খাবারের সন্ধানে কেশবপুরের কালোমুখো হনুমানগুলো এখন মনিরামপুরে। গেল দুই মাস ছোটবড় অন্তত ২০টি হনুমান দল বেঁধে উপজেলার শ্যামকুড় এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। স্থানীয় লোকজন সাধ্যমতো তাদের খাবারের ব্যবস্থা করলেও হনুমানের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠছেন তাঁরা। হনুমান বাড়িতে বা সবজি খেতে ঢুকে উৎপাত চালাচ্ছে।
আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে হনুমানের দল আসে শ্যামকুড়ের যমযমিয়া দাখিল মাদ্রাসায়। প্রথমে তারা মাদ্রাসার প্রাচীরে অবস্থান নেয়। পরে খাবার খুঁজতে শ্রেণিকক্ষে ঢুকে পড়ে।
জানা যায়, কালামুখো হনুমানের আদিবাস যশোরের কেশবপুরে। সেখানে তাদের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সরকারিভাবে ব্যবস্থা রয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, সরকারি খরচে নিয়মিত হনুমানের খাবারের ব্যবস্থা থাকলেও তা সঠিকভাবে বিতরণ করা হয় না। ফলে খাবারের খোঁজে বছরের অধিকাংশ সময় হনুমানের দল মনিরামপুরসহ আশপাশের এলাকায় ঢুকে পড়ে।
যমযমিয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক আনিছুর রহমান বলেন, প্রায়ই হনুমানের দল মাদ্রাসায় ঘোরাঘুরি করে। এবারই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক ২০টি হনুমান একসঙ্গে এসেছে। শিক্ষার্থীরা ওদের খাবার দিয়েছে। আরও খাবারের আশায় ওরা শ্রেণিকক্ষে ঢুকে পড়ে। পরে হনুমান তাড়িয়ে দিয়ে ক্লাস করাতে হয়েছে।
ওই শিক্ষক বলেন, দুই মাস ধরে হনুমানের দল এ অঞ্চলে আছে। রাতের বেলায় ওরা গাছে থাকে। সকাল হলে গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে।
মনিরামপুর কেশবপুর অঞ্চলে দায়িত্বপ্রাপ্ত বন কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা বলেন, খাবারের খোঁজ না অভ্যাসগত কারণে হনুমানগুলো আশপাশের এলাকায় বিচরণ করে।
গোলাম মোস্তফা বলেন, কেশবপুরে ছোটবড় অন্তত ৩৫০টি হনুমান রয়েছে। সরকারিভাবে নিয়মিত ওদের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়।
খাবারের সন্ধানে কেশবপুরের কালোমুখো হনুমানগুলো এখন মনিরামপুরে। গেল দুই মাস ছোটবড় অন্তত ২০টি হনুমান দল বেঁধে উপজেলার শ্যামকুড় এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। স্থানীয় লোকজন সাধ্যমতো তাদের খাবারের ব্যবস্থা করলেও হনুমানের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠছেন তাঁরা। হনুমান বাড়িতে বা সবজি খেতে ঢুকে উৎপাত চালাচ্ছে।
আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে হনুমানের দল আসে শ্যামকুড়ের যমযমিয়া দাখিল মাদ্রাসায়। প্রথমে তারা মাদ্রাসার প্রাচীরে অবস্থান নেয়। পরে খাবার খুঁজতে শ্রেণিকক্ষে ঢুকে পড়ে।
জানা যায়, কালামুখো হনুমানের আদিবাস যশোরের কেশবপুরে। সেখানে তাদের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সরকারিভাবে ব্যবস্থা রয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, সরকারি খরচে নিয়মিত হনুমানের খাবারের ব্যবস্থা থাকলেও তা সঠিকভাবে বিতরণ করা হয় না। ফলে খাবারের খোঁজে বছরের অধিকাংশ সময় হনুমানের দল মনিরামপুরসহ আশপাশের এলাকায় ঢুকে পড়ে।
যমযমিয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক আনিছুর রহমান বলেন, প্রায়ই হনুমানের দল মাদ্রাসায় ঘোরাঘুরি করে। এবারই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক ২০টি হনুমান একসঙ্গে এসেছে। শিক্ষার্থীরা ওদের খাবার দিয়েছে। আরও খাবারের আশায় ওরা শ্রেণিকক্ষে ঢুকে পড়ে। পরে হনুমান তাড়িয়ে দিয়ে ক্লাস করাতে হয়েছে।
ওই শিক্ষক বলেন, দুই মাস ধরে হনুমানের দল এ অঞ্চলে আছে। রাতের বেলায় ওরা গাছে থাকে। সকাল হলে গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে।
মনিরামপুর কেশবপুর অঞ্চলে দায়িত্বপ্রাপ্ত বন কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা বলেন, খাবারের খোঁজ না অভ্যাসগত কারণে হনুমানগুলো আশপাশের এলাকায় বিচরণ করে।
গোলাম মোস্তফা বলেন, কেশবপুরে ছোটবড় অন্তত ৩৫০টি হনুমান রয়েছে। সরকারিভাবে নিয়মিত ওদের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১০ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে