দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ায় দৌলতপুর উপজেলার হোসেনাবাদ আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে শতশত শিক্ষার্থীর পাঠদান। ১৯৮৫ সালে নির্মিত বিদ্যালয়ের দ্বিতল ভবনটি দীর্ঘ দেড় যুগ ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। করোনা মহামারির কারণে প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় ভবনটি আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
এ দিকে রোববার দুপুরে বিদ্যালয় পরিদর্শনে আসা দৌলতপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বিদ্যালয়টির ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে পাঠদান বন্ধ করার নির্দেশ দেন। জরাজীর্ণ ভবনটির নিচতলায় রয়েছে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকের কার্যালয়, শিক্ষক মিলনায়তন, দ্বিতীয় তলায় রয়েছে লাইব্রেরি, বিজ্ঞান ল্যাবসহ, স্পোর্টস অফিস ও বিজ্ঞান বিভাগের ক্লাস রুম।
শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি ঝুঁকিমুক্ত নয় বিদ্যালয়ের কর্মচারীরাও। স্বল্প মাত্রার ভূমিকম্পে যেকোনো মুহূর্তে শতশত প্রাণ হানির আশঙ্কা করছে অভিভাবক ও বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা।
স্কুল সূত্রে জানা যায়, হোসেনাবাদ আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রায় ৭00 শিক্ষার্থী রয়েছে। আর এই ভবনে প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় ভবনের বেশ কয়েক জায়গায় আস্তরণ ঝরে গিয়ে লোহার রড দেখা যাচ্ছে। ১৩-১৪টি বড় ফাটলসহ শ্রেণি কক্ষের ছাদের বেশ কয়েক আস্তর ঝরে গেছে। শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা জানান, বিভিন্ন সময় ছাদের আস্তর অংশ বিশেষ ঝরে গিয়ে অনেক শিক্ষার্থীসহ শিক্ষক আহত হয়েছেন।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. রেজাউল করিম বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ এই ভবনের ক্লাস নিতে শিক্ষার্থীসহ আমরাও মারাত্মক শঙ্কায় থাকি। এদিকে বিদ্যালয়ের একটি একতলা বিশিষ্ট ভবনের উন্নয়নের কাজ চলছে দীর্ঘদিন ধরে যা এক বছর আগে প্রতিষ্ঠানটিকে বুঝিয়ে দেওয়ার কথা ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের। তবে আজও ভবনের কাজ শেষ হয়নি বলে জানিয়েছেন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
ভবনটিকে একতলা থেকে দ্বিতলে উন্নীত করা হয়েছে। যা কিছুটা হলেও বিদ্যালয়টির শ্রেণিকক্ষের চাহিদা পূরণ করবে। তবে কবে কাজ শেষ হবে তা জানেন না বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে দৌলতপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সর্দার মোহাম্মদ আবু সালেক জানান, ‘আমি আজকে (রোববার) বিদ্যালয়টিতে পরিদর্শনে গিয়েছিলাম। বিদ্যালয়ের দ্বিতল বিশিষ্ট একটি ভবনের জরাজীর্ণ অবস্থায় শিক্ষার্থীদের পাঠদান করতে দেখে, আমি তা বন্ধ করে দেই। তা ছাড়া তাদেরকে গ্রুপ করে ভালো রুমে ক্লাস করানোর নির্দেশ দিয়েছি। আরেকটি ভবনের উন্নয়নের কাজ চলছে। কাজ শেষ হলে তাঁরা সেখানে ক্লাস করতে পারবে।’
কুষ্টিয়ায় দৌলতপুর উপজেলার হোসেনাবাদ আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে শতশত শিক্ষার্থীর পাঠদান। ১৯৮৫ সালে নির্মিত বিদ্যালয়ের দ্বিতল ভবনটি দীর্ঘ দেড় যুগ ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। করোনা মহামারির কারণে প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় ভবনটি আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
এ দিকে রোববার দুপুরে বিদ্যালয় পরিদর্শনে আসা দৌলতপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বিদ্যালয়টির ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে পাঠদান বন্ধ করার নির্দেশ দেন। জরাজীর্ণ ভবনটির নিচতলায় রয়েছে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকের কার্যালয়, শিক্ষক মিলনায়তন, দ্বিতীয় তলায় রয়েছে লাইব্রেরি, বিজ্ঞান ল্যাবসহ, স্পোর্টস অফিস ও বিজ্ঞান বিভাগের ক্লাস রুম।
শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি ঝুঁকিমুক্ত নয় বিদ্যালয়ের কর্মচারীরাও। স্বল্প মাত্রার ভূমিকম্পে যেকোনো মুহূর্তে শতশত প্রাণ হানির আশঙ্কা করছে অভিভাবক ও বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা।
স্কুল সূত্রে জানা যায়, হোসেনাবাদ আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রায় ৭00 শিক্ষার্থী রয়েছে। আর এই ভবনে প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় ভবনের বেশ কয়েক জায়গায় আস্তরণ ঝরে গিয়ে লোহার রড দেখা যাচ্ছে। ১৩-১৪টি বড় ফাটলসহ শ্রেণি কক্ষের ছাদের বেশ কয়েক আস্তর ঝরে গেছে। শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা জানান, বিভিন্ন সময় ছাদের আস্তর অংশ বিশেষ ঝরে গিয়ে অনেক শিক্ষার্থীসহ শিক্ষক আহত হয়েছেন।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. রেজাউল করিম বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ এই ভবনের ক্লাস নিতে শিক্ষার্থীসহ আমরাও মারাত্মক শঙ্কায় থাকি। এদিকে বিদ্যালয়ের একটি একতলা বিশিষ্ট ভবনের উন্নয়নের কাজ চলছে দীর্ঘদিন ধরে যা এক বছর আগে প্রতিষ্ঠানটিকে বুঝিয়ে দেওয়ার কথা ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের। তবে আজও ভবনের কাজ শেষ হয়নি বলে জানিয়েছেন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
ভবনটিকে একতলা থেকে দ্বিতলে উন্নীত করা হয়েছে। যা কিছুটা হলেও বিদ্যালয়টির শ্রেণিকক্ষের চাহিদা পূরণ করবে। তবে কবে কাজ শেষ হবে তা জানেন না বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে দৌলতপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সর্দার মোহাম্মদ আবু সালেক জানান, ‘আমি আজকে (রোববার) বিদ্যালয়টিতে পরিদর্শনে গিয়েছিলাম। বিদ্যালয়ের দ্বিতল বিশিষ্ট একটি ভবনের জরাজীর্ণ অবস্থায় শিক্ষার্থীদের পাঠদান করতে দেখে, আমি তা বন্ধ করে দেই। তা ছাড়া তাদেরকে গ্রুপ করে ভালো রুমে ক্লাস করানোর নির্দেশ দিয়েছি। আরেকটি ভবনের উন্নয়নের কাজ চলছে। কাজ শেষ হলে তাঁরা সেখানে ক্লাস করতে পারবে।’
দুর্নীতি ও অনিয়মের আখড়ায় পরিণত হয়েছে গাজীপুরের দুটি সাবরেজিস্ট্রি অফিস। গাজীপুর সদর ও গাজীপুর যুগ্ম সাবরেজিস্ট্রি অফিসে ঘুষ ছাড়া কোনো কাজই হয় না। নিয়ম অনুযায়ী প্রতিবছর অডিট করার কথা থাকলেও ১০ বছর ধরে অফিস দুটি অডিট হয় না বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। দুদকের অভিযানেও উঠে এসেছে অভিযোগের সত্যতা।
৬ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের বাসাইলে লাঙ্গুলিয়া নদীতে বাঁধ দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মাছ চাষ করছে প্রভাবশালী একটি মহল। এতে বন্ধ হয়ে গেছে পানিপ্রবাহ। বাড়ছে কৃষি ও পরিবেশ বিপর্যয়। এতে স্থানীয় বাসিন্দারা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও লাভবান হচ্ছে অসাধু চক্রটি। তবে এ নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের নীরব ভূমিকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগীরা
৬ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক ও জনপদের শত কোটি টাকার জায়গা দখল করে গড়ে উঠেছে অবৈধ খাবার হোটেল। এগুলো ট্রাক হোটেল নামে পরিচিত। আর এই হোটেল ব্যবসার আড়ালে মাদকের কারবার চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার আলোচিত কলেজছাত্রী লামিয়া আক্তার ধর্ষণ মামলার পলাতক আসামি ইমরান মুন্সিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রোববার বিকেল ৫টার দিকে বরিশাল জেলার এয়ারপোর্ট থানা এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে পটুয়াখালী জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
৯ ঘণ্টা আগে