মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরায় আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত।
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মাগুরা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে অভিযোগ গঠনের শুনানি হয়। এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে আগামী ২৭ এপ্রিল।
আজ মামলার অভিযোগপত্রভুক্ত চার আসামি শিশুটির বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি, স্বামী ও ভাশুরের উপস্থিতিতে অভিযোগ গঠনের শুনানি শুরু হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌঁসুলি মনিরুল ইসলাম মুকুলসহ অন্য আইনজীবীরা।
মামলাটিকে জনগুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করে আইনি সহায়তা দেওয়ার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজর (অ্যাটর্নি জেনারেল সমমর্যাদার সুবিধাপ্রাপ্ত) এহসানুল হক সমাজীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ গঠনের শুনানিতে তিনিও অংশ নেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলায় শিশুটির বোনের শ্বশুরকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯-এর-২ ধারায় (ধর্ষণের ফলে মৃত্যুর অপরাধ), স্বামী ও ভাশুরকে দণ্ডবিধির ৫০৬ ধারার দ্বিতীয় অংশে (ভয়ভীতি প্রদর্শন) এবং শাশুড়িকে দণ্ডবিধির ২০১ ধারায় (অপরাধের আলামত নষ্ট) অভিযুক্ত করে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।
শুনানি শেষে এহসানুল হক সাংবাদিকদের জানান, মামলার অভিযোগপত্র, মূল আসামির ১৬৪ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিসহ অন্যান্য নথির ওপর ভিত্তি করে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।
এহসানুল হক বলেন, ‘এই মামলায় ন্যায়বিচার নিশ্চিতের স্বার্থে বিচারক আসামিদের অবিহিত করেন যে তাঁরা চাইলে নিজেদের পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবেন। আইনজীবী নিয়োগ করতে হলে কারাবিধি অনুযায়ী আবেদন করতে হবে। এ ছাড়া আসামিরা এ ঘটনার দায় স্বীকার করছেন কি না, বিচারক জানতে চাইলে তাঁরা অপরাধে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেন।’
প্রসঙ্গত, মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী এলাকায় বড় বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে এসে ৮ বছর বয়সী শিশুটি ৬ মার্চ ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়। পরে তাঁকে মাগুরা সদর হাসপাতাল, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়ে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৩ মার্চ শিশুটি মারা যায়। এ ঘটনায় শিশুটির মা বাদী হয়ে ৮ মার্চ মাগুরা সদর থানায় ধর্ষণের মামলা করেন। পরে এতে হত্যার বিষয়টি যুক্ত হয়। মামলায় আসামি করা হয় শিশুটির বড় বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি ও তাঁদের দুই ছেলেকে।
মাগুরায় আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত।
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মাগুরা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে অভিযোগ গঠনের শুনানি হয়। এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে আগামী ২৭ এপ্রিল।
আজ মামলার অভিযোগপত্রভুক্ত চার আসামি শিশুটির বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি, স্বামী ও ভাশুরের উপস্থিতিতে অভিযোগ গঠনের শুনানি শুরু হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌঁসুলি মনিরুল ইসলাম মুকুলসহ অন্য আইনজীবীরা।
মামলাটিকে জনগুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করে আইনি সহায়তা দেওয়ার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজর (অ্যাটর্নি জেনারেল সমমর্যাদার সুবিধাপ্রাপ্ত) এহসানুল হক সমাজীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ গঠনের শুনানিতে তিনিও অংশ নেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলায় শিশুটির বোনের শ্বশুরকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯-এর-২ ধারায় (ধর্ষণের ফলে মৃত্যুর অপরাধ), স্বামী ও ভাশুরকে দণ্ডবিধির ৫০৬ ধারার দ্বিতীয় অংশে (ভয়ভীতি প্রদর্শন) এবং শাশুড়িকে দণ্ডবিধির ২০১ ধারায় (অপরাধের আলামত নষ্ট) অভিযুক্ত করে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।
শুনানি শেষে এহসানুল হক সাংবাদিকদের জানান, মামলার অভিযোগপত্র, মূল আসামির ১৬৪ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিসহ অন্যান্য নথির ওপর ভিত্তি করে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।
এহসানুল হক বলেন, ‘এই মামলায় ন্যায়বিচার নিশ্চিতের স্বার্থে বিচারক আসামিদের অবিহিত করেন যে তাঁরা চাইলে নিজেদের পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবেন। আইনজীবী নিয়োগ করতে হলে কারাবিধি অনুযায়ী আবেদন করতে হবে। এ ছাড়া আসামিরা এ ঘটনার দায় স্বীকার করছেন কি না, বিচারক জানতে চাইলে তাঁরা অপরাধে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেন।’
প্রসঙ্গত, মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী এলাকায় বড় বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে এসে ৮ বছর বয়সী শিশুটি ৬ মার্চ ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়। পরে তাঁকে মাগুরা সদর হাসপাতাল, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়ে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৩ মার্চ শিশুটি মারা যায়। এ ঘটনায় শিশুটির মা বাদী হয়ে ৮ মার্চ মাগুরা সদর থানায় ধর্ষণের মামলা করেন। পরে এতে হত্যার বিষয়টি যুক্ত হয়। মামলায় আসামি করা হয় শিশুটির বড় বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি ও তাঁদের দুই ছেলেকে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে বন্য প্রাণীদের নিরাপদে বিচরণের জন্য ২০২৩ সালে ট্রেন ও সড়কপথে যানবাহনের গতিসীমা ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার নির্ধারণ করে কর্তৃপক্ষ। তবে সেই নির্দেশনা শুধু কাগজ-কলমেই সীমাবদ্ধ। কেউই তা মেনে চলছে না।
২০ মিনিট আগেগাইবান্ধার মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে ‘অঙ্কুরেই বিনষ্ট’ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রথম কিস্তিতে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ২টি প্রদর্শনী প্রকল্পে ৭ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ
১ ঘণ্টা আগেনগদ টাকার সঙ্গে ঘুষ হিসেবে ঘুমানোর জন্য খাট নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল হুদা তালুকদারের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া ঘুষ আদায় করতে উপজেলার বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষকদের নিয়ে তৈরি করেছেন সিন্ডিকেট।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের অনুসারীরা ২০ জুন বিকেলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল। তারই জের ধরে ২১ জুন রাতে আবার সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে আব্দুল কুদ্দুসকে (৬০) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে