প্রতিনিধি, সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ (সামেক) হাসপাতালে অক্সিজেন বিপর্যয়ে ১০ জনের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে হাসপাতালটিতে একদিনেই ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে চার জন করোনাভাইরাস পজিটিভ এবং ১০ জন করোনা উপসর্গ নিয়ে ভর্তি ছিলেন।
অক্সিজেন সংকটের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করেছে কর্তৃপক্ষ। তিন দিনের মধ্যে তদন্ত রিপোর্ট জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
করোনা ডেডিকেটেড সামেক হাসপাতালে আড়াই শতাধিক কোভিড ও করোনা উপসর্গ নিয়ে রোগী ভর্তি রয়েছেন। কেন্দ্রীয় অক্সিজেন সরবরাহ রয়েছে এই হাসপাতালে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৭টায় হঠাৎ করে অক্সিজেন সরবরাহে প্রেসার কমে যায়। ঘণ্টাখানেক এ অবস্থা থাকার সময় সাতজন রোগী মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। হাসপাতালের ৪র্থ তলায় আইসিইউ ইউনিট ও সিসিইউ ইউনিটের সামনে স্বজনেরা অভিযোগ করেছেন, অক্সিজেনের অভাবে কমপক্ষে ১০ জন রোগী মারা গেছেন। রাত ৮টার পরে যশোর থেকে অক্সিজেন সিলিন্ডারসহ কারিগরি বিশেষজ্ঞরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে সমস্যার সমাধান করেন।
গতকাল সকাল থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত মৃত ব্যক্তিরা হলেন– আইসিইউ ইউনিটের করোনা পজিটিভ রোগী কালিগঞ্জের ভাড়াশিমলা এলাকার মৃত আবদুল হামিদের ছেলে আকরাম হোসেন খান (৬৩), সিসিইউ ইউনিটের মারা যায় শহরের ইটাগাছা এলাকার মফিজুল ইসলামের স্ত্রী খাইরুন্নেছা (৪০), শহরের কুকরালী আমতলা এলাকার মনিরুজ্জামানের স্ত্রী করোনা আক্রান্ত নাজমা খাতুন, শ্যামনগরের সোনাখালি এলাকার কাশেম গাজির ছেলে আশরাফ হোসেন, সাধারণ ওয়ার্ডের সন্ধ্যা ৭টার পর মারা যায় শ্রীউলা ইউনিয়নের বক্সার গ্রামের মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে রবিউল ইসলাম পারভেজ (৫৪), কালিগঞ্জের জগন্নাথপুর এলাকার সৈয়দ আলী পাড়ের ছেলে আবু জাফর মো. শফিউল আলম তুহিন, আশাশুনির নৈকাটি এলাকার বেনু গাজির ছেলে আবদুল হামিদ (৭৫), পাটকেলঘাটার ফাতেমা খাতুন (৫৭), বাঘারপাড়ার ইদ্রিস আলী (৬২), সেনেরগাতীর রহিমা (৬০), ইটাগাছার খায়রুন্নেসা (৪৯), কুকরালীর নাজমা খাতুন (৫৫), পলাশপোলের শেখ কাদিরুল (৭৫) ও আনসার আলী (৭০)।
আইসিইউ ইউনিটে মারা যাওয়া আকরাম হোসেন খানের ছেলে তাজ মো. খান বলেন, ‘আমার বাবা করোনা পজিটিভ ছিলেন। গত ৪৫ দিন ধরে ভর্তি ছিলেন। কয়েক দিন ধরে শ্বাস কষ্ট সমস্যা হচ্ছিল। গত কয়েক দিন ধরে এই হাসপাতালের সেন্ট্রাল অক্সিজেনের সমস্যা দেখা দিলেও কর্তৃপক্ষ সেদিকে নজর দেয়নি। কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে আমি আমার বাবাকে হারালাম। তিনি আরও বলেন, সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে অক্সিজেন নেই। রাত ৮টা অক্সিজেন আসছে। এই সময়ে এই রোগীরা কীভাবে বাঁচবে।’
শ্রীউলা ইউনিয়নের বক্সার গ্রামের আসাদুল্লাহ বলেন, আমার বড় ভাই রবিউল ইসলাম পারভেজকে ভর্তি করেছিলাম। অক্সিজেন সংকটের কারণে গতকাল রাত সাড়ে ৭টার দিকে আমার ভাই মারা যায়। সিসিইউ ওয়ার্ডে অক্সিজেন বিপর্যয়ের কারণে ২ জন মারা গেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে হাসপাতালের এক কর্মচারী জানান, অক্সিজেন সরবরাহ সিস্টেম পরিচালনায় যে কারিগরি বিশেষজ্ঞরা রয়েছেন তাঁদের অবহেলায় এতগুলো রোগীর জীবন দিতে হলো। সময়মতো পর্যবেক্ষণে রাখলে যান্ত্রিক ত্রুটির বিষয়টি তাৎক্ষণিক সমাধান করা যেত। সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহে সমস্যা হলেও বিকল্প হিসেবে সিলিন্ডার অক্সিজেন পৌঁছে দেওয়া যেত।
এর আগে গতকাল রাতে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটের ফোকাল পারসন ডা. মানস কুমার মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিকেল থেকে হাসপাতালের সেন্ট্রাল অক্সিজেন সিস্টেমের প্রেশার কমে যায়। সকালে এই বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছিল। যশোর থেকে অক্সিজেন নিয়ে আসা হয়েছে। সন্ধ্যার কিছুক্ষণ পরপরই হাসপাতালের সেন্ট্রাল অক্সিজেন সিস্টেম স্বাভাবিক হয়েছে।
সামেক হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. কুদরত-ই-খুদা বলেন, গতকাল যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে অক্সিজেনের প্রেশার কমে যায়। ফলে আইসিইউর মধ্যে চার জন রোগী মারা যায়। অক্সিজেন ঠিক ছিল। অক্সিজেনের কোনো ঘাটতি ছিল না। তবে কী কারণে অক্সিজেনের প্রেশার কমে গেল, তা তদন্তে মেডিসিন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডা. কাজী আরিফ আহমেদকে প্রধান করে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. মারুফ আহমেদ ও সামেক হাসপাতালের ডা. সাইফুল্লাহ। তাঁদেরকে তিন দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন হুসাইন ডা. শাফায়ত বলেন, মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেনের সংকট দেখা দেওয়ার কথা ছিল না। সেন্ট্রাল অক্সিজেন ছাড়াও ৭০ টির অধিক সিলিন্ডার আছে। এখানে দায়িত্বশীলদের কোনো গাফিলতি ছিল কি–না বিষয়টি খতিয়ে দেখবে স্বাস্থ্য বিভাগ।
সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ (সামেক) হাসপাতালে অক্সিজেন বিপর্যয়ে ১০ জনের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে হাসপাতালটিতে একদিনেই ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে চার জন করোনাভাইরাস পজিটিভ এবং ১০ জন করোনা উপসর্গ নিয়ে ভর্তি ছিলেন।
অক্সিজেন সংকটের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করেছে কর্তৃপক্ষ। তিন দিনের মধ্যে তদন্ত রিপোর্ট জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
করোনা ডেডিকেটেড সামেক হাসপাতালে আড়াই শতাধিক কোভিড ও করোনা উপসর্গ নিয়ে রোগী ভর্তি রয়েছেন। কেন্দ্রীয় অক্সিজেন সরবরাহ রয়েছে এই হাসপাতালে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৭টায় হঠাৎ করে অক্সিজেন সরবরাহে প্রেসার কমে যায়। ঘণ্টাখানেক এ অবস্থা থাকার সময় সাতজন রোগী মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। হাসপাতালের ৪র্থ তলায় আইসিইউ ইউনিট ও সিসিইউ ইউনিটের সামনে স্বজনেরা অভিযোগ করেছেন, অক্সিজেনের অভাবে কমপক্ষে ১০ জন রোগী মারা গেছেন। রাত ৮টার পরে যশোর থেকে অক্সিজেন সিলিন্ডারসহ কারিগরি বিশেষজ্ঞরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে সমস্যার সমাধান করেন।
গতকাল সকাল থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত মৃত ব্যক্তিরা হলেন– আইসিইউ ইউনিটের করোনা পজিটিভ রোগী কালিগঞ্জের ভাড়াশিমলা এলাকার মৃত আবদুল হামিদের ছেলে আকরাম হোসেন খান (৬৩), সিসিইউ ইউনিটের মারা যায় শহরের ইটাগাছা এলাকার মফিজুল ইসলামের স্ত্রী খাইরুন্নেছা (৪০), শহরের কুকরালী আমতলা এলাকার মনিরুজ্জামানের স্ত্রী করোনা আক্রান্ত নাজমা খাতুন, শ্যামনগরের সোনাখালি এলাকার কাশেম গাজির ছেলে আশরাফ হোসেন, সাধারণ ওয়ার্ডের সন্ধ্যা ৭টার পর মারা যায় শ্রীউলা ইউনিয়নের বক্সার গ্রামের মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে রবিউল ইসলাম পারভেজ (৫৪), কালিগঞ্জের জগন্নাথপুর এলাকার সৈয়দ আলী পাড়ের ছেলে আবু জাফর মো. শফিউল আলম তুহিন, আশাশুনির নৈকাটি এলাকার বেনু গাজির ছেলে আবদুল হামিদ (৭৫), পাটকেলঘাটার ফাতেমা খাতুন (৫৭), বাঘারপাড়ার ইদ্রিস আলী (৬২), সেনেরগাতীর রহিমা (৬০), ইটাগাছার খায়রুন্নেসা (৪৯), কুকরালীর নাজমা খাতুন (৫৫), পলাশপোলের শেখ কাদিরুল (৭৫) ও আনসার আলী (৭০)।
আইসিইউ ইউনিটে মারা যাওয়া আকরাম হোসেন খানের ছেলে তাজ মো. খান বলেন, ‘আমার বাবা করোনা পজিটিভ ছিলেন। গত ৪৫ দিন ধরে ভর্তি ছিলেন। কয়েক দিন ধরে শ্বাস কষ্ট সমস্যা হচ্ছিল। গত কয়েক দিন ধরে এই হাসপাতালের সেন্ট্রাল অক্সিজেনের সমস্যা দেখা দিলেও কর্তৃপক্ষ সেদিকে নজর দেয়নি। কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে আমি আমার বাবাকে হারালাম। তিনি আরও বলেন, সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে অক্সিজেন নেই। রাত ৮টা অক্সিজেন আসছে। এই সময়ে এই রোগীরা কীভাবে বাঁচবে।’
শ্রীউলা ইউনিয়নের বক্সার গ্রামের আসাদুল্লাহ বলেন, আমার বড় ভাই রবিউল ইসলাম পারভেজকে ভর্তি করেছিলাম। অক্সিজেন সংকটের কারণে গতকাল রাত সাড়ে ৭টার দিকে আমার ভাই মারা যায়। সিসিইউ ওয়ার্ডে অক্সিজেন বিপর্যয়ের কারণে ২ জন মারা গেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে হাসপাতালের এক কর্মচারী জানান, অক্সিজেন সরবরাহ সিস্টেম পরিচালনায় যে কারিগরি বিশেষজ্ঞরা রয়েছেন তাঁদের অবহেলায় এতগুলো রোগীর জীবন দিতে হলো। সময়মতো পর্যবেক্ষণে রাখলে যান্ত্রিক ত্রুটির বিষয়টি তাৎক্ষণিক সমাধান করা যেত। সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহে সমস্যা হলেও বিকল্প হিসেবে সিলিন্ডার অক্সিজেন পৌঁছে দেওয়া যেত।
এর আগে গতকাল রাতে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটের ফোকাল পারসন ডা. মানস কুমার মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিকেল থেকে হাসপাতালের সেন্ট্রাল অক্সিজেন সিস্টেমের প্রেশার কমে যায়। সকালে এই বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছিল। যশোর থেকে অক্সিজেন নিয়ে আসা হয়েছে। সন্ধ্যার কিছুক্ষণ পরপরই হাসপাতালের সেন্ট্রাল অক্সিজেন সিস্টেম স্বাভাবিক হয়েছে।
সামেক হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. কুদরত-ই-খুদা বলেন, গতকাল যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে অক্সিজেনের প্রেশার কমে যায়। ফলে আইসিইউর মধ্যে চার জন রোগী মারা যায়। অক্সিজেন ঠিক ছিল। অক্সিজেনের কোনো ঘাটতি ছিল না। তবে কী কারণে অক্সিজেনের প্রেশার কমে গেল, তা তদন্তে মেডিসিন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডা. কাজী আরিফ আহমেদকে প্রধান করে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. মারুফ আহমেদ ও সামেক হাসপাতালের ডা. সাইফুল্লাহ। তাঁদেরকে তিন দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন হুসাইন ডা. শাফায়ত বলেন, মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেনের সংকট দেখা দেওয়ার কথা ছিল না। সেন্ট্রাল অক্সিজেন ছাড়াও ৭০ টির অধিক সিলিন্ডার আছে। এখানে দায়িত্বশীলদের কোনো গাফিলতি ছিল কি–না বিষয়টি খতিয়ে দেখবে স্বাস্থ্য বিভাগ।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে