যশোর প্রতিনিধি
যশোরে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওহাবের দুই সন্তানকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ছুরিকাঘাতে আহত বড় ছেলে কামরুজ্জামান হাসপাতালে মৃত্যুশয্যায়। ছোট ছেলে আরিফুজ্জামানের হাত ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৫ আসামি জামিন নিয়েছেন। জামিনে বের হলে আবারও নানাভাবে হুমকি ধামকি দিচ্ছে। নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওহাব আজ বুধবার দুপুরে যশোর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
লিখিত বক্তব্যে সদর উপজেলার বাহাদুরপুর গ্রামের বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওহাব বলেন, গত ৮ এপ্রিল বাহাদুরপুর বাশিয়াপাড়া মোল্লাপাড়া জামে মসজিদ নির্মাণ করাকে কেন্দ্র করে আসরের নামাজের পর তর্ক বিতর্কের একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা আমার ছেলে কামরুজ্জামানের ওপর ক্ষুব্ধ হয়।
এরপর আমি দুই ছেলে কামরুজ্জামান ও আরিফুজ্জামানকে সঙ্গে নিয়ে মসজিদে মাগরিবের নামাজ পড়তে যাই। মসজিদে নামাজ পড়ে বের হওয়ার সময় জনি, ইমদাদুল, আশিকুর, রিপন, ইমরান ও শাহিনুর ছুরি, রড ও অন্যান্য দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমাদের পথরোধ করে। একপর্যায়ে ধারালো ছুরি দিয়ে আমার বড় ছেলে কামরুজ্জামানের তলপেটে আঘাত করে। এতে সে গুরুতর জখম হয়। আমার ছোট ছেলে আরিফুজ্জামান আসামিদের থামাতে গেলে লোহার রড দিয়ে ডান হাতে আঘাত করে। লোহার রডের আঘাতে ডান হাত ভেঙে যায়। ঘটনা দেখে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে আসামিরা পালিয়ে যায়।
বড় ছেলে কামরুজ্জামানকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক। ঘটনার দিনেই রাতেই ৬ জনকে আসামি করে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেছি। মামলার দুইদিন পর ৫ আসামি আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছে। আরেক আসামি পলাতক আছে। আসামিরা এলাকায় ফিরে নানাভাবে আমাদের হুমকি ধামকি দিচ্ছে। আমি ও আমার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। পরিবারের নিরাপত্তার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও তালবাড়িয়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ একরামুল হুদা বলেন, মামলার ৫ আসামি জামিনে আছেন। প্রধান আসামি পলাতক রয়েছে। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কার বিষয়ে বাদী আমাকে কিছু বলেননি। তাঁর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ আছে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওহাবের ছোট ছেলে আরিফুজ্জামান প্রমুখ।
যশোরে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওহাবের দুই সন্তানকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ছুরিকাঘাতে আহত বড় ছেলে কামরুজ্জামান হাসপাতালে মৃত্যুশয্যায়। ছোট ছেলে আরিফুজ্জামানের হাত ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৫ আসামি জামিন নিয়েছেন। জামিনে বের হলে আবারও নানাভাবে হুমকি ধামকি দিচ্ছে। নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওহাব আজ বুধবার দুপুরে যশোর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
লিখিত বক্তব্যে সদর উপজেলার বাহাদুরপুর গ্রামের বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওহাব বলেন, গত ৮ এপ্রিল বাহাদুরপুর বাশিয়াপাড়া মোল্লাপাড়া জামে মসজিদ নির্মাণ করাকে কেন্দ্র করে আসরের নামাজের পর তর্ক বিতর্কের একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা আমার ছেলে কামরুজ্জামানের ওপর ক্ষুব্ধ হয়।
এরপর আমি দুই ছেলে কামরুজ্জামান ও আরিফুজ্জামানকে সঙ্গে নিয়ে মসজিদে মাগরিবের নামাজ পড়তে যাই। মসজিদে নামাজ পড়ে বের হওয়ার সময় জনি, ইমদাদুল, আশিকুর, রিপন, ইমরান ও শাহিনুর ছুরি, রড ও অন্যান্য দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমাদের পথরোধ করে। একপর্যায়ে ধারালো ছুরি দিয়ে আমার বড় ছেলে কামরুজ্জামানের তলপেটে আঘাত করে। এতে সে গুরুতর জখম হয়। আমার ছোট ছেলে আরিফুজ্জামান আসামিদের থামাতে গেলে লোহার রড দিয়ে ডান হাতে আঘাত করে। লোহার রডের আঘাতে ডান হাত ভেঙে যায়। ঘটনা দেখে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে আসামিরা পালিয়ে যায়।
বড় ছেলে কামরুজ্জামানকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক। ঘটনার দিনেই রাতেই ৬ জনকে আসামি করে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেছি। মামলার দুইদিন পর ৫ আসামি আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছে। আরেক আসামি পলাতক আছে। আসামিরা এলাকায় ফিরে নানাভাবে আমাদের হুমকি ধামকি দিচ্ছে। আমি ও আমার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। পরিবারের নিরাপত্তার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও তালবাড়িয়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ একরামুল হুদা বলেন, মামলার ৫ আসামি জামিনে আছেন। প্রধান আসামি পলাতক রয়েছে। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কার বিষয়ে বাদী আমাকে কিছু বলেননি। তাঁর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ আছে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওহাবের ছোট ছেলে আরিফুজ্জামান প্রমুখ।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে