ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে পায়ে হেঁটে রওনা দিয়েছেন মাসুম পারভেজ বাবু নামে এক যুবক। তার বাড়ি মেহেরপুর সদর উপজেলা শহরের মুখার্জি পাড়ায়। আজ বুধবার বিকেলে যাওয়ার পথে ঝিনাইদহ শহরে এসে পৌঁছান মাসুম। গত সোমবার তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে রওনা দেন। মেহেপুর থেকে ঢাকার দূরত্ব প্রায় ৩০০ কিলোমিটার।
মাসুম পারভেজ চিত্র নায়ক রুবেলের সহকারী হিসেবে কাজ করতেন বলে জানিয়েছেন। প্রায় ২০ বছর তিনি রুবেলের সঙ্গে কাজ করেন। এ ছাড়া মেহেরপুর শহরে তাঁর বাবার একটি টেইলার্সের দোকান রয়েছে। তিনি বর্তমানে বাবার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সহযোগিতা করেন। তাঁর বাবার নাম আব্দুর রব।
মাসুম পারভেজ বাবু বলেন, ‘২০ বছর চিত্র নায়ক রুবেলের সঙ্গে কাজ করেছি। পরে আমি মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়ি। সে সময় ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিই। এ সময় আমার অনেক টাকা খরচ হয়। এক সময় পরিবারের সমস্ত সম্বল বিক্রি করে আমার চিকিৎসার পেছনে ব্যয় করা হয়। আমার পরিবার যখন আর টাকা দিতে পারছিল না, তখন মেহেরপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ও জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সহযোগিতায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার চিকিৎসার খরচ বহন করেন। পরে আমি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরি। তখন থেকে আমার ইচ্ছা ছিল আমি একদিন আমার জন্মস্থান মেহেরপুর থেকে পায়ে হেঁটে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করব। সেই ইচ্ছা এবং স্বপ্ন থেকে আমি তিন দিন আগে বাড়ি থেকে যাত্রা শুরু করেছি।’
মাসুম পারভেজ আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমার চিকিৎসার খরচ দিয়েছেন, তাই আমি মনে করি তিনিও আমার মায়ের মতো। আমি এখন সুস্থ, তাই আমি তাঁর সঙ্গে দেখা করে তাঁর কাছে কৃতজ্ঞা জানাতে ঢাকায় যাচ্ছি।’
এ সময় তিনি আরও জানান, মেহেরপুর থেকে ঢাকার দূরত্ব প্রায় ৩০০ কিলোমিটার। যাওয়ার পথে যেখানে রাত হচ্ছে সেখানে কোনো সাংবাদিক বা জনপ্রতিনিধির বাড়িতে রাত যাপন করছেন এবং পরদিন আবার হাটতে শুরু করছেন। সবার কাছে তিনি দোয় ও সহযোগিতা চান।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে পায়ে হেঁটে রওনা দিয়েছেন মাসুম পারভেজ বাবু নামে এক যুবক। তার বাড়ি মেহেরপুর সদর উপজেলা শহরের মুখার্জি পাড়ায়। আজ বুধবার বিকেলে যাওয়ার পথে ঝিনাইদহ শহরে এসে পৌঁছান মাসুম। গত সোমবার তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে রওনা দেন। মেহেপুর থেকে ঢাকার দূরত্ব প্রায় ৩০০ কিলোমিটার।
মাসুম পারভেজ চিত্র নায়ক রুবেলের সহকারী হিসেবে কাজ করতেন বলে জানিয়েছেন। প্রায় ২০ বছর তিনি রুবেলের সঙ্গে কাজ করেন। এ ছাড়া মেহেরপুর শহরে তাঁর বাবার একটি টেইলার্সের দোকান রয়েছে। তিনি বর্তমানে বাবার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সহযোগিতা করেন। তাঁর বাবার নাম আব্দুর রব।
মাসুম পারভেজ বাবু বলেন, ‘২০ বছর চিত্র নায়ক রুবেলের সঙ্গে কাজ করেছি। পরে আমি মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়ি। সে সময় ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিই। এ সময় আমার অনেক টাকা খরচ হয়। এক সময় পরিবারের সমস্ত সম্বল বিক্রি করে আমার চিকিৎসার পেছনে ব্যয় করা হয়। আমার পরিবার যখন আর টাকা দিতে পারছিল না, তখন মেহেরপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ও জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সহযোগিতায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার চিকিৎসার খরচ বহন করেন। পরে আমি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরি। তখন থেকে আমার ইচ্ছা ছিল আমি একদিন আমার জন্মস্থান মেহেরপুর থেকে পায়ে হেঁটে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করব। সেই ইচ্ছা এবং স্বপ্ন থেকে আমি তিন দিন আগে বাড়ি থেকে যাত্রা শুরু করেছি।’
মাসুম পারভেজ আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমার চিকিৎসার খরচ দিয়েছেন, তাই আমি মনে করি তিনিও আমার মায়ের মতো। আমি এখন সুস্থ, তাই আমি তাঁর সঙ্গে দেখা করে তাঁর কাছে কৃতজ্ঞা জানাতে ঢাকায় যাচ্ছি।’
এ সময় তিনি আরও জানান, মেহেরপুর থেকে ঢাকার দূরত্ব প্রায় ৩০০ কিলোমিটার। যাওয়ার পথে যেখানে রাত হচ্ছে সেখানে কোনো সাংবাদিক বা জনপ্রতিনিধির বাড়িতে রাত যাপন করছেন এবং পরদিন আবার হাটতে শুরু করছেন। সবার কাছে তিনি দোয় ও সহযোগিতা চান।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৮ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১২ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩২ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে