধুসূদন পদক’ পেলেন কবি সুহিতা সুলতানা। ‘শ্রেষ্ঠ কবিতা’ গ্রন্থের জন্য সৃজনশীল সাহিত্য (কবিতা) ক্যাটাগরিতে তাঁকে এই পদক দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে যশোরের কেশবপুরে অনুষ্ঠিত মধুমেলার সপ্তম দিনে মধুমঞ্চে খুলনা বিভাগীয় কমিশনার হেলাল মাহমুদ শরীফ সুহিতা সুলতানার হাতে পদক, সনদপত্র ও এক লাখ টাকার চেক তুলে দেন। বাংলা সাহিত্যে অবদানের জন্য এ বছর তাঁকে এই পদক দেওয়া হয়েছে।
কবি সুহিতা সুলতানার প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থগুলো হলো, দাঁড়াও পথিকবর (যৌথ), দুঃসহ শুদ্ধতা, অবিরাম শোকার্ত স্বপ্নেরা, অসংখ্য অভিশাপ নিদ্রার ভেতরে, হাওয়ায় হাওয়ায় ওড়ে বিষঘুম, শূন্যতার এক আশ্চর্য মহিমা, নির্বাচিত কবিতা, ভাসে বহুবিধ খেলা, কবিতা সমগ্র-১, প্রেম ও বিরহের কবিতা, ঘাস হয়ে জেগে থাকে প্রাণভূমি, স্বপ্ন বৃত্তান্ত, কোনো এক হেমন্তের দিনে, হে জলের অবগুণ্ঠন, নৈঃশব্দ্যের এক মধ্যদুপুর, মার্বেল ঘুড়ি, জলকপাট, অনন্ত স্বপ্নের ভেতরে, হারিকেনজাল, হাঁসকল, জলে ভরা মেঘের দিকে, অগ্নিমোম, কোয়ারেন্টাইন ও অনিদ্রার খসড়া।
সুহিতা সুলতানার সমৃদ্ধ সাহিত্যকর্মের মধ্যে রয়েছে চারটি উপন্যাস—মুখোশের আড়ালে নরনারীগণ, মানবাঙ্ক, মুক্তিযুদ্ধ ও একা একজীবন এবং ধ্বংস বীজ। তাঁর প্রবন্ধগ্রন্থের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—সুহিতা সুলতানার গদ্য সংগ্রহ (প্রথম), গ্রন্থ প্রকৃতি বিজ্ঞান ও মন এবং গদ্য ও অন্যান্য প্রসঙ্গ। এ ছাড়া তিনি ১৯৪৫—১৯৯৫ ষাটজন কবির কাব্য চিন্তন নামে একটি গ্রন্থ সম্পাদনা করেছেন।
বিশিষ্ট কবি সুহিতা সুলতানা ১৯৬৫ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর যশোর সদর উপজেলার শংকরপুরে জন্ম গ্রহণ করেন। বর্তমান যশোর উপশহরের স্থায়ী বাসিন্দা শেখ বোরহান উদ্দিন আহমেদ ও সৈয়দা রেবেকা সুলতানা দম্পতির দ্বিতীয় সন্তান তিনি।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে বিএ (অনার্স), এমএ ডিগ্রি নেন সুহিতা সুলতানা। পেশাগত জীবনে তিনি জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র, ঢাকার উপপরিচালক হিসেবে গ্রন্থের উন্নয়ন-সম্পর্কিত গবেষণাধর্মী বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত আছেন। বাংলা ভাষার পাশাপাশি নরওয়েজীয়, রুশ ও হিন্দি ভাষায় চর্চা করেন তিনি।
যশোর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদারের সভাপতিত্বে পদক বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন যশোর জেলার সিভিল সার্জন বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস, যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফিরোজ কবির, কেশবপুর পৌর মেয়র রফিকুল ইসলাম মোড়ল, যশোরের রামকৃষ্ণ আশ্রম ও রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী জ্ঞানপ্রকাশানন্দ এবং সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান।
অনুষ্ঠানে আলোচনা করেন সাগরদাঁড়ির মধুসূদন একাডেমির পরিচালক খন্দকার খসরু পারভেজ, যশোর ইনস্টিটিউটের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ লিটু ও যশোর জেলা সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি দীপংকর দাস রতন। অনুভূতি প্রকাশ করেন ২০২৪ সালে ‘শ্রেষ্ঠ কবিতা’ গ্রন্থের জন্য সৃজনশীল সাহিত্য (কবিতা) ক্যাটাগরিতে মহাকবি মধুসূদন পদক প্রাপ্ত কবি সুহিতা সুলতানা।
যশোর জেলা প্রশাসনের আয়োজনে আগামীকাল পর্যন্ত কেশবপুরের সাগরদাঁড়িতে ৯ দিনব্যাপী এই মধুমেলা চলবে।
১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি যশোরের কেশবপুর উপজেলার কপোতাক্ষ নদের তীরে সাগরদাঁড়ি গ্রামের বিখ্যাত দত্ত পরিবারে জন্ম নেন মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ২০০তম জন্মবার্ষিকীতে এবার ‘মহাকবি মধুসূদন পদক’ পেলেন কবি সুহিতা সুলতানা। ‘শ্রেষ্ঠ কবিতা’ গ্রন্থের জন্য সৃজনশীল সাহিত্য (কবিতা) ক্যাটাগরিতে তাঁকে এই পদক দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে যশোরের কেশবপুরে অনুষ্ঠিত মধুমেলার সপ্তম দিনে মধুমঞ্চে খুলনা বিভাগীয় কমিশনার হেলাল মাহমুদ শরীফ সুহিতা সুলতানার হাতে পদক, সনদপত্র ও এক লাখ টাকার চেক তুলে দেন। বাংলা সাহিত্যে অবদানের জন্য এ বছর তাঁকে এই পদক দেওয়া হয়েছে।
কবি সুহিতা সুলতানার প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থগুলো হলো, দাঁড়াও পথিকবর (যৌথ), দুঃসহ শুদ্ধতা, অবিরাম শোকার্ত স্বপ্নেরা, অসংখ্য অভিশাপ নিদ্রার ভেতরে, হাওয়ায় হাওয়ায় ওড়ে বিষঘুম, শূন্যতার এক আশ্চর্য মহিমা, নির্বাচিত কবিতা, ভাসে বহুবিধ খেলা, কবিতা সমগ্র-১, প্রেম ও বিরহের কবিতা, ঘাস হয়ে জেগে থাকে প্রাণভূমি, স্বপ্ন বৃত্তান্ত, কোনো এক হেমন্তের দিনে, হে জলের অবগুণ্ঠন, নৈঃশব্দ্যের এক মধ্যদুপুর, মার্বেল ঘুড়ি, জলকপাট, অনন্ত স্বপ্নের ভেতরে, হারিকেনজাল, হাঁসকল, জলে ভরা মেঘের দিকে, অগ্নিমোম, কোয়ারেন্টাইন ও অনিদ্রার খসড়া।
সুহিতা সুলতানার সমৃদ্ধ সাহিত্যকর্মের মধ্যে রয়েছে চারটি উপন্যাস—মুখোশের আড়ালে নরনারীগণ, মানবাঙ্ক, মুক্তিযুদ্ধ ও একা একজীবন এবং ধ্বংস বীজ। তাঁর প্রবন্ধগ্রন্থের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—সুহিতা সুলতানার গদ্য সংগ্রহ (প্রথম), গ্রন্থ প্রকৃতি বিজ্ঞান ও মন এবং গদ্য ও অন্যান্য প্রসঙ্গ। এ ছাড়া তিনি ১৯৪৫—১৯৯৫ ষাটজন কবির কাব্য চিন্তন নামে একটি গ্রন্থ সম্পাদনা করেছেন।
বিশিষ্ট কবি সুহিতা সুলতানা ১৯৬৫ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর যশোর সদর উপজেলার শংকরপুরে জন্ম গ্রহণ করেন। বর্তমান যশোর উপশহরের স্থায়ী বাসিন্দা শেখ বোরহান উদ্দিন আহমেদ ও সৈয়দা রেবেকা সুলতানা দম্পতির দ্বিতীয় সন্তান তিনি।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে বিএ (অনার্স), এমএ ডিগ্রি নেন সুহিতা সুলতানা। পেশাগত জীবনে তিনি জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র, ঢাকার উপপরিচালক হিসেবে গ্রন্থের উন্নয়ন-সম্পর্কিত গবেষণাধর্মী বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত আছেন। বাংলা ভাষার পাশাপাশি নরওয়েজীয়, রুশ ও হিন্দি ভাষায় চর্চা করেন তিনি।
যশোর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদারের সভাপতিত্বে পদক বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন যশোর জেলার সিভিল সার্জন বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস, যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফিরোজ কবির, কেশবপুর পৌর মেয়র রফিকুল ইসলাম মোড়ল, যশোরের রামকৃষ্ণ আশ্রম ও রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী জ্ঞানপ্রকাশানন্দ এবং সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান।
অনুষ্ঠানে আলোচনা করেন সাগরদাঁড়ির মধুসূদন একাডেমির পরিচালক খন্দকার খসরু পারভেজ, যশোর ইনস্টিটিউটের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ লিটু ও যশোর জেলা সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি দীপংকর দাস রতন। অনুভূতি প্রকাশ করেন ২০২৪ সালে ‘শ্রেষ্ঠ কবিতা’ গ্রন্থের জন্য সৃজনশীল সাহিত্য (কবিতা) ক্যাটাগরিতে মহাকবি মধুসূদন পদক প্রাপ্ত কবি সুহিতা সুলতানা।
যশোর জেলা প্রশাসনের আয়োজনে আগামীকাল পর্যন্ত কেশবপুরের সাগরদাঁড়িতে ৯ দিনব্যাপী এই মধুমেলা চলবে।
১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি যশোরের কেশবপুর উপজেলার কপোতাক্ষ নদের তীরে সাগরদাঁড়ি গ্রামের বিখ্যাত দত্ত পরিবারে জন্ম নেন মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
চাষিরা সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করেন না। তবে বাগান কিনে নেওয়া কিছু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক প্রয়োগ করছেন, এতে আমের স্বাদ ও গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে।
৯ মিনিট আগেফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
৩০ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
৪০ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
৪৩ মিনিট আগে