ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঝিনাইদহে শৈলকুপা উপজেলা ও পৌর বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের সংঘর্ষ ও পাল্টপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। আজ শনিবার বেলা ৩টার দিকে এইচএসএস সড়কের জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
দলীয় সুত্রে জানা যায়, শনিবার বেলা ১২টার দিকে শৈলকুপা উপজেলা ও পৌর বিএনপির সম্মেলনকে ঘিরে নেতাকর্মীরা জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে অবস্থান নেয়। পরে বেলা ৩টার দিকে আবুল হোসেনকে সভাপতি ও হুমায়ন বাবরকে সাধারন সম্পাদক করে শৈলকুপা উপজেলা বিএনপির কমিটি গঠন করা হয়। একইসঙ্গে আবু তালেবকে সভাপতি এবং সেলিম রেজাকে সাধারন সম্পাদক করে শৈলকুপা পৌর বিএনপির কমিটি ঘোষনা দেওয়া হয়। দুই কমিটির সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক সবাই কেন্দ্রীয় বিএনপির মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. আসাদুজ্জামান পক্ষের সমর্থক।
পরে উভয় পক্ষের নেতাকর্মীরা দলীয় কার্যালয় থেকে বেরিয়ে মুখোমুখি অবস্থান নেয়। সে সময় কেন্দ্রীয় বিএনপির মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. আসাদুজ্জামানের সমর্থক ও বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডুর সমর্থকেরা ইট-পাটকেল ও লাঠিসোটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সেসময় তাদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১২ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে আমিন, জিল্লুর ও আব্দুল করিম নামের তিনজনকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে শৈলকুপা উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক রাকিবুল হাসান দিপু বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে জেলা বিএনপি নেতাদের কাছে দাবি করা হচ্ছিল ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি সঠিকভাবে গঠন করে উপজেলা ও পৌর বিএনপির সম্মেলন করার। কিন্তু তারা তা না করে আজ উপজেলা ও পৌর সম্মেলন আহবান করে। সেখানেও এক পাক্ষিকভাবে কমিটি গঠন করে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এম এ মজিদ ও কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিলে। সেখানে আমাদের কোনো কথা রাখা হয়নি। এমন অবস্থায় নেতাকর্মীরা দলীয় কার্যালয় থেকে নিচে নেমে আসলে আমাদের ওপর হামলা করে তাদের সমর্থকেরা। সেখানে তাদের ইটের আঘাতে আমাদের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়।’
এদিকে কেন্দ্রীয় কমিটির খুলনা বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু বলেন, ‘কোনো কমিটিই হয়নি। জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মজিদ সাহেবের বাসায় বসে নিজেদের ইচ্ছামত কমিটি দিয়েছে আসাদ সাহেব ও মজিদ সাহেব। এখানে কারো কোনো কথা শোনা হয়নি, কোনো ভোটও হয়নি।’
এ বিষয় জানতে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও লাইন কেটে দেন কেন্দ্রীয় বিএনপির মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. আসাদুজ্জামান।
তবে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এম এ মজিদ বলেন, ‘সম্মেলনকে ঘিরে কোনো মারামারি হয়নি। সকলের উপস্থিতিতেই ভোটের মাধ্যমে কমিটি হয়েছে। সেখানে এ্যাড. আসাদুজ্জামান বা জয়ন্ত কুমার কুন্ডু কারোর পক্ষেই পক্ষপাতিত্ব করা হয়নি।’
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা বলেন, ‘পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাঠিপেটা করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত থানায় কেউ অভিযোগ দেয়নি।’
ঝিনাইদহে শৈলকুপা উপজেলা ও পৌর বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের সংঘর্ষ ও পাল্টপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। আজ শনিবার বেলা ৩টার দিকে এইচএসএস সড়কের জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
দলীয় সুত্রে জানা যায়, শনিবার বেলা ১২টার দিকে শৈলকুপা উপজেলা ও পৌর বিএনপির সম্মেলনকে ঘিরে নেতাকর্মীরা জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে অবস্থান নেয়। পরে বেলা ৩টার দিকে আবুল হোসেনকে সভাপতি ও হুমায়ন বাবরকে সাধারন সম্পাদক করে শৈলকুপা উপজেলা বিএনপির কমিটি গঠন করা হয়। একইসঙ্গে আবু তালেবকে সভাপতি এবং সেলিম রেজাকে সাধারন সম্পাদক করে শৈলকুপা পৌর বিএনপির কমিটি ঘোষনা দেওয়া হয়। দুই কমিটির সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক সবাই কেন্দ্রীয় বিএনপির মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. আসাদুজ্জামান পক্ষের সমর্থক।
পরে উভয় পক্ষের নেতাকর্মীরা দলীয় কার্যালয় থেকে বেরিয়ে মুখোমুখি অবস্থান নেয়। সে সময় কেন্দ্রীয় বিএনপির মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. আসাদুজ্জামানের সমর্থক ও বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডুর সমর্থকেরা ইট-পাটকেল ও লাঠিসোটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সেসময় তাদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১২ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে আমিন, জিল্লুর ও আব্দুল করিম নামের তিনজনকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে শৈলকুপা উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক রাকিবুল হাসান দিপু বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে জেলা বিএনপি নেতাদের কাছে দাবি করা হচ্ছিল ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি সঠিকভাবে গঠন করে উপজেলা ও পৌর বিএনপির সম্মেলন করার। কিন্তু তারা তা না করে আজ উপজেলা ও পৌর সম্মেলন আহবান করে। সেখানেও এক পাক্ষিকভাবে কমিটি গঠন করে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এম এ মজিদ ও কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিলে। সেখানে আমাদের কোনো কথা রাখা হয়নি। এমন অবস্থায় নেতাকর্মীরা দলীয় কার্যালয় থেকে নিচে নেমে আসলে আমাদের ওপর হামলা করে তাদের সমর্থকেরা। সেখানে তাদের ইটের আঘাতে আমাদের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়।’
এদিকে কেন্দ্রীয় কমিটির খুলনা বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু বলেন, ‘কোনো কমিটিই হয়নি। জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মজিদ সাহেবের বাসায় বসে নিজেদের ইচ্ছামত কমিটি দিয়েছে আসাদ সাহেব ও মজিদ সাহেব। এখানে কারো কোনো কথা শোনা হয়নি, কোনো ভোটও হয়নি।’
এ বিষয় জানতে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও লাইন কেটে দেন কেন্দ্রীয় বিএনপির মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. আসাদুজ্জামান।
তবে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এম এ মজিদ বলেন, ‘সম্মেলনকে ঘিরে কোনো মারামারি হয়নি। সকলের উপস্থিতিতেই ভোটের মাধ্যমে কমিটি হয়েছে। সেখানে এ্যাড. আসাদুজ্জামান বা জয়ন্ত কুমার কুন্ডু কারোর পক্ষেই পক্ষপাতিত্ব করা হয়নি।’
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা বলেন, ‘পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাঠিপেটা করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত থানায় কেউ অভিযোগ দেয়নি।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৪২ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে তাঁর আটকের আগে যেভাবে আচরণ করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে