চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গা জেলা জজ আদালত চত্বর থেকে ডাকাতি মামলার আসামি পালানোর ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার (ক্লোজড) করা হয়েছে। এ ছাড়া জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) আবু তারেককে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে জেলা পুলিশ।
আজ সোমবার চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে রোববার ডাকাতি মামলার আসামি আজিজুল শেখকে (২৮) কারাগার থেকে আদালত চত্বরে এনে গাড়ি থেকে নামানোর পরপরই তিনি কৌশলে হাতকড়া খুলে পালিয়ে যান। তিনি দামুড়হুদা থানার একটি ডাকাতি মামলার আসামি। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত পালিয়ে যাওয়া আজিজুলকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।
পুলিশ লাইনসে প্রত্যাহার করে নেওয়া তিন পুলিশ সদস্য হলেন, সহকারী শহর উপপরিদর্শক (এটিএসআই) মো. আনোয়ার হোসেন, কনস্টেবল মো. মিলন হোসেন ও মোছা. বেনজির নাহার। তিন সদস্যের তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) আবু তারেক। সদস্য হিসেবে আছেন জেলা গোয়েন্দা শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি ডিবি) আলমগীর কবীর ও রিজার্ভ অফিসের পরিদর্শক আব্দুল বারেক।
চুয়াডাঙ্গা জজ কোর্টের আইনজীবী ও পালিয়ে যাওয়া আসামির আইনজীবী সাজ্জাদ হোসেন রকি জানান, চুয়াডাঙ্গার দর্শনার একটি ডাকাতি মামলার আসামি হিসেবে আজিজুল ২০২০ সালের ১৮ অক্টোবর থেকে গ্রেপ্তার ছিলেন। রোববার ছিল ওই মামলার ধার্য তারিখ। তাঁকে চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগার থেকে অন্য আসামিদের সঙ্গে আদালত এলাকায় নিয়ে আসা হয়। আদালত চত্বরে কারাগারের গাড়ি থেকে নামার পরপরই তিনি কৌশলে হাতের হ্যান্ডকাপ থেকে নিজের হাত বের করে পালিয়ে যান।
চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের একাধিক টিম অভিযান শুরু করেছে। তিনজন পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই তদন্ত কমিটিকে তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতেও বলা হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা জজ আদালত চত্বর থেকে ডাকাতি মামলার আসামি পালানোর ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার (ক্লোজড) করা হয়েছে। এ ছাড়া জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) আবু তারেককে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে জেলা পুলিশ।
আজ সোমবার চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে রোববার ডাকাতি মামলার আসামি আজিজুল শেখকে (২৮) কারাগার থেকে আদালত চত্বরে এনে গাড়ি থেকে নামানোর পরপরই তিনি কৌশলে হাতকড়া খুলে পালিয়ে যান। তিনি দামুড়হুদা থানার একটি ডাকাতি মামলার আসামি। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত পালিয়ে যাওয়া আজিজুলকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।
পুলিশ লাইনসে প্রত্যাহার করে নেওয়া তিন পুলিশ সদস্য হলেন, সহকারী শহর উপপরিদর্শক (এটিএসআই) মো. আনোয়ার হোসেন, কনস্টেবল মো. মিলন হোসেন ও মোছা. বেনজির নাহার। তিন সদস্যের তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) আবু তারেক। সদস্য হিসেবে আছেন জেলা গোয়েন্দা শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি ডিবি) আলমগীর কবীর ও রিজার্ভ অফিসের পরিদর্শক আব্দুল বারেক।
চুয়াডাঙ্গা জজ কোর্টের আইনজীবী ও পালিয়ে যাওয়া আসামির আইনজীবী সাজ্জাদ হোসেন রকি জানান, চুয়াডাঙ্গার দর্শনার একটি ডাকাতি মামলার আসামি হিসেবে আজিজুল ২০২০ সালের ১৮ অক্টোবর থেকে গ্রেপ্তার ছিলেন। রোববার ছিল ওই মামলার ধার্য তারিখ। তাঁকে চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগার থেকে অন্য আসামিদের সঙ্গে আদালত এলাকায় নিয়ে আসা হয়। আদালত চত্বরে কারাগারের গাড়ি থেকে নামার পরপরই তিনি কৌশলে হাতের হ্যান্ডকাপ থেকে নিজের হাত বের করে পালিয়ে যান।
চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের একাধিক টিম অভিযান শুরু করেছে। তিনজন পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই তদন্ত কমিটিকে তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতেও বলা হয়েছে।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৭ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৭ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৮ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৮ ঘণ্টা আগে