ঢাবি সংবাদদাতা
খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ৩৭ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার এবং ২২ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলার ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং প্রশাসনের ভূমিকা নেতিবাচক ও বিতর্কিত বলে উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থীরা। এ সিদ্ধান্তকে কুয়েট প্রশাসনের ব্যর্থতা ও পক্ষপাতিত্বের প্রতিফলন বলে দাবি করেছেন তাঁরা। এ ঘটনায় বুয়েটের শিক্ষার্থীরা কুয়েট উপাচার্য ও প্রশাসনের কঠোর জবাবদিহি নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) বেলা ১টার দিকে বুয়েটের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে ‘ক্যাম্পাসে সন্ত্রাস নয়, চাই ন্যায়বিচার’ ব্যানারে মানববন্ধন করেন বুয়েটের একদল শিক্ষার্থী।
মানববন্ধনে বুয়েট শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী ফারাবি হাসান ও আরমান হাসান লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।
মানববন্ধনে ফারাবি বলেন, প্রায় দুই মাস পর কুয়েট প্রশাসনের সহযোগিতায় নিরপরাধ, আন্দোলনকারী সাধারণ শিক্ষার্থীদের নাম ব্যবহার করে ২২ জনের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রসূত মিথ্যা মামলা করা হয়েছে।
ফারাবি বলেন, ‘এই হামলার প্রকৃত তদন্ত সম্পন্ন না হওয়া এবং অপরাধীদের যথাযথভাবে চিহ্নিত না করেই কীভাবে আন্দোলনরত নিরীহ শিক্ষার্থীদের নাম মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হলো, তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। বলাই বাহুল্য, কুয়েট প্রশাসনের ভূমিকা অত্যন্ত প্রশ্নবিদ্ধ। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, এই প্রক্রিয়া কুয়েট প্রশাসন ও তদন্ত কমিটির নিষ্ক্রিয়তা, ব্যর্থতা ও পক্ষপাতিত্বের প্রতিফলন।’
৩৭ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কারের ঘটনায় আরমান হাসান বলেন, ‘কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থীকে আন্দোলন দমনের লক্ষ্যে বহিষ্কার করা কোনোক্রমেই কাম্য নয়। আমরা বুয়েট শিক্ষার্থীরা কুয়েটের শিক্ষার্থীদের ন্যায্য আন্দোলনে পাশে আছি এবং এই মিথ্যা মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার, প্রকৃত দোষীদের বিচার, কুয়েট ভিসি ও কুয়েট প্রশাসনের বিতর্কিত ও নেতিবাচক ভূমিকার কঠোর জবাবদিহি নিশ্চিতের জোর দাবি জানাচ্ছি।’
উল্লেখ্য, ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি নিয়ে বিরোধের জেরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েট ক্যাম্পাসে সংঘর্ষ হয়। এতে অনেক শিক্ষার্থী আহত হন। এ ঘটনার পর ২৫ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত একাডেমিক কার্যক্রম ও আবাসিক হলগুলো বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। ওই ঘটনায় ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ২২ শিক্ষার্থীর নাম উল্লেখসহ ১৫-২০ জন অজ্ঞাতনামা শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ৩৭ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার এবং ২২ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলার ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং প্রশাসনের ভূমিকা নেতিবাচক ও বিতর্কিত বলে উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থীরা। এ সিদ্ধান্তকে কুয়েট প্রশাসনের ব্যর্থতা ও পক্ষপাতিত্বের প্রতিফলন বলে দাবি করেছেন তাঁরা। এ ঘটনায় বুয়েটের শিক্ষার্থীরা কুয়েট উপাচার্য ও প্রশাসনের কঠোর জবাবদিহি নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) বেলা ১টার দিকে বুয়েটের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে ‘ক্যাম্পাসে সন্ত্রাস নয়, চাই ন্যায়বিচার’ ব্যানারে মানববন্ধন করেন বুয়েটের একদল শিক্ষার্থী।
মানববন্ধনে বুয়েট শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী ফারাবি হাসান ও আরমান হাসান লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।
মানববন্ধনে ফারাবি বলেন, প্রায় দুই মাস পর কুয়েট প্রশাসনের সহযোগিতায় নিরপরাধ, আন্দোলনকারী সাধারণ শিক্ষার্থীদের নাম ব্যবহার করে ২২ জনের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রসূত মিথ্যা মামলা করা হয়েছে।
ফারাবি বলেন, ‘এই হামলার প্রকৃত তদন্ত সম্পন্ন না হওয়া এবং অপরাধীদের যথাযথভাবে চিহ্নিত না করেই কীভাবে আন্দোলনরত নিরীহ শিক্ষার্থীদের নাম মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হলো, তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। বলাই বাহুল্য, কুয়েট প্রশাসনের ভূমিকা অত্যন্ত প্রশ্নবিদ্ধ। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, এই প্রক্রিয়া কুয়েট প্রশাসন ও তদন্ত কমিটির নিষ্ক্রিয়তা, ব্যর্থতা ও পক্ষপাতিত্বের প্রতিফলন।’
৩৭ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কারের ঘটনায় আরমান হাসান বলেন, ‘কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থীকে আন্দোলন দমনের লক্ষ্যে বহিষ্কার করা কোনোক্রমেই কাম্য নয়। আমরা বুয়েট শিক্ষার্থীরা কুয়েটের শিক্ষার্থীদের ন্যায্য আন্দোলনে পাশে আছি এবং এই মিথ্যা মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার, প্রকৃত দোষীদের বিচার, কুয়েট ভিসি ও কুয়েট প্রশাসনের বিতর্কিত ও নেতিবাচক ভূমিকার কঠোর জবাবদিহি নিশ্চিতের জোর দাবি জানাচ্ছি।’
উল্লেখ্য, ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি নিয়ে বিরোধের জেরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েট ক্যাম্পাসে সংঘর্ষ হয়। এতে অনেক শিক্ষার্থী আহত হন। এ ঘটনার পর ২৫ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত একাডেমিক কার্যক্রম ও আবাসিক হলগুলো বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। ওই ঘটনায় ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ২২ শিক্ষার্থীর নাম উল্লেখসহ ১৫-২০ জন অজ্ঞাতনামা শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
দেশের খেটে খাওয়া আপামর মানুষ নয়, শিক্ষিত মানুষেরাই বড় বড় দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। তাই আজকের শিক্ষার্থীদের সততা ও মানবিক গুণসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে নিজেদের তৈরি করতে হবে। আজকের শিক্ষার্থীরাই আগামীর একটি বৈষম্যহীন ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার মূল হাতিয়ার। আজ রোববার (২২ জুন) চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার
১ মিনিট আগেআলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমকে হত্যাচেষ্টার মামলায় তাঁর তৃতীয় স্ত্রী রিয়া মনিসহ দুজনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (২২ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জোসিতা ইসলাম তাঁদের জামিন দেন।
২ মিনিট আগেইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফজলুল করীম বলেছেন, ‘বিএনপি ও আওয়ামী লীগ একটি গাছের দুটি ফল। আগে আওয়ামী লীগ চাঁদাবাজি করেছে, এখন বিএনপি চাঁদাবাজি করছে। তাদের কাছে দেশ নিরাপদ নয়। আওয়ামী লীগ ১৬ বছরে যা করেছে, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে একই কাজ করবে। এদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই...
৬ মিনিট আগেকমপ্লিট শাটডাউনের মধ্যে পরীক্ষার রুটিন দেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে এ কর্মসূচি পালন করেন। পরে তাঁরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন। শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, কম্বাইন্ড পরীক্ষা পদ
১৬ মিনিট আগে