যত দূর চোখ যায় হলুদের সমারোহ। যেন হলুদ শাড়ি পরে সেজেছে সরিষার মাঠ। শৈলকুপা উপজেলায় সরিষার ব্যাপক আবাদ হয়েছে। এবার বাম্পার ফলনের আশা করছেন কৃষকেরা।
সরেজমিন দেখা যায়, মাঠের পর মাঠ সরিষার খেত। উপজেলাজুড়ে উচ্চফলনশীল বারি সরিষা ১৪, ১৭ ও বিনা-৯সহ বিভিন্ন প্রজাতির সরিষার আবাদ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় সতেজ হয়ে উঠেছে সরিষার খেত। অধিকাংশ সরিষাখেতে ফুল ফুটেছে। বীজও আসতে শুরু করেছে। এতে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা দেখছেন চাষিরা। লাভের আশায় তাঁদের মুখে এখন হাসি।
এই এলাকার কৃষকের কাছে বছরের দ্বিতীয় প্রধান ফসল হিসেবে আবাদ হয় সরিষা। সরিষা আবাদে কম খরচে বেশি ফলন হয়। বিঘাপ্রতি পাঁচ-ছয় মণ সরিষা উৎপাদন হয়। স্থানীয় কৃষকেরা জানিয়েছেন এক মণ সরিষা ১ হাজার ৬০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকায় বিক্রি হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আনিসুজ্জামান বলেন, উপজেলায় গত বছর সরিষা চাষ হয়েছিল ২ হাজার ৭০০ হেক্টর জমিতে। এ বছর চাষ হয়েছে ৩ হাজার ১১৭ হেক্টর জমিতে।
মো. আনিসুজ্জামান বলেন, এবার উপজেলায় বিগত বছরের তুলনায় বেশি পরিমাণ জমিতে সরিষার চাষ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় সরিষা ভালো হয়েছে। এ ছাড়া কৃষকদের যথাযথ পরামর্শ ও পরিচর্যার বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে কোনো প্রকার ক্ষতি না হলে উপজেলায় সরিষা আবাদের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।
উপজেলার ধলহরাচন্দ্র ইউনিয়নের বকদিয়া গ্রামের কৃষক শরিফুল ইসলাম জানান, এ বছর তিনি ৪০ শতক জমিতে সরিষার আবাদ করেছেন। এখন পর্যন্ত কোনো প্রকার রোগবালাই দেখা দেয়নি। প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগ না হলে ফলন ভালো হবে।
মির্জাপুর ইউনিয়নের কৃষক আমদ আলী ৫০ শতক জমিতে সরিষা আবাদ করেছেন। তিনি বলেন, ‘তেলের দাম বেশি হওয়ায় সরিষা আবাদ করেছি। আশা করি এবার সরিষার বাম্পার ফলন হবে, তাই আমরা খুশি।’
আবাইপুর ইউনিয়নের সরিষা চাষি রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘৭০ শতক জমিতে সরিষা চাষ করেছি। গত বছরের তুলনায় ফলন বেশি হওয়ার প্রত্যাশা করছি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ক্ষতির সম্ভাবনা দেখছি না।’
এ বিষয়ে উপজেলার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা কনোজ বিশ্বাস বলেন, ‘সরিষার চাষে খরচ কম, লাভ বেশি। এ ছাড়া সহজেই বিক্রি করা যায়। সরিষা ঘরে তোলার পর ওই জমিতেই আবার কম সারে বোরো ধানের চাষ করা যায়। এবার সরিষার বাম্পার ফলন হবে।’
যত দূর চোখ যায় হলুদের সমারোহ। যেন হলুদ শাড়ি পরে সেজেছে সরিষার মাঠ। শৈলকুপা উপজেলায় সরিষার ব্যাপক আবাদ হয়েছে। এবার বাম্পার ফলনের আশা করছেন কৃষকেরা।
সরেজমিন দেখা যায়, মাঠের পর মাঠ সরিষার খেত। উপজেলাজুড়ে উচ্চফলনশীল বারি সরিষা ১৪, ১৭ ও বিনা-৯সহ বিভিন্ন প্রজাতির সরিষার আবাদ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় সতেজ হয়ে উঠেছে সরিষার খেত। অধিকাংশ সরিষাখেতে ফুল ফুটেছে। বীজও আসতে শুরু করেছে। এতে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা দেখছেন চাষিরা। লাভের আশায় তাঁদের মুখে এখন হাসি।
এই এলাকার কৃষকের কাছে বছরের দ্বিতীয় প্রধান ফসল হিসেবে আবাদ হয় সরিষা। সরিষা আবাদে কম খরচে বেশি ফলন হয়। বিঘাপ্রতি পাঁচ-ছয় মণ সরিষা উৎপাদন হয়। স্থানীয় কৃষকেরা জানিয়েছেন এক মণ সরিষা ১ হাজার ৬০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকায় বিক্রি হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আনিসুজ্জামান বলেন, উপজেলায় গত বছর সরিষা চাষ হয়েছিল ২ হাজার ৭০০ হেক্টর জমিতে। এ বছর চাষ হয়েছে ৩ হাজার ১১৭ হেক্টর জমিতে।
মো. আনিসুজ্জামান বলেন, এবার উপজেলায় বিগত বছরের তুলনায় বেশি পরিমাণ জমিতে সরিষার চাষ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় সরিষা ভালো হয়েছে। এ ছাড়া কৃষকদের যথাযথ পরামর্শ ও পরিচর্যার বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে কোনো প্রকার ক্ষতি না হলে উপজেলায় সরিষা আবাদের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।
উপজেলার ধলহরাচন্দ্র ইউনিয়নের বকদিয়া গ্রামের কৃষক শরিফুল ইসলাম জানান, এ বছর তিনি ৪০ শতক জমিতে সরিষার আবাদ করেছেন। এখন পর্যন্ত কোনো প্রকার রোগবালাই দেখা দেয়নি। প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগ না হলে ফলন ভালো হবে।
মির্জাপুর ইউনিয়নের কৃষক আমদ আলী ৫০ শতক জমিতে সরিষা আবাদ করেছেন। তিনি বলেন, ‘তেলের দাম বেশি হওয়ায় সরিষা আবাদ করেছি। আশা করি এবার সরিষার বাম্পার ফলন হবে, তাই আমরা খুশি।’
আবাইপুর ইউনিয়নের সরিষা চাষি রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘৭০ শতক জমিতে সরিষা চাষ করেছি। গত বছরের তুলনায় ফলন বেশি হওয়ার প্রত্যাশা করছি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ক্ষতির সম্ভাবনা দেখছি না।’
এ বিষয়ে উপজেলার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা কনোজ বিশ্বাস বলেন, ‘সরিষার চাষে খরচ কম, লাভ বেশি। এ ছাড়া সহজেই বিক্রি করা যায়। সরিষা ঘরে তোলার পর ওই জমিতেই আবার কম সারে বোরো ধানের চাষ করা যায়। এবার সরিষার বাম্পার ফলন হবে।’
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২৩ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২৭ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
১ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
২ ঘণ্টা আগে