জীবননগর (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি
সড়কের পাশে ভুট্টা, ড্রাগন, শাকসহ নানা রকমের চাষাবাদ। একটু মাঠে ভেতরে গেলেই চারদিকে বেড়া। এই বেড়ার মধ্যে সুতা ও বাঁশের মাচা। এই মাচায় সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে থোকায় থোকায় ঝুলে আছে সবুজ আঙুর। বিদেশি ফল আঙুর দেশে চাষ করলে টক হয়, এমন ধারণাকে বদলে দিতে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার হাসাদাহ ইউনিয়নের ভূষিপাড়া গ্রামের কৃষক দুই ভাই লাল মিয়া ও তরিকুল ইসলাম আঙুরের আবাদ করেছেন। আশা করছেন তাঁরা সফল হবেন।
সরেজমিন দেখা যায়, সুতা ও বাঁশের মাচায় সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে থোকায় থোকায় ঝুলে আছে সবুজ আঙুর। তবে এখনো পরিপক্ব হয়নি। আর ২০-৩০ দিন পর এই আঙুর পরিপক্ব হবে। তখন আঙুরের সবুজ রং পরিবর্তন হয়ে হবে লাল ও কালো। খেতে হবে রসালো মিষ্টি।
খেতের মালিক ছোট ভাই তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের ড্রাগন, মাল্টা ও লেবুর বাগান রয়েছে। আমরা চাই সব সময় নতুন নতুন ফলের চাষ করতে। এ জন্য একবারে সাড়ে তিন বিঘা আঙুরের বাগান করেছি। এই আঙুর চাষের মূল উদ্যোগ আমার বড় ভাইয়ের। তিনিই চারাসহ সবকিছু সংগ্রহ করেছেন।’
বড় ভাই লাল মিয়া বলেন, ‘প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে কিছু গাছ লাগিয়েছিলাম। ফল মিষ্টি হওয়ায় এক বছর আগে সাড়ে তিন বিঘা জমিতে বাণিজ্যিকভাবে আঙুর বাগান করেছি। এবার গাছে অনেক ধরন এসেছে। বাগানে ৭৫০টির মতো গাছ আছে। প্রতিটি গাছ থেকে গড়ে ১৫ কেজি করে আঙুর হারভেস্ট করতে পারব বলে আশা করছি।’
লাল মিয়া আরও বলেন, ‘বাগান পাহারা দেওয়ার জন্য একজনকে মাসিক চুক্তিতে রেখেছি। বাগান নিয়মিত পরিচর্যা করা লাগে। সে জন্য আলাদা শ্রমিকে নেওয়া হয়। আমি আর আমার ছোট ভাই সব সময়ই বাগান দেখাশোনা করি। এ পর্যন্ত সাড়ে তিন বিঘা আঙুর বাগানে আমাদের ১৪ লাখ টাকা মতো খরচ হয়েছে। আশা করছি প্রায় ৩০ লাখ টাকার আঙুর বিক্রি করতে পারব।’
আঙুরের খেতে কথা হয় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আমানুর রহমানের সঙ্গে। তিনি জানান, কৃষি অফিস থেকে তরিকুল ও লাল মিয়াকে সব রকম পরামর্শ দেওয়া হয়। কৃষি অফিস থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করে। যেভাবে বাগানে আঙুরের ফলন এসেছে, আশা করা হচ্ছে তারা লাভবান হবেন।
সড়কের পাশে ভুট্টা, ড্রাগন, শাকসহ নানা রকমের চাষাবাদ। একটু মাঠে ভেতরে গেলেই চারদিকে বেড়া। এই বেড়ার মধ্যে সুতা ও বাঁশের মাচা। এই মাচায় সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে থোকায় থোকায় ঝুলে আছে সবুজ আঙুর। বিদেশি ফল আঙুর দেশে চাষ করলে টক হয়, এমন ধারণাকে বদলে দিতে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার হাসাদাহ ইউনিয়নের ভূষিপাড়া গ্রামের কৃষক দুই ভাই লাল মিয়া ও তরিকুল ইসলাম আঙুরের আবাদ করেছেন। আশা করছেন তাঁরা সফল হবেন।
সরেজমিন দেখা যায়, সুতা ও বাঁশের মাচায় সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে থোকায় থোকায় ঝুলে আছে সবুজ আঙুর। তবে এখনো পরিপক্ব হয়নি। আর ২০-৩০ দিন পর এই আঙুর পরিপক্ব হবে। তখন আঙুরের সবুজ রং পরিবর্তন হয়ে হবে লাল ও কালো। খেতে হবে রসালো মিষ্টি।
খেতের মালিক ছোট ভাই তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের ড্রাগন, মাল্টা ও লেবুর বাগান রয়েছে। আমরা চাই সব সময় নতুন নতুন ফলের চাষ করতে। এ জন্য একবারে সাড়ে তিন বিঘা আঙুরের বাগান করেছি। এই আঙুর চাষের মূল উদ্যোগ আমার বড় ভাইয়ের। তিনিই চারাসহ সবকিছু সংগ্রহ করেছেন।’
বড় ভাই লাল মিয়া বলেন, ‘প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে কিছু গাছ লাগিয়েছিলাম। ফল মিষ্টি হওয়ায় এক বছর আগে সাড়ে তিন বিঘা জমিতে বাণিজ্যিকভাবে আঙুর বাগান করেছি। এবার গাছে অনেক ধরন এসেছে। বাগানে ৭৫০টির মতো গাছ আছে। প্রতিটি গাছ থেকে গড়ে ১৫ কেজি করে আঙুর হারভেস্ট করতে পারব বলে আশা করছি।’
লাল মিয়া আরও বলেন, ‘বাগান পাহারা দেওয়ার জন্য একজনকে মাসিক চুক্তিতে রেখেছি। বাগান নিয়মিত পরিচর্যা করা লাগে। সে জন্য আলাদা শ্রমিকে নেওয়া হয়। আমি আর আমার ছোট ভাই সব সময়ই বাগান দেখাশোনা করি। এ পর্যন্ত সাড়ে তিন বিঘা আঙুর বাগানে আমাদের ১৪ লাখ টাকা মতো খরচ হয়েছে। আশা করছি প্রায় ৩০ লাখ টাকার আঙুর বিক্রি করতে পারব।’
আঙুরের খেতে কথা হয় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আমানুর রহমানের সঙ্গে। তিনি জানান, কৃষি অফিস থেকে তরিকুল ও লাল মিয়াকে সব রকম পরামর্শ দেওয়া হয়। কৃষি অফিস থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করে। যেভাবে বাগানে আঙুরের ফলন এসেছে, আশা করা হচ্ছে তারা লাভবান হবেন।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
২ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৫ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৮ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে