খুলনা প্রতিনিধি
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় কাস্টম হাউস খুলনার সাবেক অ্যাপ্রেইজারের স্ত্রী মমতাজ খানকে চার বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাঁকে চার হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। রায় ঘোষণার সময়ে মমতাজ খান আদালতে উপস্থিত ছিলেন। মমতাজ খান আটপাড়া এলাকার বাসিন্দা ও খুলনা কাস্টম হাউসের সাবেক অ্যাপ্রেইজার মো. জিল্লুর রহিম খানের স্ত্রী।
আজ বৃহস্পতিবার খুলনার বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো. আশরাফুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. ইয়াছিন আলী।
আদালতের সূত্র জানায়, আসামি মমতাজ খান টুটপাড়া দিলখোলা রোডে বাসিন্দা। দুর্নীতি দমন কমিশনে দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে তিনি ১৩ লাখ ৭৩ হাজার টাকার স্থাবর সম্পদ থাকার কথা ঘোষণা দেন। কিন্তু তাঁর স্থাবর সম্পদের পরিমাণ ১৫ লাখ ৪৭ হাজার ৬১০ টাকা। তিনি ১ লাখ ৪৭ হাজার টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পদের তথ্য ওই বিবরণীতে উল্লেখ না করে অসৎ উদ্দেশ্যে গোপন করেছেন।
মমতাজ খান একজন গৃহিণী। স্বামীর আয়ের ওপর নির্ভরশীল। তাঁর নিজের কোনো বৈধ আয়ের উৎস নেই। তিনি নিজ নামে অর্জিত আয়ের ১ লাখ ৪৭ হাজার ৬১০ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করে ১৫ লাখ ৪৭ হাজার ৬১০ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে দখলে রেখেছেন। আসামি মো. জিল্লুর রহিম তাঁর স্ত্রী মমতাজ খানকে ১৫ লাখ ৪৭ হাজার ৬১০ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনে সহায়তা করে।
এ ঘটনায় ২০১৬ সালের ২১ জুলাই দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয় খুলনার সহকারী পরিচালক এস এম শামীম ইকবাল বাদী হয়ে সোনাডাঙ্গা থানায় দুর্নীতি দমন আইনের ২০০৪-এর ২৬ (২) এবং ২৭ (১) ধারায় খুলনা কাস্টম হাউসের অ্যাপ্রেইজার মো. জিল্লুর রহিম খান এবং তাঁর স্ত্রী মমতাজ খানকে আসামি করে সোনাডাঙ্গা থানায় মামলা দায়ের করেন।
২০১৯ সালের ৩ অক্টোবর দুর্নীতি দমন কমিশন উপসহকারী পরিচালক মো. ফয়সাল কাদের তাঁদের উভয়ের বিরুদ্ধে আদালতে একটি অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০২১ সালের ২৫ জানুয়ারি তাদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ গঠন করা হয়।
আদালতের পিপি অ্যাড. সেলিম আল আজাদ বলেন, এটি একটি অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলা। মামলায় ওই দুজন আসামি সিএসভুক্ত ছিলেন। মামলা চলাকালীন খুলনা কাস্টম হাউস অ্যাপ্রেইজার মো. জিল্লুর রহিম খান মারা যান। যে কারণে তিনি এ মামলা থেকে অব্যাহতি পান। তবে আসামি মমতাজ খানের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা চলতে থাকে। আসামি মমতাজ খানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে আদালত আজ এ রায় দেন। রায়ে বিচারক জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সব সম্পত্তি রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করারও ঘোষণা দেন বলে তিনি এ প্রতিবেদককে আরও জানান।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় কাস্টম হাউস খুলনার সাবেক অ্যাপ্রেইজারের স্ত্রী মমতাজ খানকে চার বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাঁকে চার হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। রায় ঘোষণার সময়ে মমতাজ খান আদালতে উপস্থিত ছিলেন। মমতাজ খান আটপাড়া এলাকার বাসিন্দা ও খুলনা কাস্টম হাউসের সাবেক অ্যাপ্রেইজার মো. জিল্লুর রহিম খানের স্ত্রী।
আজ বৃহস্পতিবার খুলনার বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো. আশরাফুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. ইয়াছিন আলী।
আদালতের সূত্র জানায়, আসামি মমতাজ খান টুটপাড়া দিলখোলা রোডে বাসিন্দা। দুর্নীতি দমন কমিশনে দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে তিনি ১৩ লাখ ৭৩ হাজার টাকার স্থাবর সম্পদ থাকার কথা ঘোষণা দেন। কিন্তু তাঁর স্থাবর সম্পদের পরিমাণ ১৫ লাখ ৪৭ হাজার ৬১০ টাকা। তিনি ১ লাখ ৪৭ হাজার টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পদের তথ্য ওই বিবরণীতে উল্লেখ না করে অসৎ উদ্দেশ্যে গোপন করেছেন।
মমতাজ খান একজন গৃহিণী। স্বামীর আয়ের ওপর নির্ভরশীল। তাঁর নিজের কোনো বৈধ আয়ের উৎস নেই। তিনি নিজ নামে অর্জিত আয়ের ১ লাখ ৪৭ হাজার ৬১০ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করে ১৫ লাখ ৪৭ হাজার ৬১০ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে দখলে রেখেছেন। আসামি মো. জিল্লুর রহিম তাঁর স্ত্রী মমতাজ খানকে ১৫ লাখ ৪৭ হাজার ৬১০ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনে সহায়তা করে।
এ ঘটনায় ২০১৬ সালের ২১ জুলাই দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয় খুলনার সহকারী পরিচালক এস এম শামীম ইকবাল বাদী হয়ে সোনাডাঙ্গা থানায় দুর্নীতি দমন আইনের ২০০৪-এর ২৬ (২) এবং ২৭ (১) ধারায় খুলনা কাস্টম হাউসের অ্যাপ্রেইজার মো. জিল্লুর রহিম খান এবং তাঁর স্ত্রী মমতাজ খানকে আসামি করে সোনাডাঙ্গা থানায় মামলা দায়ের করেন।
২০১৯ সালের ৩ অক্টোবর দুর্নীতি দমন কমিশন উপসহকারী পরিচালক মো. ফয়সাল কাদের তাঁদের উভয়ের বিরুদ্ধে আদালতে একটি অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০২১ সালের ২৫ জানুয়ারি তাদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ গঠন করা হয়।
আদালতের পিপি অ্যাড. সেলিম আল আজাদ বলেন, এটি একটি অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলা। মামলায় ওই দুজন আসামি সিএসভুক্ত ছিলেন। মামলা চলাকালীন খুলনা কাস্টম হাউস অ্যাপ্রেইজার মো. জিল্লুর রহিম খান মারা যান। যে কারণে তিনি এ মামলা থেকে অব্যাহতি পান। তবে আসামি মমতাজ খানের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা চলতে থাকে। আসামি মমতাজ খানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে আদালত আজ এ রায় দেন। রায়ে বিচারক জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সব সম্পত্তি রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করারও ঘোষণা দেন বলে তিনি এ প্রতিবেদককে আরও জানান।
রংপুরের বদরগঞ্জে স্কুলছাত্রীদের অশ্লীল ভিডিও দেখানোর অভিযোগ উঠেছে রবিউল ইসলাম নামের এক দপ্তরির বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিভাবকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। ওই দপ্তরির শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত সন্তানদের স্কুলে পাঠাবেন না বলে অভিভাবকেরা হুমকি দিয়েছেন। এদিকে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এক অভিভাবক গত বৃহস্পতিবার ইউএন
৩ মিনিট আগেরাজধানীর মৌচাকে সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের পার্কিংয়ে থাকা প্রাইভেট কার থেকে উদ্ধার হওয়া দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে। তাঁদের দুজনের বাড়ি একই এলাকায়।
১২ মিনিট আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ সোমবার সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জে র্যাব-১০ সদর দপ্তর, কেন্দ্রীয় কারাগার ও তেঘরিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা এই তথ্য জানান।
২২ মিনিট আগেসাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ আবারও পিছিয়েছে। এই নিয়ে ১২০ বারের মতো তারিখ পিছিয়ে নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমান এই তারিখ ধার্য করেন।
২৫ মিনিট আগে