বাগেরহাট প্রতিনিধি
ঘুঘুর ডাক অধিকাংশ মানুষই পছন্দ করেন। শুধু তাই নয়, এই পাখি দেখতেও বেশ সুন্দর। অথচ এই পাখি শিকারের মতো অপরাধে করতে মানুষ হয়ে উঠছে নিষ্ঠুর! আজ বুধবার বিকেলে সুন্দরবন সংলগ্ন বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার সাউথখালি ইউনিয়নের বকুলতলা গ্রামের একটি মাঠ থেকে চোখ সেলাই করা দুটি ঘুঘু পাখিকে উদ্ধার করে অবমুক্ত করা হয়েছে।
পাখি দুটির চোখ চিকন সুতা দিয়ে সেলাই করা ছিল। তার ওপর আবার আঠা দিয়ে আটকানো ছিল। আর এভাবে একপর্যায়ে ঘুঘু পাখিগুলোর দৃষ্টিশক্তি পুরোপুরি হারিয়ে যেত। ওই দৃষ্টিহীন ঘুঘুকে বিশেষ পদ্ধতিতে বেঁধে জাল পেতে প্রকৃতিতে মুক্ত ঘুঘু পাখি শিকার করে শিকারিরা।
এমন এক শিকারি চক্রের খবর পেয়ে স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীরা ওই মাঠে যায়। সেখানে যাওয়ার আগেই পরিস্থিতি বুঝতে পেরে পাখি দুটো রেখেই পালিয়ে যায় শিকারিরা। সেখান থেকে ঘুঘু দুটিকে উদ্ধার করা হয়।
এ বিষয়ে শরণখোলা বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কমিটির সভাপতি শেখ নাজমুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিছু শিকারি ঘুঘুর দুই চোখ আটকে ফাঁদ পেতেছে এমন খবর পাই। এরপরই স্থানীয় কয়েকজন তরুণকে সঙ্গে আমাদের সদস্য শাহিন হাওলাদার ঘটনাস্থলে যান। বিষয়টি টের পেয়ে শিকারি চক্রটি ঘুঘু দুটি রেখেই পালিয়ে যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘মূলত ওই দুটি ঘুঘু পাখিকে গ্রামের মাঠে আটকে রাখা হয়েছিল অন্য পাখি ধরার জন্য। সেখানে এই ঘুঘু দুটিকে দেখে অন্য পাখি এলে, জালে আটকা পড়ত। বাঁশ বা লম্বা লাঠির মাথায় বেঁধেও এভাবে পাখি দিয়ে পাখি ধরা হয়।’
পরে পাখি দুটিকে উদ্ধার করে, চিকিৎসা দিয়ে অবমুক্ত করা হয়েছে এবং বিষয়টি তিনি বন বিভাগকেও অবগত করেছেন বলে জানান।
সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের শরণখোলা স্টেশন কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বিষয়টি শুনেছি। এ বিষয়ে আমরা খেয়াল রাখব।’
তিনি আরও বলেন, ‘পাখিসহ বন্যপ্রাণী রক্ষায় স্থানীয়দের সম্পৃক্ত করা হয়েছে। ভিটিআরটি দলসহ বন্যপ্রাণী রক্ষা স্থানীয়ভাবে কাজ করা ব্যক্তিরা এ ধরনের বিষয়ে আমাদের জানায়। আমরা সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেই।’
ঘুঘুর ডাক অধিকাংশ মানুষই পছন্দ করেন। শুধু তাই নয়, এই পাখি দেখতেও বেশ সুন্দর। অথচ এই পাখি শিকারের মতো অপরাধে করতে মানুষ হয়ে উঠছে নিষ্ঠুর! আজ বুধবার বিকেলে সুন্দরবন সংলগ্ন বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার সাউথখালি ইউনিয়নের বকুলতলা গ্রামের একটি মাঠ থেকে চোখ সেলাই করা দুটি ঘুঘু পাখিকে উদ্ধার করে অবমুক্ত করা হয়েছে।
পাখি দুটির চোখ চিকন সুতা দিয়ে সেলাই করা ছিল। তার ওপর আবার আঠা দিয়ে আটকানো ছিল। আর এভাবে একপর্যায়ে ঘুঘু পাখিগুলোর দৃষ্টিশক্তি পুরোপুরি হারিয়ে যেত। ওই দৃষ্টিহীন ঘুঘুকে বিশেষ পদ্ধতিতে বেঁধে জাল পেতে প্রকৃতিতে মুক্ত ঘুঘু পাখি শিকার করে শিকারিরা।
এমন এক শিকারি চক্রের খবর পেয়ে স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীরা ওই মাঠে যায়। সেখানে যাওয়ার আগেই পরিস্থিতি বুঝতে পেরে পাখি দুটো রেখেই পালিয়ে যায় শিকারিরা। সেখান থেকে ঘুঘু দুটিকে উদ্ধার করা হয়।
এ বিষয়ে শরণখোলা বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কমিটির সভাপতি শেখ নাজমুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিছু শিকারি ঘুঘুর দুই চোখ আটকে ফাঁদ পেতেছে এমন খবর পাই। এরপরই স্থানীয় কয়েকজন তরুণকে সঙ্গে আমাদের সদস্য শাহিন হাওলাদার ঘটনাস্থলে যান। বিষয়টি টের পেয়ে শিকারি চক্রটি ঘুঘু দুটি রেখেই পালিয়ে যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘মূলত ওই দুটি ঘুঘু পাখিকে গ্রামের মাঠে আটকে রাখা হয়েছিল অন্য পাখি ধরার জন্য। সেখানে এই ঘুঘু দুটিকে দেখে অন্য পাখি এলে, জালে আটকা পড়ত। বাঁশ বা লম্বা লাঠির মাথায় বেঁধেও এভাবে পাখি দিয়ে পাখি ধরা হয়।’
পরে পাখি দুটিকে উদ্ধার করে, চিকিৎসা দিয়ে অবমুক্ত করা হয়েছে এবং বিষয়টি তিনি বন বিভাগকেও অবগত করেছেন বলে জানান।
সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের শরণখোলা স্টেশন কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বিষয়টি শুনেছি। এ বিষয়ে আমরা খেয়াল রাখব।’
তিনি আরও বলেন, ‘পাখিসহ বন্যপ্রাণী রক্ষায় স্থানীয়দের সম্পৃক্ত করা হয়েছে। ভিটিআরটি দলসহ বন্যপ্রাণী রক্ষা স্থানীয়ভাবে কাজ করা ব্যক্তিরা এ ধরনের বিষয়ে আমাদের জানায়। আমরা সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেই।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে