গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
দিন যত যাচ্ছে খেটে খাওয়া মানুষের কষ্ট তত বাড়ছে। আর সবকিছুর দামের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মাছ-মাংসের দাম। বর্তমানে গরু, ছাগল, মহিষের মাংসের দাম আকাশছোঁয়া। নিম্নআয়ের মানুষের মাংস খাওয়ার উৎস ছিল ব্রয়লার মুরগি। কিন্তু সেই মুরগি এখন প্রতি কেজি ২৩৫-২৪০ টাকা দরে বিক্রয় হচ্ছে। গরিবের খাওয়ার উপযোগী মাংসই ছিল ব্রয়লার কিন্তু সেটাও এখন প্রায় ক্রয় ক্ষমতার বাইরে।
আর এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাড়ছে সোনালি ও লেয়ার মুরগির দাম। সোনালি মুরগি বিক্রয় হচ্ছে কেজি প্রতি ৩৩০-৩৪০ টাকা, লেয়ারও কেজি প্রতি ৩৩০-৩৪০ টাকা।
ব্রয়লারের বাচ্চা ক্রয় করতে আসা দেবীপুর গ্রামের আব্দুল জলিল বলেন, আমার আর ব্রয়লার মুরগি কেনা লাগে না কারণ আমি এখন বাড়িতেই ব্রয়লার মুরগি বাচ্চা পুষি। এগুলো ৩-৪ কেজি হলে জবাই করে পরিবারের সবাই মিলে একসঙ্গে খাই। বাজারে যে পরিমাণ মুরগির দাম বেড়েছে তাতে ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে।
বাচ্চা ক্রয় করতে আসা কল্যাণপুর গ্রামের হাবিবুর রহমান বলেন, ব্রয়লার মুরগির দাম অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ার কারণে আমি এখন নিজের বাড়িতে পুষছি। মুরগির দাম এত কখনো দেখিনি।
ঝোড়াঘাট গ্রামের শেফালী খাতুন বলেন, ব্রয়লারের বাচ্চার যে পরিমাণ চাহিদা তাতে কিনতে এসে পাওয়া যাচ্ছে না। ব্যবসায়ীরা আনার সঙ্গে সঙ্গে তা বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। এখন প্রায় প্রতিটা বাড়িতেই ব্রয়লার মুরগির বাচ্চা রয়েছে। প্রতিটি ব্রয়লার মুরগির বাচ্চা ৭৫ টাকা করে পড়ছে আর ব্রয়লার মুরগির খাবারও কেজি প্রতি ৭৫ টাকা।
ব্রয়লার কিনতে আসা তানভীর আহমেদ রনক বলেন, গরুর মাংস ৭০০-৭৫০, মহিষ ৭০০-৭৫০, ছাগল ৯০০-১০০০ টাকা কেজি দরে বিক্রয় হচ্ছে। বাজারে অন্যান্য মাংসের তুলনায় ব্রয়লার মুরগির দাম কম থাকায় অনেকেই এই ব্রয়লার মুরগী কিনে খেত। কিন্তু দাম এত পরিমান বৃদ্ধি পেয়েছে এতে দিন দিন ব্রয়লার মুরগিও ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। আমি ব্রয়লার মুরগি কিনে আনলাম কেজি প্রতি ২৩৫ টাকা। ব্রয়লার মুরগির এত দাম কখনো দেখিনি।
করমদী গ্রামের মুরগি খামারি মো. শাহিনুজ্জামান বলেন, এখন ব্যবসা ভালো হচ্ছে। আশা করছি বাজার দর এমন থাকলে ভালো লাভ হবে।
ব্যবসায়ী আবু সাঈদ বলেন, ব্রয়লারের বাচ্চার এত পরিমান চাহিদা যে আমরা ক্রেতাদের দিতে পারছি না। ১০০টি বাচ্চা ১৫ মিনিটের মধ্যেই ফুরিয়ে গেল। আমরা পর্যাপ্ত চাহিদা দিচ্ছি কিন্তু পাচ্ছি না। সপ্তাহে দুই দিন বাচ্চা নিয়ে আসি। অনেকে ঘুরে যাচ্ছে তাদের দিতে পারছি না।
গাংনী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার মো. আলা উদ্দীন জানান, মুরগির সরবাহ কম থাকায় ব্রয়লার মুরগির দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও ফিডের মূল্যবৃদি পেয়েছে। আশা করছি খুব তাড়াতাড়ি এটি স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরে আসবে। আর এ উপজেলায় প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই ব্রয়লারের বাচ্চা পুষছে এটা আমাদের জন্য একটা পজিটিভ বিষয়।
দিন যত যাচ্ছে খেটে খাওয়া মানুষের কষ্ট তত বাড়ছে। আর সবকিছুর দামের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মাছ-মাংসের দাম। বর্তমানে গরু, ছাগল, মহিষের মাংসের দাম আকাশছোঁয়া। নিম্নআয়ের মানুষের মাংস খাওয়ার উৎস ছিল ব্রয়লার মুরগি। কিন্তু সেই মুরগি এখন প্রতি কেজি ২৩৫-২৪০ টাকা দরে বিক্রয় হচ্ছে। গরিবের খাওয়ার উপযোগী মাংসই ছিল ব্রয়লার কিন্তু সেটাও এখন প্রায় ক্রয় ক্ষমতার বাইরে।
আর এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাড়ছে সোনালি ও লেয়ার মুরগির দাম। সোনালি মুরগি বিক্রয় হচ্ছে কেজি প্রতি ৩৩০-৩৪০ টাকা, লেয়ারও কেজি প্রতি ৩৩০-৩৪০ টাকা।
ব্রয়লারের বাচ্চা ক্রয় করতে আসা দেবীপুর গ্রামের আব্দুল জলিল বলেন, আমার আর ব্রয়লার মুরগি কেনা লাগে না কারণ আমি এখন বাড়িতেই ব্রয়লার মুরগি বাচ্চা পুষি। এগুলো ৩-৪ কেজি হলে জবাই করে পরিবারের সবাই মিলে একসঙ্গে খাই। বাজারে যে পরিমাণ মুরগির দাম বেড়েছে তাতে ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে।
বাচ্চা ক্রয় করতে আসা কল্যাণপুর গ্রামের হাবিবুর রহমান বলেন, ব্রয়লার মুরগির দাম অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ার কারণে আমি এখন নিজের বাড়িতে পুষছি। মুরগির দাম এত কখনো দেখিনি।
ঝোড়াঘাট গ্রামের শেফালী খাতুন বলেন, ব্রয়লারের বাচ্চার যে পরিমাণ চাহিদা তাতে কিনতে এসে পাওয়া যাচ্ছে না। ব্যবসায়ীরা আনার সঙ্গে সঙ্গে তা বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। এখন প্রায় প্রতিটা বাড়িতেই ব্রয়লার মুরগির বাচ্চা রয়েছে। প্রতিটি ব্রয়লার মুরগির বাচ্চা ৭৫ টাকা করে পড়ছে আর ব্রয়লার মুরগির খাবারও কেজি প্রতি ৭৫ টাকা।
ব্রয়লার কিনতে আসা তানভীর আহমেদ রনক বলেন, গরুর মাংস ৭০০-৭৫০, মহিষ ৭০০-৭৫০, ছাগল ৯০০-১০০০ টাকা কেজি দরে বিক্রয় হচ্ছে। বাজারে অন্যান্য মাংসের তুলনায় ব্রয়লার মুরগির দাম কম থাকায় অনেকেই এই ব্রয়লার মুরগী কিনে খেত। কিন্তু দাম এত পরিমান বৃদ্ধি পেয়েছে এতে দিন দিন ব্রয়লার মুরগিও ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। আমি ব্রয়লার মুরগি কিনে আনলাম কেজি প্রতি ২৩৫ টাকা। ব্রয়লার মুরগির এত দাম কখনো দেখিনি।
করমদী গ্রামের মুরগি খামারি মো. শাহিনুজ্জামান বলেন, এখন ব্যবসা ভালো হচ্ছে। আশা করছি বাজার দর এমন থাকলে ভালো লাভ হবে।
ব্যবসায়ী আবু সাঈদ বলেন, ব্রয়লারের বাচ্চার এত পরিমান চাহিদা যে আমরা ক্রেতাদের দিতে পারছি না। ১০০টি বাচ্চা ১৫ মিনিটের মধ্যেই ফুরিয়ে গেল। আমরা পর্যাপ্ত চাহিদা দিচ্ছি কিন্তু পাচ্ছি না। সপ্তাহে দুই দিন বাচ্চা নিয়ে আসি। অনেকে ঘুরে যাচ্ছে তাদের দিতে পারছি না।
গাংনী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার মো. আলা উদ্দীন জানান, মুরগির সরবাহ কম থাকায় ব্রয়লার মুরগির দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও ফিডের মূল্যবৃদি পেয়েছে। আশা করছি খুব তাড়াতাড়ি এটি স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরে আসবে। আর এ উপজেলায় প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই ব্রয়লারের বাচ্চা পুষছে এটা আমাদের জন্য একটা পজিটিভ বিষয়।
জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার ঘটনায় অন্তত ৭৪টি মামলার তদন্ত করছে পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট—পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এসব ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের অধিকাংশের লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত না হওয়ায় হত্যা মামলার তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ কর্মকর্তারা কিছুটা বিপাকে পড়ছেন।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ রুটে সফলতার পর এবার আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনার প্রস্তুতি নিচ্ছে নবীন ও উদীয়মান বেসরকারি এয়ারলাইনস এয়ার এ্যাস্ট্রা। এই লক্ষ্যে এয়ারবাসের চারটি উড়োজাহাজ সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু করেছে এয়ারলাইনসটি। বহরে উড়োজাহাজ যুক্ত হওয়া সাপেক্ষে চলতি বছরের শেষ নাগাদ প্রচলিত আঞ্চলিক...
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের কাউনিয়ায় মরা তিস্তা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ নিয়ে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। খুঁটি নির্মাণের পর চার বছর পেরিয়ে গেলেও অর্থাভাবে সেতুর বাকি নির্মাণকাজে হাত দেওয়া হয়নি। এতে চরাঞ্চলের ছয় গ্রামের মানুষের উপজেলা সদর ও হারাগাছ পৌর এলাকায় যাতায়াতে দুর্ভোগ দূর হচ্ছে না।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রায় দেড় মাস ধরে রাজধানীর ব্যস্ততম এলাকা নীলক্ষেতে প্রধান সড়কের এক পাশের প্রায় পুরোটা বন্ধ করে সুয়ারেজ লাইনের কাজ চলছে। বাকি অংশ দখল করে রেখেছেন হকাররা। বিপরীত সড়কে ডিভাইডার দিয়ে আলাদা লেন করলেও জনদুর্ভোগ কমেনি। এতে দীর্ঘ যানজটে আটকা পড়ে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে নগরবাসীকে।
৪ ঘণ্টা আগে