ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র আন্দোলনে বিরোধিতা করা, হলের ডাইনিংয়ে বাকি খাওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে ছাত্রলীগের এক কর্মীকে মারধর করেছেন শিক্ষার্থীরা। একপর্যায়ে তিনি দৌড়ে গিয়ে থানায় আশ্রয় নেন। গতকাল শনিবার রাত ৮টার দিকে সাদ্দাম হোসেন হলে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা যায়, মারধরের শিকার আব্দুল হাফিজ পরিসংখ্যান বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় সাদ্দাম হোসেন হলের ৩৩৩ নম্বর কক্ষে যান তিনি। বিষয়টি শিক্ষার্থীরা জানতে পেরে রুমের সামনে অবস্থান নিয়ে তাঁকে অবরুদ্ধ করে রাখেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন।
প্রায় এক ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কয়েকজন সমন্বয়ক ও সহসমন্বয়ক তাঁকে নিরাপদে বের করে দিতে চাইলে হল গেটে এসে শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়েন। হাফিজ রুম থেকে হলের বাইরে আসার পর ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা তাঁর গলায় জুতার মালা পরিয়ে দেন। পরে মারধর করে ধাওয়া দেন। হাফিজ ধাওয়া খেয়ে ফুটবল মাঠ পার হয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানায় আশ্রয় নেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, বিভিন্ন সময় ক্যাম্পাসে হাফিজ প্রভাব বিস্তার করেছেন, ছাত্র আন্দোলনে বিরোধিতা করেছেন এবং হলের ডাইনিংসহ বিভিন্ন দোকানে বাকি খাওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
সাদ্দাম হোসেন হলের ডাইনিং ম্যানেজার মাজহার বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন হাফিজ প্রায় ২৫ হাজার টাকার বাকি নিয়েছেন।
সাড়ে ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপউপাচার্য অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন, পরিবহন প্রশাসক অধ্যাপক ড. ইয়াকুব আলী, আল ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আনোয়ারুল ওহাব এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক এস এম সুইটের উপস্থিতিতে ডাইনিংয়ের বাকি টাকা পরিশোধের মুচলেকা দিয়ে থানা থেকে বের হয়ে যান।এ বিষয়ে পরিসংখ্যান বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আব্দুল হাফিজ বলেন, ‘আমাকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে থাকা রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান মনে করে সবাই আমার ওপর চড়াও হয়। আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই সবাই আমাকে মারধর করে। তবে আমি ছাত্রলীগের কোনো পদে নেই।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রহমান বলেন, ‘এটি থানার কোনো বিষয় নয়। মারধরের শিকার শিক্ষার্থী থানায় আশ্রয় নেয়। পরে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা মীমাংসা করে চলে যান। এটা থানার কোনো ফাংশন না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহিনুজ্জামানের সঙ্গে একাধিকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র আন্দোলনে বিরোধিতা করা, হলের ডাইনিংয়ে বাকি খাওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে ছাত্রলীগের এক কর্মীকে মারধর করেছেন শিক্ষার্থীরা। একপর্যায়ে তিনি দৌড়ে গিয়ে থানায় আশ্রয় নেন। গতকাল শনিবার রাত ৮টার দিকে সাদ্দাম হোসেন হলে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা যায়, মারধরের শিকার আব্দুল হাফিজ পরিসংখ্যান বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় সাদ্দাম হোসেন হলের ৩৩৩ নম্বর কক্ষে যান তিনি। বিষয়টি শিক্ষার্থীরা জানতে পেরে রুমের সামনে অবস্থান নিয়ে তাঁকে অবরুদ্ধ করে রাখেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন।
প্রায় এক ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কয়েকজন সমন্বয়ক ও সহসমন্বয়ক তাঁকে নিরাপদে বের করে দিতে চাইলে হল গেটে এসে শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়েন। হাফিজ রুম থেকে হলের বাইরে আসার পর ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা তাঁর গলায় জুতার মালা পরিয়ে দেন। পরে মারধর করে ধাওয়া দেন। হাফিজ ধাওয়া খেয়ে ফুটবল মাঠ পার হয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানায় আশ্রয় নেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, বিভিন্ন সময় ক্যাম্পাসে হাফিজ প্রভাব বিস্তার করেছেন, ছাত্র আন্দোলনে বিরোধিতা করেছেন এবং হলের ডাইনিংসহ বিভিন্ন দোকানে বাকি খাওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
সাদ্দাম হোসেন হলের ডাইনিং ম্যানেজার মাজহার বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন হাফিজ প্রায় ২৫ হাজার টাকার বাকি নিয়েছেন।
সাড়ে ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপউপাচার্য অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন, পরিবহন প্রশাসক অধ্যাপক ড. ইয়াকুব আলী, আল ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আনোয়ারুল ওহাব এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক এস এম সুইটের উপস্থিতিতে ডাইনিংয়ের বাকি টাকা পরিশোধের মুচলেকা দিয়ে থানা থেকে বের হয়ে যান।এ বিষয়ে পরিসংখ্যান বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আব্দুল হাফিজ বলেন, ‘আমাকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে থাকা রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান মনে করে সবাই আমার ওপর চড়াও হয়। আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই সবাই আমাকে মারধর করে। তবে আমি ছাত্রলীগের কোনো পদে নেই।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রহমান বলেন, ‘এটি থানার কোনো বিষয় নয়। মারধরের শিকার শিক্ষার্থী থানায় আশ্রয় নেয়। পরে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা মীমাংসা করে চলে যান। এটা থানার কোনো ফাংশন না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহিনুজ্জামানের সঙ্গে একাধিকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
সড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৬ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
৯ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
১০ ঘণ্টা আগে